সরকারি কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী দাখিলের শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ নভেম্বর ২০২৪। রোববার (১৭ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি-৪ শাখা থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী গোপনীয়তার স্বার্থে সীলগালাকৃত খামে দাখিল করতে হবে। এই বিজ্ঞপ্তিতে স্বাক্ষর করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ওবায়দুর রহমান।
সরকারি কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী দাখিলের নির্দেশনা প্রথমে গত ১ সেপ্টেম্বর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর জারি করা হয়। এর ফলে সরকারি কর্মচারীদের তাদের আয় ও সম্পদের হিসাব জনস্বার্থে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমান বলেন, “এটি দুর্নীতির বিরুদ্ধে একটি সুস্পষ্ট বার্তা। সাধারণত, কেবল যাদের করযোগ্য আয় রয়েছে, তারাই আয়কর বিবরণী জমা দেন। কিন্তু এবার সব সরকারি কর্মচারীকেই সম্পদ বিবরণী জমা দিতে হবে, এমনকি যাদের কোনো সম্পদ নেই তারাও।”
এই পদক্ষেপটি জনস্বার্থে নেওয়া হয়েছে, যা সরকারের দুর্নীতি প্রতিরোধের অঙ্গীকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
রোববার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪
সরকারি কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী দাখিলের শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ নভেম্বর ২০২৪। রোববার (১৭ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি-৪ শাখা থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী গোপনীয়তার স্বার্থে সীলগালাকৃত খামে দাখিল করতে হবে। এই বিজ্ঞপ্তিতে স্বাক্ষর করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ওবায়দুর রহমান।
সরকারি কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী দাখিলের নির্দেশনা প্রথমে গত ১ সেপ্টেম্বর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর জারি করা হয়। এর ফলে সরকারি কর্মচারীদের তাদের আয় ও সম্পদের হিসাব জনস্বার্থে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমান বলেন, “এটি দুর্নীতির বিরুদ্ধে একটি সুস্পষ্ট বার্তা। সাধারণত, কেবল যাদের করযোগ্য আয় রয়েছে, তারাই আয়কর বিবরণী জমা দেন। কিন্তু এবার সব সরকারি কর্মচারীকেই সম্পদ বিবরণী জমা দিতে হবে, এমনকি যাদের কোনো সম্পদ নেই তারাও।”
এই পদক্ষেপটি জনস্বার্থে নেওয়া হয়েছে, যা সরকারের দুর্নীতি প্রতিরোধের অঙ্গীকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।