প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠনের আনুষ্ঠানিক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। সোমবার এই প্রজ্ঞাপন জারি করে কমিশনের সদস্যদের নামসহ দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে ছয়টি সংস্কার কমিশনের মধ্যে শেষটি গঠন করা হলো।
কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ। আট সদস্যবিশিষ্ট এই কমিশনের অন্যান্য সদস্যরা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের ও অধ্যাপক মুহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিকী, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম ফিরোজী, লেখক ফিরোজ আহমেদ, মানবাধিকারকর্মী মো. মুস্তাইন বিল্লাহ এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি মো. মাহফুজ আলম।
কমিশনকে ৯০ দিনের মধ্যে সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন তৈরি করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কমিশনের সদস্যরা সরকার নির্ধারিত সম্মানী, বেতন ও অন্যান্য সুবিধা পাবেন। তবে কেউ চাইলে অবৈতনিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন, যা প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন সাপেক্ষে হবে।
এর আগে ১১ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠনের ঘোষণা দেন। ইতোমধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন ও দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠনের আনুষ্ঠানিক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। সোমবার এই প্রজ্ঞাপন জারি করে কমিশনের সদস্যদের নামসহ দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে ছয়টি সংস্কার কমিশনের মধ্যে শেষটি গঠন করা হলো।
কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ। আট সদস্যবিশিষ্ট এই কমিশনের অন্যান্য সদস্যরা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের ও অধ্যাপক মুহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিকী, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম ফিরোজী, লেখক ফিরোজ আহমেদ, মানবাধিকারকর্মী মো. মুস্তাইন বিল্লাহ এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি মো. মাহফুজ আলম।
কমিশনকে ৯০ দিনের মধ্যে সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন তৈরি করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কমিশনের সদস্যরা সরকার নির্ধারিত সম্মানী, বেতন ও অন্যান্য সুবিধা পাবেন। তবে কেউ চাইলে অবৈতনিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন, যা প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন সাপেক্ষে হবে।
এর আগে ১১ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠনের ঘোষণা দেন। ইতোমধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন ও দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে।