ঢাবির সেকশন অফিসার নিয়োগ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিসে সেকশন অফিসার পদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০ আবেদনকারী থাকলেও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। গত ২৯ জুন অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় এ নিয়োগের অনুমোদন দেওয়া হয়।
এর আগে গত ২২ জুন এ নিয়োগের ভাইবা অনুষ্ঠিত হয়। ভাইবা বোর্ডে ছিলেন উপ-উপাচার্য ড. মুহাম্মদ সামাদ, মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ হারুনুর রশিদ খান এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বাহালুল হক চৌধুরী।
জানা যায়, এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ১ টি পদের বিপরীতে ৮৬ জন আবেদন করে। এর মধ্যে ১৩ জন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অফিসের। আবেদনকারী ২৬ জন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন। ১০-১২ জন বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ৫০ জন শিক্ষার্থী এতে আবেদন করেন। কিন্তু এদের কাউকে নিয়োগ না দিয়ে নয়না রহমান নামে নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তার চাকরী করার কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিলনা।
যদিও নিয়োগের বিজ্ঞপ্তিতে অভিজ্ঞদের অগ্রাধিকারের বিষয়ে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল। এতে উল্লেখ ছিলো, অধিকতর অভিজ্ঞতাসম্পন্ন যোগ্য প্রার্থীর ক্ষেত্রে বয়সের শর্ত শিথিলযোগ্য।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন নিয়োগপ্রার্থী জানান, "আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০ জন নিয়োগ প্রার্থী ছিলাম। এর মধ্যে অনেকে ছিল চাকরীর অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। অথচ আমাদের কাউকে নিয়োগ না দিয়ে বাহিরের একজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তার মানে কি আমাদের যোগ্যতা কম? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কী চাকরীর যোগ্য শিক্ষার্থী তৈরী করতে পারছে না?"
নিয়োগ বোর্ডের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ হারুনুর রশিদ খান বলেন, "সব সময় যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে বিষয়টি এমন নয়। আমাদের শিক্ষার্থীরা অবশ্যই ভালো। তবে নিয়োগ বোর্ড সার্বিক বিবেচনায় তাকে ভালো মনে করেছে এ জন্য তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।, "
এ বিষয়ে ড. মুহাম্মদ সামাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, "যোগ্যতা অনুযায়ী তাকে আমরা নিয়োগ দিয়েছি। এখানে পক্ষপাতিত্বের কোনো সুযোগ নেই। ইংরেজিতে তাকে যতগুলো প্রশ্ন করা হয়েছে সবগুলোর উত্তর সে দিতে পেরেছে।"
,
ঢাবির সেকশন অফিসার নিয়োগ
শনিবার, ০২ জুলাই ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিসে সেকশন অফিসার পদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০ আবেদনকারী থাকলেও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। গত ২৯ জুন অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় এ নিয়োগের অনুমোদন দেওয়া হয়।
এর আগে গত ২২ জুন এ নিয়োগের ভাইবা অনুষ্ঠিত হয়। ভাইবা বোর্ডে ছিলেন উপ-উপাচার্য ড. মুহাম্মদ সামাদ, মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ হারুনুর রশিদ খান এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বাহালুল হক চৌধুরী।
জানা যায়, এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ১ টি পদের বিপরীতে ৮৬ জন আবেদন করে। এর মধ্যে ১৩ জন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অফিসের। আবেদনকারী ২৬ জন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন। ১০-১২ জন বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ৫০ জন শিক্ষার্থী এতে আবেদন করেন। কিন্তু এদের কাউকে নিয়োগ না দিয়ে নয়না রহমান নামে নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তার চাকরী করার কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিলনা।
যদিও নিয়োগের বিজ্ঞপ্তিতে অভিজ্ঞদের অগ্রাধিকারের বিষয়ে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল। এতে উল্লেখ ছিলো, অধিকতর অভিজ্ঞতাসম্পন্ন যোগ্য প্রার্থীর ক্ষেত্রে বয়সের শর্ত শিথিলযোগ্য।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন নিয়োগপ্রার্থী জানান, "আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০ জন নিয়োগ প্রার্থী ছিলাম। এর মধ্যে অনেকে ছিল চাকরীর অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। অথচ আমাদের কাউকে নিয়োগ না দিয়ে বাহিরের একজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তার মানে কি আমাদের যোগ্যতা কম? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কী চাকরীর যোগ্য শিক্ষার্থী তৈরী করতে পারছে না?"
নিয়োগ বোর্ডের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ হারুনুর রশিদ খান বলেন, "সব সময় যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে বিষয়টি এমন নয়। আমাদের শিক্ষার্থীরা অবশ্যই ভালো। তবে নিয়োগ বোর্ড সার্বিক বিবেচনায় তাকে ভালো মনে করেছে এ জন্য তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।, "
এ বিষয়ে ড. মুহাম্মদ সামাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, "যোগ্যতা অনুযায়ী তাকে আমরা নিয়োগ দিয়েছি। এখানে পক্ষপাতিত্বের কোনো সুযোগ নেই। ইংরেজিতে তাকে যতগুলো প্রশ্ন করা হয়েছে সবগুলোর উত্তর সে দিতে পেরেছে।"
,