জাতীয় বাজেটে স্বাস্থ্যখাতে ১০ শতাংশ বরাদ্দ দেয়ার দরকার বলে জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডাঃ শারফুদ্দিন আহমেদ। শুধু তাই না, তিনি দেশে স্বাস্থ্য বীমা চালুর উদ্যোগ নেয়ার জন্য সরকারের কাছে আহবান জানিয়েছেন।
আজ শনিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি-ব্লকের ৪র্থ তলায় হৃদরোগ বিভাগে হার্ট ফেলিউর ক্লিনিকের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে অন্য বক্তারা বলেন,দেশের বিভিন্ন এলাকায় আক্রান্ত হৃদরোগীরা বিচ্ছিন্ন ভাবে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এ সব রোগীরা যথাযথ তত্বাবধানে না থাকায় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের হৃদরোগ বিভাগে চালুকৃত হার্ট ফেলিউর ক্লিনিকে সকল রোগীদের একই ছাদের নিচে এনে চিকিৎসা দেয়া হবে।
হৃদরোগে আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি ও ভর্তি ছাড়াও রোগীদের সম্পর্কে এ বিভাগ তথ্য সংগ্রহে করবে। এতে গবেষনার সুযোগ আরও বৃদ্ধি পাবে। দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসার একটি গাইডলাইন তৈরী হবে। মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে হৃদরোগীদের সর্বাধুনিক চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে। রোগীরা যাতে বিদেশ যেতে না হয় তার জন্য সর্বাধুনিক চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে।
অনুষ্ঠানে ইউজিসির সম্মনিক অধ্যাপক ডাঃ সজল কৃষ্ণ ব্যানাজী বলেন,হার্ট ফেলিউর ক্লিনিক চালু হওয়ার মাধ্যমে দীর্ঘ দিনের একটি লালিত স্বপ্নের পূরণ হলো। এই ক্লিনিকের মাধ্যমে শুধু রোগ নির্ণয়ই নয়,গবেষনাসহ এ ধরনের রোগীদের সঠিক ফলোআপ নিশ্চিত হবে। যা রোগীদের জীবন বাঁচাতে বিরাট অবদান রাখবে।
অনুষ্ঠানে নাসিং ও মেডিকেল টেকনোলজি অনুষদের অধ্যাপক ডাঃ দেবব্রত বনিক,কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ মনজুর মাহমুদসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
শনিবার, ১১ জুন ২০২২
জাতীয় বাজেটে স্বাস্থ্যখাতে ১০ শতাংশ বরাদ্দ দেয়ার দরকার বলে জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডাঃ শারফুদ্দিন আহমেদ। শুধু তাই না, তিনি দেশে স্বাস্থ্য বীমা চালুর উদ্যোগ নেয়ার জন্য সরকারের কাছে আহবান জানিয়েছেন।
আজ শনিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি-ব্লকের ৪র্থ তলায় হৃদরোগ বিভাগে হার্ট ফেলিউর ক্লিনিকের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে অন্য বক্তারা বলেন,দেশের বিভিন্ন এলাকায় আক্রান্ত হৃদরোগীরা বিচ্ছিন্ন ভাবে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এ সব রোগীরা যথাযথ তত্বাবধানে না থাকায় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের হৃদরোগ বিভাগে চালুকৃত হার্ট ফেলিউর ক্লিনিকে সকল রোগীদের একই ছাদের নিচে এনে চিকিৎসা দেয়া হবে।
হৃদরোগে আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি ও ভর্তি ছাড়াও রোগীদের সম্পর্কে এ বিভাগ তথ্য সংগ্রহে করবে। এতে গবেষনার সুযোগ আরও বৃদ্ধি পাবে। দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসার একটি গাইডলাইন তৈরী হবে। মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে হৃদরোগীদের সর্বাধুনিক চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে। রোগীরা যাতে বিদেশ যেতে না হয় তার জন্য সর্বাধুনিক চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে।
অনুষ্ঠানে ইউজিসির সম্মনিক অধ্যাপক ডাঃ সজল কৃষ্ণ ব্যানাজী বলেন,হার্ট ফেলিউর ক্লিনিক চালু হওয়ার মাধ্যমে দীর্ঘ দিনের একটি লালিত স্বপ্নের পূরণ হলো। এই ক্লিনিকের মাধ্যমে শুধু রোগ নির্ণয়ই নয়,গবেষনাসহ এ ধরনের রোগীদের সঠিক ফলোআপ নিশ্চিত হবে। যা রোগীদের জীবন বাঁচাতে বিরাট অবদান রাখবে।
অনুষ্ঠানে নাসিং ও মেডিকেল টেকনোলজি অনুষদের অধ্যাপক ডাঃ দেবব্রত বনিক,কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ মনজুর মাহমুদসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।