ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক আশরাফ-উজ-জামান সরকারকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
তার বিরুদ্ধে ঢাকাস্থ একটি দূতাবাসে বিনা অনুমতিতে পূর্ণকালীন চাকরি করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে বরখাস্ত করা হয়।
মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যায় সিন্ডিকেটের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এতে সভাপতিত্ব করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সহকারী অধ্যাপক আশরাফ-উজ-জামান সরকারের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের নিকট সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে।
‘বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষকের একই সময়ে দুই কর্মস্থলে পূর্ণকালীন চাকরি করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ এবং চাকরির বিধিবিধান, শৃঙ্খলা ও নৈতিকতা পরিপন্থী কার্যকলাপ হওয়ায় ট্রাইবুনালের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে বরখাস্ত করা হয়।’ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এছাড়া একই সভায় পিএইচডি গবেষণায় জালিয়াতির অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আবুল কালাম লুৎফুল কবীরকে শাস্তি দেয়া হয়েছে। জালিয়াতি করে নেয়া তার ‘ডক্টরেট’ ডিগ্রিও বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া একইসঙ্গে তাকে সহযোগী অধ্যাপক থেকে সহকারী অধ্যাপকে পদাবনতির সিদ্ধান্ত হয়।
বুধবার, ৩১ আগস্ট ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক আশরাফ-উজ-জামান সরকারকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
তার বিরুদ্ধে ঢাকাস্থ একটি দূতাবাসে বিনা অনুমতিতে পূর্ণকালীন চাকরি করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে বরখাস্ত করা হয়।
মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যায় সিন্ডিকেটের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এতে সভাপতিত্ব করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সহকারী অধ্যাপক আশরাফ-উজ-জামান সরকারের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের নিকট সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে।
‘বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষকের একই সময়ে দুই কর্মস্থলে পূর্ণকালীন চাকরি করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ এবং চাকরির বিধিবিধান, শৃঙ্খলা ও নৈতিকতা পরিপন্থী কার্যকলাপ হওয়ায় ট্রাইবুনালের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে বরখাস্ত করা হয়।’ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এছাড়া একই সভায় পিএইচডি গবেষণায় জালিয়াতির অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আবুল কালাম লুৎফুল কবীরকে শাস্তি দেয়া হয়েছে। জালিয়াতি করে নেয়া তার ‘ডক্টরেট’ ডিগ্রিও বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া একইসঙ্গে তাকে সহযোগী অধ্যাপক থেকে সহকারী অধ্যাপকে পদাবনতির সিদ্ধান্ত হয়।