ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থী এলমা চৌধুরী হত্যার বিচারের দাবিতে আজ সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে মানববন্ধন করে (ঢাবি) ধামরাই স্টুডেন্টস ফোরাম। মানববন্ধনে এলমার বাবা সাইফুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, আসামিপক্ষ প্রভাবশালী ও ক্ষমতাধর। সুষ্ঠ বিচার হবে কিনা তা নিয়ে সংশয়ে আছি।
প্রধানমন্ত্রীর কাছে মেয়ে হত্যার বিচারের দাবি জানিয়ে এলমার বাবা বলেন, তিন দিন ধরে নির্মম নির্যাতন চালিয়ে এলমাকে হত্যা করা হয়। তিনি দায়ী ব্যক্তিদের ফাঁসির দাবি জানান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ধামরাই স্টুডেন্টস ফোরামের উপদেষ্টা ইয়ার খান বলেন, দোষী ব্যক্তিদের যেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হয়। ফোরামের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এম এ ইসলাম আরিফ বলেন, ঘাতক স্বামী গ্রেপ্তার হলেও শ্বশুর–শাশুড়ি এখনো গ্রেপ্তার হননি। তাঁদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান তিনি।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া শিক্ষার্থী যদি এভাবে স্বামীর নির্যাতনের শিকার হয়ে মারা যান, তাহলে দেশের সাধারণ নারীদের কী অবস্থা হতে পারে! তাঁরা এলমা হত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি দাবি করেন। এলমার হত্যাকারীরা যেন মানসিক রোগী সেজে কোনভাবেই পার না পেয়ে যান। শিক্ষার্থীরা আরো বলেন, বিবাহিত হলেও ছাত্রীরা যেন হলে থাকতে পারেন। তা না হলে এলমার মতো পরিণতি আরো অনেকের হতে পারে।
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন, ফোরামের মাহবুব, সাদ্দাম হোসেন, শারমিন আক্তার, রাদ ও অসীম কুমার বিশ্বাস।
এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী এলমা চৌধুরীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলা করা হয়েছে। এলমার বাবা সাইফুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে রাজধানীর বনানী থানায় এ হত্যা মামলা করেন।মামলায় এলমার স্বামী ইফতেখার আবেদীন, তাঁর মা শিরিন আমিন ও ইফতেখারের পালক বাবা মো. আমিনকে আসামি করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁর স্বামী ইফতেখারকে আটক করেছে পুলিশ।
সোমবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২১
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থী এলমা চৌধুরী হত্যার বিচারের দাবিতে আজ সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে মানববন্ধন করে (ঢাবি) ধামরাই স্টুডেন্টস ফোরাম। মানববন্ধনে এলমার বাবা সাইফুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, আসামিপক্ষ প্রভাবশালী ও ক্ষমতাধর। সুষ্ঠ বিচার হবে কিনা তা নিয়ে সংশয়ে আছি।
প্রধানমন্ত্রীর কাছে মেয়ে হত্যার বিচারের দাবি জানিয়ে এলমার বাবা বলেন, তিন দিন ধরে নির্মম নির্যাতন চালিয়ে এলমাকে হত্যা করা হয়। তিনি দায়ী ব্যক্তিদের ফাঁসির দাবি জানান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ধামরাই স্টুডেন্টস ফোরামের উপদেষ্টা ইয়ার খান বলেন, দোষী ব্যক্তিদের যেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হয়। ফোরামের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এম এ ইসলাম আরিফ বলেন, ঘাতক স্বামী গ্রেপ্তার হলেও শ্বশুর–শাশুড়ি এখনো গ্রেপ্তার হননি। তাঁদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান তিনি।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া শিক্ষার্থী যদি এভাবে স্বামীর নির্যাতনের শিকার হয়ে মারা যান, তাহলে দেশের সাধারণ নারীদের কী অবস্থা হতে পারে! তাঁরা এলমা হত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি দাবি করেন। এলমার হত্যাকারীরা যেন মানসিক রোগী সেজে কোনভাবেই পার না পেয়ে যান। শিক্ষার্থীরা আরো বলেন, বিবাহিত হলেও ছাত্রীরা যেন হলে থাকতে পারেন। তা না হলে এলমার মতো পরিণতি আরো অনেকের হতে পারে।
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন, ফোরামের মাহবুব, সাদ্দাম হোসেন, শারমিন আক্তার, রাদ ও অসীম কুমার বিশ্বাস।
এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী এলমা চৌধুরীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলা করা হয়েছে। এলমার বাবা সাইফুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে রাজধানীর বনানী থানায় এ হত্যা মামলা করেন।মামলায় এলমার স্বামী ইফতেখার আবেদীন, তাঁর মা শিরিন আমিন ও ইফতেখারের পালক বাবা মো. আমিনকে আসামি করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁর স্বামী ইফতেখারকে আটক করেছে পুলিশ।