বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাকোত্তরের ছাত্র রানিম। আগামী ১৮ নভেম্বর তার বিয়ে। সহপাঠী বা শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত হতে পারবেন কিনা, এজন্য ক্যাম্পাসেই আয়োজিত হলো গায়ে হলুদ অনুষ্ঠানের। তবে অনুষ্ঠানে ছিলেন না কনে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটেছে এবার এমনই ঘটনা। রাকিবুল ইসলাম রানিম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী। থাকেন আবাসিক সাদ্দাম হোসেন হলে। তার বাড়ি ফরিদপুরে। কনেও একই এলাকার। ঢাকার একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। দুইজনই ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তবে কনে তাজবিন ইলা ও বর রানিমের পরিবারের কেউ এই অনুষ্ঠানে আসেননি।
দুপুর দুইটার দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে গায়ে হলুদ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান ঘিরে বিভাগের ও হলের সিনিয়র-জুনিয়ররা মেতেছে উৎসবের আনন্দে। অংশ নিয়েছেন বিভাগের শিক্ষকরাও। বিভাগের প্রফেসর ড. হাফিজুর রহমান খান, ড. গাজী আরিফুজ্জামান খানসহ বিভাগটির সকল বর্ষের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
হলুদের অনুষ্ঠানে কোনো আয়োজনের কমতি ছিল না। বাঁশের ডালা, ঘড়া, মাটির সরা, কুলা, হাড়ি, মিষ্টি, দই, কেক, বিভিন্ন আইটেমের ফল, পিঠাপুলিসহ নানা অনুষঙ্গে ছিল দেশীয় হলুদের আমেজ।
রানিমের সহপাঠী জান্নাতী বলেন, বন্ধুর বিয়েতে হয়তো অনেকেই যেতে পারবো না। তবে বন্ধুর গায়ে হলুদ অনুষ্ঠানে সামিল হতে পেরে ভালো লাগছে। তবে একটাই আফসোস, বন্ধুর বিয়ে হয়ে গেল, আমার কবে হবে?
পাত্র হিসেবে রানিম বলেন, যারা এত সুন্দর আয়োজন করেছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ভাষা নেই। সবার কাছে নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাই।
বিভাগের ড. আরিফ জানান, রানিম খুবই ভালো ছেলে। ক্যাম্পাসে প্রথমবার কোনো ছেলের গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান হচ্ছে। রানিমের দাম্পত্য জীবনের জন্য শুভ কামনা রইলো।
সোমবার, ০৭ নভেম্বর ২০২২
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাকোত্তরের ছাত্র রানিম। আগামী ১৮ নভেম্বর তার বিয়ে। সহপাঠী বা শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত হতে পারবেন কিনা, এজন্য ক্যাম্পাসেই আয়োজিত হলো গায়ে হলুদ অনুষ্ঠানের। তবে অনুষ্ঠানে ছিলেন না কনে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটেছে এবার এমনই ঘটনা। রাকিবুল ইসলাম রানিম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী। থাকেন আবাসিক সাদ্দাম হোসেন হলে। তার বাড়ি ফরিদপুরে। কনেও একই এলাকার। ঢাকার একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। দুইজনই ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তবে কনে তাজবিন ইলা ও বর রানিমের পরিবারের কেউ এই অনুষ্ঠানে আসেননি।
দুপুর দুইটার দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে গায়ে হলুদ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান ঘিরে বিভাগের ও হলের সিনিয়র-জুনিয়ররা মেতেছে উৎসবের আনন্দে। অংশ নিয়েছেন বিভাগের শিক্ষকরাও। বিভাগের প্রফেসর ড. হাফিজুর রহমান খান, ড. গাজী আরিফুজ্জামান খানসহ বিভাগটির সকল বর্ষের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
হলুদের অনুষ্ঠানে কোনো আয়োজনের কমতি ছিল না। বাঁশের ডালা, ঘড়া, মাটির সরা, কুলা, হাড়ি, মিষ্টি, দই, কেক, বিভিন্ন আইটেমের ফল, পিঠাপুলিসহ নানা অনুষঙ্গে ছিল দেশীয় হলুদের আমেজ।
রানিমের সহপাঠী জান্নাতী বলেন, বন্ধুর বিয়েতে হয়তো অনেকেই যেতে পারবো না। তবে বন্ধুর গায়ে হলুদ অনুষ্ঠানে সামিল হতে পেরে ভালো লাগছে। তবে একটাই আফসোস, বন্ধুর বিয়ে হয়ে গেল, আমার কবে হবে?
পাত্র হিসেবে রানিম বলেন, যারা এত সুন্দর আয়োজন করেছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ভাষা নেই। সবার কাছে নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাই।
বিভাগের ড. আরিফ জানান, রানিম খুবই ভালো ছেলে। ক্যাম্পাসে প্রথমবার কোনো ছেলের গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান হচ্ছে। রানিমের দাম্পত্য জীবনের জন্য শুভ কামনা রইলো।