দেশের কর্মক্ষেত্রগুলোতে কোথাও নারীর সংখ্যা বেশী হলেও নেতৃত্বস্থানীয় অবস্থানে বা ম্যানেজারিয়াল পোস্টে মাত্র ৫-৬ শতাংশ নারী অবস্থান করে বলে গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। তাছাড়া নারী শ্রমিকদের শতকরা ৯৫% নারী অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কর্মরত। এরা সব ধরনের সামাজিক সুরক্ষার বাইরে। মাত্র ৫% নারী প্রাতিষ্ঠানিক খাতে যুক্ত থাকলেও ট্রেড ইউনিয়নে অংশগ্রহণ নগন্য বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
আইএলও’র সহযোগিতায় ওয়ার্কার্স রিসোর্স সেন্টার- ডব্লিউআরসির এক গবেষণা প্রতিবেদন এসব তথ্য উঠে আসে। সোমবার মতিঝিলের বাংলাদেশ এম্প্লয়ার্স ফেডারেশন মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এ প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন শ্রমিক নিরাপত্তা ফোরামের ড. হামিদা হোসেন, ড. জাকির হোসেন, ডব্লিউ আর সি’র চেয়ারম্যান মীর আবুল কালাম আজাদ, আইএলও’র অফিসার জামিল আনসার, লেবার রাইটস জার্নালিস্ট ফোরামের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান প্রমুখ।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, কোন কোন ক্ষেত্রে নারী শ্রমিকেরা বেশি সংখ্যায় কাজ করলেও সুপারভাইজার কিম্বা ম্যানেজারিয়াল পজিশনে তাদের অবস্থান ৫-৬%। ফলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীর অবমূল্যায়ন হয় ব্যাপকভাবে। নারী ্রমিকেরা মজুরী বৈষম্যসহ মাতৃত্বকালীন সুবিধার ক্ষেত্রেও বঞ্চিত হয়। কর্মক্ষেত্রে যৌন এবং মানষিক হয়রানীর শিকার হয়েও অনেক নারী কাজ ছাড়তে বাধ্য হন। পারিবারিক, সামাজিক, ধর্মীয় এবং অন্যান্য সীমাবদ্ধতার কারণে নারীরা ট্রেড ইউনিয়নে যোগদানের ক্ষেত্রে এখনো পিছিয়ে রয়েছে।
প্যানেল আলোচক হিসাবে বক্তব্য্য রাখেন লেবার রাইটস জার্নালিস্ট ফোরাম এর সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান, এম্পায়ার্স ফেডারেশনের লিগাল এ্যাডভাইজার এ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান, গার্মেন্টস নেত্রী চায়না রহমান, এবং ইন্ডাস্ট্রি অল বাংলাদেশ কাউন্সিলর স সেক্রেটারী জেনারেল বীর মুক্তিযোদ্ধা কুতুবুদ্দিন আহমেদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. হামিদা হোসেন বলেন, ঐক্যবদ্ধ হওয়া ছাড়া শ্রমিকের অধিকার আদায়ের বিকল্প৷ নাই। তাই সব বাধা পেরিয়ে নারীদেরকে ট্রড ইউনিয়নে সক্রিয়ভাবে যোগদান করে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সোচ্চার হতে হবে। এজন্য তিনি পুরুষ সহকর্মী বিশেষ করে কর্মজীবী নারীর পরিবারের পুরুষদের মানসিকতার পরিবর্তন করা প্রয়োজন বলে মনে করেন। নারীকে শুধু নারী হিসাবে নয় মানুষ হিসাবে বিবেচনার জন্য তিনি আহত।বান জানান।
তিনি আরো বলেন, আজকে যে নারী দিবস আমরা উদযাপন করছি- মূলত: এর সুচ নাও করেছিলো নারী শ্রমিকেরা এবং তা- ও মে দিবসের সুচনারও অনেক আগে। তিনি বলেন,১৮৫৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে নারী শ্রমিকদের হাত ধরেই সূচনা ঘটে নারী দিবসের। নারীর ক্ষমতায়ন ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় কয়েকজন সাহসী নারী এক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। প্রায় ১৫ হাজার নারী সেদিন নিউইয়র্ক সিটির রাস্তায় নেমেছিলেন।বাংলাদেশের নারীরাও আজ আর পিছিয়ে নেই- তাই, শ্রমিক হিসাবে অধিকাট পেতে হলে ট্রড ইউনিয়নে সক্রিয় অংশগ্রহনের কোন বিকল্প নাই।
