রাজধানীর ডেমরা কোনাপাড়া কলেজ রোডে কুমিল্লা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং নামে একটি কারখানায় অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।
বৃহস্পতিবার (১৮ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে ফায়ার সার্ভিসের ৬টি ইউনিট সোয়া ৯টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। তবে এতে ক্ষয়ক্ষতি ও উদ্ধারের পরিমাণ তাৎক্ষণিক জানা সম্ভব হয়নি। আগুনে হতাহতের কোন খবর পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালে সেমি পাকা ওই কারখানা থেকে ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়। এরপর আগুন ধরে যায়। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। এরই ফাঁকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আসেন। তাদেরও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশ সময় লেগে যায়।
ফায়ার সার্ভিসের ডেমরা স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার ওসমান গণি বলেন, টিনশেডের একতলা বিশিষ্ট ওই কারখানায় প্রিন্টিং করা হতো এবং কাগজের কার্টুন তৈরি করা হতো। একপাশে এসব তৈরি করে অন্য পাশে রাখা হতো। অগ্নিকান্ডের সময় কারখানাটির ভেতরে বিদ্যুতের লাইন চালু ছিল। আগুনের কারণে কারখানার ভেতরে প্রবেশ করা যাচ্ছিল না। একপর্যায়ে বিদ্যুতের লাইন বন্ধ করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। নির্বাপণের কাজটা আমাদের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকি ছিল। আগুনে কাগজের রোল, তৈরি করা কার্টুন ও মেশিনসহ অন্যান্য মালামাল পুড়ে গেছে। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত নিশ্চিত হওয়া গেলেও এতে ক্ষয়ক্ষতি ও উদ্ধারের পরিমাণ তদন্ত সাপেক্ষে।
কারখানাটির মালিকের নাম মো. রাকিব। অগ্নিকান্ডের সময় থেকে নির্বাপণ পর্যন্ত তিনি সেখানে থেকে মনিটরিং করেন। রাকিব জানান, কারখানায় দিন ও রাতের শিফটে কাজ করা হয়।
সকালে তখনও কারখানাটি খোলা হয়নি। কোন শ্রমিকও ছিলেন না। রাতে যারা কাজ করেছে, তারা হয়তো বিদ্যুতের লাইন বন্ধ করেনি। আর সেখান থেকেই এ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আগুনে তার অনেক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান।
শুক্রবার, ১৯ আগস্ট ২০২২
রাজধানীর ডেমরা কোনাপাড়া কলেজ রোডে কুমিল্লা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং নামে একটি কারখানায় অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।
বৃহস্পতিবার (১৮ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে ফায়ার সার্ভিসের ৬টি ইউনিট সোয়া ৯টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। তবে এতে ক্ষয়ক্ষতি ও উদ্ধারের পরিমাণ তাৎক্ষণিক জানা সম্ভব হয়নি। আগুনে হতাহতের কোন খবর পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালে সেমি পাকা ওই কারখানা থেকে ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়। এরপর আগুন ধরে যায়। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। এরই ফাঁকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আসেন। তাদেরও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশ সময় লেগে যায়।
ফায়ার সার্ভিসের ডেমরা স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার ওসমান গণি বলেন, টিনশেডের একতলা বিশিষ্ট ওই কারখানায় প্রিন্টিং করা হতো এবং কাগজের কার্টুন তৈরি করা হতো। একপাশে এসব তৈরি করে অন্য পাশে রাখা হতো। অগ্নিকান্ডের সময় কারখানাটির ভেতরে বিদ্যুতের লাইন চালু ছিল। আগুনের কারণে কারখানার ভেতরে প্রবেশ করা যাচ্ছিল না। একপর্যায়ে বিদ্যুতের লাইন বন্ধ করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। নির্বাপণের কাজটা আমাদের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকি ছিল। আগুনে কাগজের রোল, তৈরি করা কার্টুন ও মেশিনসহ অন্যান্য মালামাল পুড়ে গেছে। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত নিশ্চিত হওয়া গেলেও এতে ক্ষয়ক্ষতি ও উদ্ধারের পরিমাণ তদন্ত সাপেক্ষে।
কারখানাটির মালিকের নাম মো. রাকিব। অগ্নিকান্ডের সময় থেকে নির্বাপণ পর্যন্ত তিনি সেখানে থেকে মনিটরিং করেন। রাকিব জানান, কারখানায় দিন ও রাতের শিফটে কাজ করা হয়।
সকালে তখনও কারখানাটি খোলা হয়নি। কোন শ্রমিকও ছিলেন না। রাতে যারা কাজ করেছে, তারা হয়তো বিদ্যুতের লাইন বন্ধ করেনি। আর সেখান থেকেই এ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আগুনে তার অনেক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান।