রাজধানীর বংশাল এলাকা থেকে জাল টাকা তৈরি ও ব্যবসায়ী চক্রের দুই সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তারা হলো- মো. রমজান হোসেন টুটুল (২২) ও আবদুল মালেক (৩৭)। এ সময় তাদের কাছ থেকে জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামসহ ২ লাখ ৯ হাজার টাকা মূল্যমানের জাল নোট, একটি সিপিইউ, একটি মনিটর, একটি প্রিন্টার ও তিনটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
শনিবার (২৮ মে) র্যাব-১-এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া অফিসার) সহকারী পুলিশ সুপার নোমান আহমদ এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, সম্প্রতি জাল টাকা তৈরির সঙ্গে বেশ কয়েকটি চক্র জড়িত আছে বলে গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়। দেশের অর্থনীতির চাকাকে অচল করতে এবং সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দিয়ে অধিক মুনাফার লোভে জাল টাকা তৈরি ও বাজারজাত করার সংঘবদ্ধ কিছু চক্র সক্রিয় হয়েছে। এ চক্রগুলো জাল টাকা তৈরি করে নির্দিষ্ট কয়েকজন সদস্য দিয়ে আসল টাকার ভেতর জাল টাকা মিলিয়ে সহজ-সরল মানুষকে নিঃস্ব করে দিচ্ছে। এ বিষয়ে দীর্ঘ অনুসন্ধানের পর এ চক্রের কিছু সদস্য র্যাবের জালে ধরা পড়েছে।
এএসপি নোমান আহমদ বলেন, এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার (২৭ মে) রাতে র্যাব-১-এর একটি আভিযানিক দল গোপন সূত্রের মাধ্যমে জানতে পারে, রাজধানীর বংশাল থানাধীন আবাসিক হোটেল টিউলিপের ১৩৫ নম্বর রুমে একটি চক্র জাল টাকা তৈরি করে আসছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালিয়ে জাল নোট তৈরি ও ব্যবসায়ী চক্রের দুই সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করে। তিনি আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, তারা দীর্ঘদিন ধরে জাল নোট তৈরি করে আসছিল। তারা বিভিন্ন জায়গা থেকে জাল নোট তৈরির কাঁচামাল সংগ্রহ করে নোট তৈরি করতো। সুনির্দিষ্ট কিছু লোককে সরবরাহের জন্য বিপুল পরিমাণ জাল নোট তৈরি ও বাজারে সরবরাহ করে আসছিল বলেও স্বীকার করেছেন তারা।
শনিবার, ২৮ মে ২০২২
রাজধানীর বংশাল এলাকা থেকে জাল টাকা তৈরি ও ব্যবসায়ী চক্রের দুই সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তারা হলো- মো. রমজান হোসেন টুটুল (২২) ও আবদুল মালেক (৩৭)। এ সময় তাদের কাছ থেকে জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামসহ ২ লাখ ৯ হাজার টাকা মূল্যমানের জাল নোট, একটি সিপিইউ, একটি মনিটর, একটি প্রিন্টার ও তিনটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
শনিবার (২৮ মে) র্যাব-১-এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া অফিসার) সহকারী পুলিশ সুপার নোমান আহমদ এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, সম্প্রতি জাল টাকা তৈরির সঙ্গে বেশ কয়েকটি চক্র জড়িত আছে বলে গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়। দেশের অর্থনীতির চাকাকে অচল করতে এবং সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দিয়ে অধিক মুনাফার লোভে জাল টাকা তৈরি ও বাজারজাত করার সংঘবদ্ধ কিছু চক্র সক্রিয় হয়েছে। এ চক্রগুলো জাল টাকা তৈরি করে নির্দিষ্ট কয়েকজন সদস্য দিয়ে আসল টাকার ভেতর জাল টাকা মিলিয়ে সহজ-সরল মানুষকে নিঃস্ব করে দিচ্ছে। এ বিষয়ে দীর্ঘ অনুসন্ধানের পর এ চক্রের কিছু সদস্য র্যাবের জালে ধরা পড়েছে।
এএসপি নোমান আহমদ বলেন, এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার (২৭ মে) রাতে র্যাব-১-এর একটি আভিযানিক দল গোপন সূত্রের মাধ্যমে জানতে পারে, রাজধানীর বংশাল থানাধীন আবাসিক হোটেল টিউলিপের ১৩৫ নম্বর রুমে একটি চক্র জাল টাকা তৈরি করে আসছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালিয়ে জাল নোট তৈরি ও ব্যবসায়ী চক্রের দুই সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করে। তিনি আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, তারা দীর্ঘদিন ধরে জাল নোট তৈরি করে আসছিল। তারা বিভিন্ন জায়গা থেকে জাল নোট তৈরির কাঁচামাল সংগ্রহ করে নোট তৈরি করতো। সুনির্দিষ্ট কিছু লোককে সরবরাহের জন্য বিপুল পরিমাণ জাল নোট তৈরি ও বাজারে সরবরাহ করে আসছিল বলেও স্বীকার করেছেন তারা।