আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ে আজ বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাতজন সদস্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের সদস্যদের বিরুদ্ধে গুম ও নির্যাতনের অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ৫৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।
অভিযোগকারীদের মধ্যে রয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মো. জনি ইসলাম, চট্টগ্রামের বাঁশখালীর মো. আবদুল করিম, রাঙ্গুনিয়ার মো. সাইফুল ইসলাম, ঢাকার ভাটারা থানার তৎকালীন শিবির সভাপতি মো. নুরুল আমিন, ঝিনাইদহ সদর উপজেলার শিবির সভাপতি মো. কামারুজ্জামান, বগুড়ার শেরপুর উপজেলার মো. আলমগীর হোসেন এবং নোয়াখালীর মো. দেলোয়ার হোসেন।
অভিযোগ দাখিলের পর ছাত্রশিবিরের আইনবিষয়ক সম্পাদক আবদুল্লাহ আল নোমান সাংবাদিকদের জানান, সাতটি অভিযোগে বিভিন্ন নির্যাতন ও গুমের ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে। এর মধ্যে চারজন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্যাতনে পঙ্গু হয়েছেন বা অঙ্গ হারিয়েছেন। একজন সাড়ে তিন বছর এবং আরেকজন সাড়ে তিন মাস গুম থাকার পর ফিরে এসেছেন। তবে কামারুজ্জামান নামে একজন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।
আবদুল্লাহ আল নোমান জানান, এই অভিযোগগুলোর মধ্যে একজন ভুক্তভোগী সাধারণ শিক্ষার্থী এবং বাকিরা ছাত্রশিবিরের সঙ্গে জড়িত। আজকের অভিযোগগুলোসহ ট্রাইব্যুনালে ছাত্রশিবিরের সহযোগিতায় মোট ১৭টি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে নোমান বলেন, “আমাদের দাবি, যারা এসব জুলুম-নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত, তাদের শাস্তির আওতায় আনা হোক এবং নিখোঁজ ব্যক্তিরা যেন ফিরে আসেন।”
রোববার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ে আজ বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাতজন সদস্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের সদস্যদের বিরুদ্ধে গুম ও নির্যাতনের অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ৫৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।
অভিযোগকারীদের মধ্যে রয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মো. জনি ইসলাম, চট্টগ্রামের বাঁশখালীর মো. আবদুল করিম, রাঙ্গুনিয়ার মো. সাইফুল ইসলাম, ঢাকার ভাটারা থানার তৎকালীন শিবির সভাপতি মো. নুরুল আমিন, ঝিনাইদহ সদর উপজেলার শিবির সভাপতি মো. কামারুজ্জামান, বগুড়ার শেরপুর উপজেলার মো. আলমগীর হোসেন এবং নোয়াখালীর মো. দেলোয়ার হোসেন।
অভিযোগ দাখিলের পর ছাত্রশিবিরের আইনবিষয়ক সম্পাদক আবদুল্লাহ আল নোমান সাংবাদিকদের জানান, সাতটি অভিযোগে বিভিন্ন নির্যাতন ও গুমের ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে। এর মধ্যে চারজন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্যাতনে পঙ্গু হয়েছেন বা অঙ্গ হারিয়েছেন। একজন সাড়ে তিন বছর এবং আরেকজন সাড়ে তিন মাস গুম থাকার পর ফিরে এসেছেন। তবে কামারুজ্জামান নামে একজন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।
আবদুল্লাহ আল নোমান জানান, এই অভিযোগগুলোর মধ্যে একজন ভুক্তভোগী সাধারণ শিক্ষার্থী এবং বাকিরা ছাত্রশিবিরের সঙ্গে জড়িত। আজকের অভিযোগগুলোসহ ট্রাইব্যুনালে ছাত্রশিবিরের সহযোগিতায় মোট ১৭টি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে নোমান বলেন, “আমাদের দাবি, যারা এসব জুলুম-নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত, তাদের শাস্তির আওতায় আনা হোক এবং নিখোঁজ ব্যক্তিরা যেন ফিরে আসেন।”