পরিমাণে কম ‘অকটেন’ দেওয়ার অভিযোগে কল্যাণপুরের সোহরাব সার্ভিস স্টেশনকে একলাখ টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অভিযোগের শুনানি শেষে এই রায় দেন ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।
জরিমানার ২৫ শতাংশ হিসেবে ২৫ হাজার টাকা পেয়েছেন অভিযোগকারী শেখ ইশতিয়াক।
গত ১ আগস্ট অকটেন কম দেওয়ার অভিযোগে পেট্রোল পাম্পটির সামনে ৮ ঘণ্টা অবস্থান করেন ব্যাংক কর্মকর্তা ইশতিয়াক আহমেদ। গত মঙ্গলবার ভোক্তা অধিকারে অভিযোগ করেন তিনি। অভিযোগকারী ইশতিয়াক এবং পেট্রোলপাম্প কর্তৃপক্ষকে নিয়ে শুনানির দিন ধার্য করে ভোক্তা অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার শুনানি নিয়ে ভোক্তা অধিকারের ৪৫ ও ৪৮ ধারা অনুযায়ী ফিলিং স্টেশনকে একলাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
শুনানিতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম শফিকুজ্জামান, উপপরিচালক (প্রশাসন) আফরোজা রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রায় পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এইচ এম শফিকুজ্জামান বলেন, এভাবে যদি দেশের প্রত্যেক ভোক্তা তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন হন, তাহলে অনিয়মের পরিমাণ অনেকটাই কমে যাবে।
অভিযোগকারী শেখ ইশতিয়াক বলেন, দ্রততম সময়ে বিচার পাওয়ায় আমি সন্তুষ্ট। তবে আমার এ প্রতিবাদের পর আরো অনেকেই এখন পাম্পে গেলে যথাযথ তেল পাচ্ছেন কিনা তা নিয়ে সচেতন হচ্ছেন। এখানেই আমার সার্থকতা।
সোহরাব ফিলিং পাম্পের ম্যানেজার বেলায়েত হোসেন বলেন, এটা একটি অনাকাঙ্খিত ভুল। এখানে কোনো দুর্নীতি হয়নি, এটা ভুল হয়েছে। ভুল ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতও হতে পারে। আমরা রায় মেনে নিয়েছি। আশা করছি ভবিষ্যতে আর এমন হবে না।
বৃহস্পতিবার, ০৪ আগস্ট ২০২২
পরিমাণে কম ‘অকটেন’ দেওয়ার অভিযোগে কল্যাণপুরের সোহরাব সার্ভিস স্টেশনকে একলাখ টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অভিযোগের শুনানি শেষে এই রায় দেন ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।
জরিমানার ২৫ শতাংশ হিসেবে ২৫ হাজার টাকা পেয়েছেন অভিযোগকারী শেখ ইশতিয়াক।
গত ১ আগস্ট অকটেন কম দেওয়ার অভিযোগে পেট্রোল পাম্পটির সামনে ৮ ঘণ্টা অবস্থান করেন ব্যাংক কর্মকর্তা ইশতিয়াক আহমেদ। গত মঙ্গলবার ভোক্তা অধিকারে অভিযোগ করেন তিনি। অভিযোগকারী ইশতিয়াক এবং পেট্রোলপাম্প কর্তৃপক্ষকে নিয়ে শুনানির দিন ধার্য করে ভোক্তা অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার শুনানি নিয়ে ভোক্তা অধিকারের ৪৫ ও ৪৮ ধারা অনুযায়ী ফিলিং স্টেশনকে একলাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
শুনানিতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম শফিকুজ্জামান, উপপরিচালক (প্রশাসন) আফরোজা রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রায় পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এইচ এম শফিকুজ্জামান বলেন, এভাবে যদি দেশের প্রত্যেক ভোক্তা তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন হন, তাহলে অনিয়মের পরিমাণ অনেকটাই কমে যাবে।
অভিযোগকারী শেখ ইশতিয়াক বলেন, দ্রততম সময়ে বিচার পাওয়ায় আমি সন্তুষ্ট। তবে আমার এ প্রতিবাদের পর আরো অনেকেই এখন পাম্পে গেলে যথাযথ তেল পাচ্ছেন কিনা তা নিয়ে সচেতন হচ্ছেন। এখানেই আমার সার্থকতা।
সোহরাব ফিলিং পাম্পের ম্যানেজার বেলায়েত হোসেন বলেন, এটা একটি অনাকাঙ্খিত ভুল। এখানে কোনো দুর্নীতি হয়নি, এটা ভুল হয়েছে। ভুল ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতও হতে পারে। আমরা রায় মেনে নিয়েছি। আশা করছি ভবিষ্যতে আর এমন হবে না।