দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে একদিনে ৯২৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে, যা এ বছরের সর্বোচ্চ সংখ্যা। এর আগে ৮৮৭ জন রোগী একদিনে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল, যা ছিল তখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। একই সঙ্গে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে, যা এ বছর একদিনে মৃত্যুর সর্বোচ্চ সংখ্যা।
এ বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা এখন পর্যন্ত ২৪ হাজার ৩৪ জন, আর মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৩১ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত একদিনে ঢাকায় ৩২৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। অন্যান্য বিভাগে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা চট্টগ্রামে ১৫১ জন, খুলনায় ১০১ জন, বরিশালে ৬৫ জন, ময়মনসিংহে ১৮ জন, রাজশাহীতে ৪৬ জন এবং রংপুরে ৩৩ জন। সিলেট বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় কোনো রোগী ভর্তি হয়নি।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ২৮২২ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ঢাকায় এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি ৯৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। চট্টগ্রাম বিভাগে ১৯ জন, খুলনা বিভাগে ৫ জন এবং বরিশালে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত কেউ মারা যায়নি।
সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা এবং মৃত্যুর হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে, যা বছরের আগের মাসগুলোকে ছাড়িয়ে গেছে।
রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে একদিনে ৯২৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে, যা এ বছরের সর্বোচ্চ সংখ্যা। এর আগে ৮৮৭ জন রোগী একদিনে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল, যা ছিল তখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। একই সঙ্গে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে, যা এ বছর একদিনে মৃত্যুর সর্বোচ্চ সংখ্যা।
এ বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা এখন পর্যন্ত ২৪ হাজার ৩৪ জন, আর মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৩১ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত একদিনে ঢাকায় ৩২৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। অন্যান্য বিভাগে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা চট্টগ্রামে ১৫১ জন, খুলনায় ১০১ জন, বরিশালে ৬৫ জন, ময়মনসিংহে ১৮ জন, রাজশাহীতে ৪৬ জন এবং রংপুরে ৩৩ জন। সিলেট বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় কোনো রোগী ভর্তি হয়নি।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ২৮২২ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ঢাকায় এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি ৯৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। চট্টগ্রাম বিভাগে ১৯ জন, খুলনা বিভাগে ৫ জন এবং বরিশালে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত কেউ মারা যায়নি।
সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা এবং মৃত্যুর হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে, যা বছরের আগের মাসগুলোকে ছাড়িয়ে গেছে।