দমন-পীড়ন বন্ধ ও হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের আহ্বান
সারা দেশের ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে দুই দফা দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের অভিযোগ, এখন পর্যন্ত ২৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরিচ্যুত হয়েছেন, ২৫ জন সাময়িক বরখাস্ত, আর বিভিন্ন শাস্তিমূলক বদলি ও স্ট্যান্ড রিলিজের শিকার হয়েছেন কয়েক শ কর্মী।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে চাকরি পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চাকরিচ্যুত কর্মীরা। তাঁরা দাবি করেন, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি)-এর মাধ্যমে দমন-পীড়ন বন্ধ করতে হবে এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নামে করা হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।
এর আগে, ৩০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর স্বাক্ষরসহ একটি স্মারকলিপি গত ২০ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেওয়া হয়। গত বছরের জানুয়ারি থেকে তারা টানা কর্মবিরতিসহ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছেন।
দাবি দুটি হলো—
১. আরইবি ও সমিতিকে একীভূত করা
২. সমিতির অনিয়মিত কর্মীদের স্থায়ী চাকরি দেওয়া
একপর্যায়ে, একজন কর্মীর গ্রেপ্তারকে কেন্দ্র করে গত অক্টোবরে বিভিন্ন জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেন আন্দোলনকারীরা। এরপর থেকে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা ও বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে শুরু করে আরইবি।
চাকরিচ্যুতির অভিযোগ :
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভোগীরা জানান, ফেসবুকে মন্তব্য করার কারণে গত ২১ জানুয়ারি ভোলা সমিতির দুজন ও পটুয়াখালী সমিতির একজন মিটার রিডারকে বিনা নোটিশে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
চাকরি পুনর্বহাল না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মীরা।
দমন-পীড়ন বন্ধ ও হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের আহ্বান
মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সারা দেশের ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে দুই দফা দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের অভিযোগ, এখন পর্যন্ত ২৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরিচ্যুত হয়েছেন, ২৫ জন সাময়িক বরখাস্ত, আর বিভিন্ন শাস্তিমূলক বদলি ও স্ট্যান্ড রিলিজের শিকার হয়েছেন কয়েক শ কর্মী।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে চাকরি পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চাকরিচ্যুত কর্মীরা। তাঁরা দাবি করেন, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি)-এর মাধ্যমে দমন-পীড়ন বন্ধ করতে হবে এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নামে করা হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।
এর আগে, ৩০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর স্বাক্ষরসহ একটি স্মারকলিপি গত ২০ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেওয়া হয়। গত বছরের জানুয়ারি থেকে তারা টানা কর্মবিরতিসহ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছেন।
দাবি দুটি হলো—
১. আরইবি ও সমিতিকে একীভূত করা
২. সমিতির অনিয়মিত কর্মীদের স্থায়ী চাকরি দেওয়া
একপর্যায়ে, একজন কর্মীর গ্রেপ্তারকে কেন্দ্র করে গত অক্টোবরে বিভিন্ন জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেন আন্দোলনকারীরা। এরপর থেকে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা ও বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে শুরু করে আরইবি।
চাকরিচ্যুতির অভিযোগ :
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভোগীরা জানান, ফেসবুকে মন্তব্য করার কারণে গত ২১ জানুয়ারি ভোলা সমিতির দুজন ও পটুয়াখালী সমিতির একজন মিটার রিডারকে বিনা নোটিশে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
চাকরি পুনর্বহাল না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মীরা।