রাজধানীর গুলিস্তানে যাত্রীবাহী দুই বাসের চাপায় হালিমা বেগম (৫০) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (৩ অক্টোবর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা দেড়টার দিকে ওই নারীর মৃত্যু হয়।
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের আইন্টার গ্রামের লাল মিয়ার স্ত্রী হালিমা। তার দুই ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে।
নিহত হালিমার জামাতা আতিকুর রহমান জনি জানান, হালিমা বেগম ডায়াবেটিসের রোগী। নিয়মিত তিনি শাহবাগের বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। সোমবার সকালে তিনি বাসা থেকে একাই হাসপাতালের উদ্দেশে বের হন। এর কিছুক্ষণ পরই তারা খবর পান, গুলিস্তানে দুই বাসের চাপায় আহত হয়েছেন তিনি। পরে হাসপাতালে গিয়ে তাকে দেখতে পান।
হালিমা বেগমকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া পথচারী মো. লিটন জানান, গুলিস্তান পাতাল মার্কেটের উপরে রাস্তায় আহত অবস্থায় পড়েছিলেন ওই নারী। তখন ট্রাফিক সার্জেন্ট তার মাধ্যমে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান মরদেহটি মর্গে রাখা হয়েছে।
সোমবার, ০৩ অক্টোবর ২০২২
রাজধানীর গুলিস্তানে যাত্রীবাহী দুই বাসের চাপায় হালিমা বেগম (৫০) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (৩ অক্টোবর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা দেড়টার দিকে ওই নারীর মৃত্যু হয়।
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের আইন্টার গ্রামের লাল মিয়ার স্ত্রী হালিমা। তার দুই ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে।
নিহত হালিমার জামাতা আতিকুর রহমান জনি জানান, হালিমা বেগম ডায়াবেটিসের রোগী। নিয়মিত তিনি শাহবাগের বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। সোমবার সকালে তিনি বাসা থেকে একাই হাসপাতালের উদ্দেশে বের হন। এর কিছুক্ষণ পরই তারা খবর পান, গুলিস্তানে দুই বাসের চাপায় আহত হয়েছেন তিনি। পরে হাসপাতালে গিয়ে তাকে দেখতে পান।
হালিমা বেগমকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া পথচারী মো. লিটন জানান, গুলিস্তান পাতাল মার্কেটের উপরে রাস্তায় আহত অবস্থায় পড়েছিলেন ওই নারী। তখন ট্রাফিক সার্জেন্ট তার মাধ্যমে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান মরদেহটি মর্গে রাখা হয়েছে।