প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবন ও সুপ্রিম কোর্টের আশপাশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সব ধরনের সভা-সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
বৃহস্পতিবার ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
এতে বলা হয়, আগামী শনিবার (১৪ জুন) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবন, বিচারপতি ভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান গেট, মাজার গেট, জামে মসজিদ গেট, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ ও ২ এর প্রবেশদ্বার এবং বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট ভবনের সামনে কোনো ধরনের গণজমায়েত, সভা-সমাবেশ বা প্রতিবাদ কর্মসূচি করা যাবে না।
জনশৃঙ্খলার স্বার্থেই সিদ্ধান্ত: ডিএমপি
ডিএমপি জানায়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্সের ২৯ ধারা অনুযায়ী ‘জনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার স্বার্থে’ এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, “বিভিন্ন দাবি-দাওয়ার নামে হঠাৎ করে সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি না করার জন্য সবার প্রতি অনুরোধ জানানো হচ্ছে।”
তিনি আরও বলেন, এই ধরনের কর্মসূচির মাধ্যমে জনগণের দুর্ভোগ বাড়ে এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তার ঝুঁকি দেখা দেয়।
এর আগে গত ১৫ মে একই এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করে একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। এছাড়া সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন ‘যমুনা’ এবং বাংলাদেশ সচিবালয় এলাকায়ও গণজমায়েত নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।
আইন অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞার সীমাবদ্ধতা
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্সের ২৯ ধারায় বলা হয়েছে, “জনশৃঙ্খলা বা নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে” পুলিশ কমিশনার লিখিত আদেশে যেকোনো সময়, যেকোনো এলাকায় সভা বা মিছিল নিষিদ্ধ করতে পারেন। তবে এই নিষেধাজ্ঞা ৩০ দিনের বেশি বলবৎ রাখতে হলে সরকারের অনুমোদন প্রয়োজন।
---
বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫
প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবন ও সুপ্রিম কোর্টের আশপাশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সব ধরনের সভা-সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
বৃহস্পতিবার ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
এতে বলা হয়, আগামী শনিবার (১৪ জুন) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবন, বিচারপতি ভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান গেট, মাজার গেট, জামে মসজিদ গেট, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ ও ২ এর প্রবেশদ্বার এবং বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট ভবনের সামনে কোনো ধরনের গণজমায়েত, সভা-সমাবেশ বা প্রতিবাদ কর্মসূচি করা যাবে না।
জনশৃঙ্খলার স্বার্থেই সিদ্ধান্ত: ডিএমপি
ডিএমপি জানায়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্সের ২৯ ধারা অনুযায়ী ‘জনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার স্বার্থে’ এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, “বিভিন্ন দাবি-দাওয়ার নামে হঠাৎ করে সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি না করার জন্য সবার প্রতি অনুরোধ জানানো হচ্ছে।”
তিনি আরও বলেন, এই ধরনের কর্মসূচির মাধ্যমে জনগণের দুর্ভোগ বাড়ে এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তার ঝুঁকি দেখা দেয়।
এর আগে গত ১৫ মে একই এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করে একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। এছাড়া সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন ‘যমুনা’ এবং বাংলাদেশ সচিবালয় এলাকায়ও গণজমায়েত নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।
আইন অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞার সীমাবদ্ধতা
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্সের ২৯ ধারায় বলা হয়েছে, “জনশৃঙ্খলা বা নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে” পুলিশ কমিশনার লিখিত আদেশে যেকোনো সময়, যেকোনো এলাকায় সভা বা মিছিল নিষিদ্ধ করতে পারেন। তবে এই নিষেধাজ্ঞা ৩০ দিনের বেশি বলবৎ রাখতে হলে সরকারের অনুমোদন প্রয়োজন।
---