জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষার্থীর মুঠোফোন উদ্ধার হয়েছে, একই সঙ্গে মোবাইল ছিনতাইকারী এবং তাঁর এক সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে তেজগাঁও থানা পুলিশ।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী এবং তাঁর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তেজগাঁও থানার উপপরিদর্শক তারেক জাহান মঙ্গলবার রাতে সংবাদমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
পুলিশ কর্মকর্তা তারেক জাহান বলেন, ছিনতাই হওয়া মুঠোফোনটি যিনি কিনেছিলেন, তাঁকেও আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে বুধবার থানায় সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত গণমাধ্যমে জানানো হবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই ছাত্রী থিসিসের কাজে গত ২১ জুলাই সকালে রাজধানীর সদরঘাট থেকে মিরপুর চিড়িয়াখানা গিয়েছিলেন। সেখান থেকে ফেরার পথে তাকে বহনকারী বাসটি কারওয়ান বাজার এসে যানজটে আটকে পড়ে। এ সময় বাসে জানালার পাশে বসে পরিবারের সঙ্গে কথা বলছিলেন এই ছাত্রী। হঠাৎ এক ছিনতাইকারী বাইরে থেকে মুঠোফোনটি টান দিয়ে দেন দৌড়।
ওই ছাত্রী মুহূর্তের মধ্যে বাস থেকে নেমে ছিনতাইকারীকে ধাওয়া করেন। কিন্তু ধরতে পারেননি। মুঠোফোনে থাকা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য–উপাত্ত হারিয়ে কারওয়ান বাজারের মূল সড়কের পাশে ইত্তেফাকের গলিতে এসে কাঁদছিলেন। ঠিক তখনই পাশ দিয়ে আরেকজনের মুঠোফোন ছিনিয়ে নিয়ে পালাচ্ছিলেন আরেক ছিনতাইকারী।
ছিনতাইকারীর পেছনে ছুটছিলেন মুঠোফোনের মালিক। ওই ছাত্রী দৌড়ে পালানোর চেষ্টাকারী এই ছিনতাইকারীকে ধরে ফেলেন। ততক্ষণে ঘটনাস্থলে জড়ো হন অনেক মানুষ। অনেকে ছিনতাইকারীকে মারধরের ঘটনা ভিডিও করেন। পরে পুলিশ ডেকে এই ছিনতাইকারী ও তাঁর এক সহযোগীকে পুলিশের হাতে তুলে দেন ওই ছাত্রী ও তাঁর সহপাঠী।
বুধবার, ০৩ আগস্ট ২০২২
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষার্থীর মুঠোফোন উদ্ধার হয়েছে, একই সঙ্গে মোবাইল ছিনতাইকারী এবং তাঁর এক সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে তেজগাঁও থানা পুলিশ।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী এবং তাঁর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তেজগাঁও থানার উপপরিদর্শক তারেক জাহান মঙ্গলবার রাতে সংবাদমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
পুলিশ কর্মকর্তা তারেক জাহান বলেন, ছিনতাই হওয়া মুঠোফোনটি যিনি কিনেছিলেন, তাঁকেও আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে বুধবার থানায় সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত গণমাধ্যমে জানানো হবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই ছাত্রী থিসিসের কাজে গত ২১ জুলাই সকালে রাজধানীর সদরঘাট থেকে মিরপুর চিড়িয়াখানা গিয়েছিলেন। সেখান থেকে ফেরার পথে তাকে বহনকারী বাসটি কারওয়ান বাজার এসে যানজটে আটকে পড়ে। এ সময় বাসে জানালার পাশে বসে পরিবারের সঙ্গে কথা বলছিলেন এই ছাত্রী। হঠাৎ এক ছিনতাইকারী বাইরে থেকে মুঠোফোনটি টান দিয়ে দেন দৌড়।
ওই ছাত্রী মুহূর্তের মধ্যে বাস থেকে নেমে ছিনতাইকারীকে ধাওয়া করেন। কিন্তু ধরতে পারেননি। মুঠোফোনে থাকা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য–উপাত্ত হারিয়ে কারওয়ান বাজারের মূল সড়কের পাশে ইত্তেফাকের গলিতে এসে কাঁদছিলেন। ঠিক তখনই পাশ দিয়ে আরেকজনের মুঠোফোন ছিনিয়ে নিয়ে পালাচ্ছিলেন আরেক ছিনতাইকারী।
ছিনতাইকারীর পেছনে ছুটছিলেন মুঠোফোনের মালিক। ওই ছাত্রী দৌড়ে পালানোর চেষ্টাকারী এই ছিনতাইকারীকে ধরে ফেলেন। ততক্ষণে ঘটনাস্থলে জড়ো হন অনেক মানুষ। অনেকে ছিনতাইকারীকে মারধরের ঘটনা ভিডিও করেন। পরে পুলিশ ডেকে এই ছিনতাইকারী ও তাঁর এক সহযোগীকে পুলিশের হাতে তুলে দেন ওই ছাত্রী ও তাঁর সহপাঠী।