আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের আলোচনা চলছে
উন্নত চিকিৎসার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে রওনা হওয়া জুলাই-অগাস্ট আন্দোলনে আহতদের রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে আটকে দিয়েছে পুলিশ।
রোববার রাত পৌনে ৯টার দিকে রমনা থানার ওসি গোলাম ফারুক জানান, "আন্দোলনকারীদের ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে আটকে দেওয়া হয়েছে। আমাদের সিনিয়র অফিসাররা তাদের সঙ্গে কথা বলছেন, তবে এখনও তাদের কোনো প্রতিনিধি উপদেষ্টার বাসভবনে যাননি।"
আন্দোলনকারীদের একজন, আরিফুর ইসলাম তনয়, জানান, তারা রাত ৮টার কিছু পর ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে পৌঁছান, তবে পুলিশের ব্যারিকেডের কারণে এগোতে পারেননি। তিনি বলেন, "আমরা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে যেতে চাই, কিন্তু পুলিশ আমাদের বাধা দিয়েছে। এখন তাদের সঙ্গে আলোচনা চলছে।"
আরেক আন্দোলনকারী কুরবান শেখ হিল্লোল বলেন, "আমাদের অনেকে আগেই চলে গেছেন। ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে কিছু গোলমালের খবর পেয়েছি, আমিও সেদিকে যাচ্ছি।"
আন্দোলনকারীদের দাবি, তারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত হয়েছেন এবং উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন। কুরবান শেখ হিল্লোল বলেন, "প্রধান উপদেষ্টা আমাদের ডেকে পাঠাননি, কোনো সমন্বয়কারীও আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি। কিন্তু আমরা তো এই দেশের নাগরিক। আমাদের কথা কোথাও না কোথাও তো বলতে হবে।"
শনিবার বিকেলে আহতরা ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালের সড়কে অবস্থান নেন। পরে রোববার বেলা ১১টায় তারা শ্যামলীর শিশুমেলার মোড়ে গিয়ে সড়কে বসে পড়েন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে তারা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে রওনা হন।
শেরে বাংলা নগর থানার ওসি মোহাম্মদ গোলাম আজম বলেন, "সন্ধ্যায় তারা শ্যামলীর সড়ক ছেড়ে দেন, এরপর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।"
উন্নত চিকিৎসার দাবিতে আহত আন্দোলনকারীদের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা পুলিশের বাধার মুখে থেমে গেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত থাকলেও আলোচনা কীভাবে এগোবে, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে।
আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের আলোচনা চলছে
রোববার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
উন্নত চিকিৎসার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে রওনা হওয়া জুলাই-অগাস্ট আন্দোলনে আহতদের রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে আটকে দিয়েছে পুলিশ।
রোববার রাত পৌনে ৯টার দিকে রমনা থানার ওসি গোলাম ফারুক জানান, "আন্দোলনকারীদের ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে আটকে দেওয়া হয়েছে। আমাদের সিনিয়র অফিসাররা তাদের সঙ্গে কথা বলছেন, তবে এখনও তাদের কোনো প্রতিনিধি উপদেষ্টার বাসভবনে যাননি।"
আন্দোলনকারীদের একজন, আরিফুর ইসলাম তনয়, জানান, তারা রাত ৮টার কিছু পর ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে পৌঁছান, তবে পুলিশের ব্যারিকেডের কারণে এগোতে পারেননি। তিনি বলেন, "আমরা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে যেতে চাই, কিন্তু পুলিশ আমাদের বাধা দিয়েছে। এখন তাদের সঙ্গে আলোচনা চলছে।"
আরেক আন্দোলনকারী কুরবান শেখ হিল্লোল বলেন, "আমাদের অনেকে আগেই চলে গেছেন। ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে কিছু গোলমালের খবর পেয়েছি, আমিও সেদিকে যাচ্ছি।"
আন্দোলনকারীদের দাবি, তারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত হয়েছেন এবং উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন। কুরবান শেখ হিল্লোল বলেন, "প্রধান উপদেষ্টা আমাদের ডেকে পাঠাননি, কোনো সমন্বয়কারীও আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি। কিন্তু আমরা তো এই দেশের নাগরিক। আমাদের কথা কোথাও না কোথাও তো বলতে হবে।"
শনিবার বিকেলে আহতরা ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালের সড়কে অবস্থান নেন। পরে রোববার বেলা ১১টায় তারা শ্যামলীর শিশুমেলার মোড়ে গিয়ে সড়কে বসে পড়েন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে তারা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে রওনা হন।
শেরে বাংলা নগর থানার ওসি মোহাম্মদ গোলাম আজম বলেন, "সন্ধ্যায় তারা শ্যামলীর সড়ক ছেড়ে দেন, এরপর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।"
উন্নত চিকিৎসার দাবিতে আহত আন্দোলনকারীদের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা পুলিশের বাধার মুখে থেমে গেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত থাকলেও আলোচনা কীভাবে এগোবে, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে।