সিলেটে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৬ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। বর্তমানে বিভাগীয় বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১৫ জন রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য বলছে, ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সিলেট বিভাগে মোট ১৬৫ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে জেলাভিত্তিক হিসাবে- সিলেট জেলায় ৩০ জন, মৌলভীবাজার জেলায় ২০ জন, হবিগঞ্জ জেলায় সবচেয়ে বেশি ৯২ জন এবং সুনামগঞ্জ জেলায় ২৩ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
এ বছরের সেপ্টেম্বর মাসেই এখন পর্যন্ত বিভাগে মোট ৫৫ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। তবে আশার বিষয় হলো, চলতি বছর জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত সিলেট বিভাগে ডেঙ্গুজনিত কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিলেট অঞ্চলে ডেঙ্গু সংক্রমণের হার তুলনামূলকভাবে অন্যান্য অঞ্চলের চেয়ে কম হলেও সতর্ক না হলে পরিস্থিতি দ্রুত অবনতি হতে পারে। বিশেষ করে নগর এলাকায় আবর্জনা ও স্থির পানিতে মশার প্রজনন নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত উদ্যোগ নেওয়া জরুরি।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তারা স্থানীয় প্রশাসন ও সিটি করপোরেশনকে মশক নিধন কার্যক্রম জোরদার করার পাশাপাশি জনসচেতনতা বাড়াতে আহ্বান জানিয়েছেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সিলেটে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৬ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। বর্তমানে বিভাগীয় বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১৫ জন রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য বলছে, ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সিলেট বিভাগে মোট ১৬৫ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে জেলাভিত্তিক হিসাবে- সিলেট জেলায় ৩০ জন, মৌলভীবাজার জেলায় ২০ জন, হবিগঞ্জ জেলায় সবচেয়ে বেশি ৯২ জন এবং সুনামগঞ্জ জেলায় ২৩ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
এ বছরের সেপ্টেম্বর মাসেই এখন পর্যন্ত বিভাগে মোট ৫৫ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। তবে আশার বিষয় হলো, চলতি বছর জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত সিলেট বিভাগে ডেঙ্গুজনিত কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিলেট অঞ্চলে ডেঙ্গু সংক্রমণের হার তুলনামূলকভাবে অন্যান্য অঞ্চলের চেয়ে কম হলেও সতর্ক না হলে পরিস্থিতি দ্রুত অবনতি হতে পারে। বিশেষ করে নগর এলাকায় আবর্জনা ও স্থির পানিতে মশার প্রজনন নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত উদ্যোগ নেওয়া জরুরি।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তারা স্থানীয় প্রশাসন ও সিটি করপোরেশনকে মশক নিধন কার্যক্রম জোরদার করার পাশাপাশি জনসচেতনতা বাড়াতে আহ্বান জানিয়েছেন।