ডব্লিউ আর সি ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহেদ এর সন্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে মুক্ত আলোচনায় বক্তব্য রাখেন কামরুল আনাম, নুরুল ইসলাম,রুহুল আমিন, শাহিদা পারভীন শিখা, সেহেলি আফরোজ লাভলী, লুতফুন নাহার লতা,প্রমিত পোদ্দার, রাশেদুল আলম রাজু, কুলসুম আক্তার, পুলক রন্ধন ধর, আকলিমা আক্তার, কুয়াশা হোক, সাংবাদিক শহিদুল ইসলাম রানা, তাহমিনা মিশুক, তমিজা আকৃতার প্রমুখ।
প্যানেল আলোচক হিসাবে বক্তব্য্য রাখেন লেবার রাইটস জার্নালিস্ট ফোরাম এর সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান, এম্পায়ার্স ফেডারেশনের লিগাল এ্যাডভাইজার এ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান, গার্মেন্টস নেত্রী চায়না রহমান, এবং ইন্ডাস্ট্রি অল বাংলাদেশ কাউন্সিলর স সেক্রেটারী জেনারেল বীর মুক্তিযোদ্ধা কুতুবুদ্দিন আহমেদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. হামিদা হোসেন বলেন, ঐক্যবদ্ধ হওয়া ছাড়া শ্রমিকের অধিকার আদায়ের বিকল্প৷ নাই। তাই সব বাধা পেরিয়ে নারীদেরকে ট্রড ইউনিয়নে সক্রিয়ভাবে যোগদান করে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সোচ্চার হতে হবে। এজন্য তিনি পুরুষ সহকর্মী বিশেষ করে কর্মজীবী নারীর পরিবারের পুরুষদের মানসিকতার পরিবর্তন করা প্রয়োজন বলে মনে করেন। নারীকে শুধু নারী হিসাবে নয় মানুষ হিসাবে বিবেচনার জন্য তিনি আহত।বান জানান।
তিনি আরো বলেন, আজকে যে নারী দিবস আমরা উদযাপন করছি- মূলত: এর সুচ নাও করেছিলো নারী শ্রমিকেরা এবং তা- ও মে দিবসের সুচনারও অনেক আগে। তিনি বলেন,১৮৫৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে নারী শ্রমিকদের হাত ধরেই সূচনা ঘটে নারী দিবসের। নারীর ক্ষমতায়ন ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় কয়েকজন সাহসী নারী এক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। প্রায় ১৫ হাজার নারী সেদিন নিউইয়র্ক সিটির রাস্তায় নেমেছিলেন।বাংলাদেশের নারীরাও আজ আর পিছিয়ে নেই- তাই, শ্রমিক হিসাবে অধিকাট পেতে হলে ট্রড ইউনিয়নে সক্রিয় অংশগ্রহনের কোন বিকল্প নাই।
মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০২৩
দেশের কর্মক্ষেত্রগুলোতে কোথাও নারীর সংখ্যা বেশী হলেও নেতৃত্বস্থানীয় অবস্থানে বা ম্যানেজারিয়াল পোস্টে মাত্র ৫-৬ শতাংশ নারী অবস্থান করে বলে গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। তাছাড়া নারী শ্রমিকদের শতকরা ৯৫% নারী অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কর্মরত। এরা সব ধরনের সামাজিক সুরক্ষার বাইরে। মাত্র ৫% নারী প্রাতিষ্ঠানিক খাতে যুক্ত থাকলেও ট্রেড ইউনিয়নে অংশগ্রহণ নগন্য বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
আইএলও’র সহযোগিতায় ওয়ার্কার্স রিসোর্স সেন্টার- ডব্লিউআরসির এক গবেষণা প্রতিবেদন এসব তথ্য উঠে আসে। সোমবার মতিঝিলের বাংলাদেশ এম্প্লয়ার্স ফেডারেশন মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এ প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন শ্রমিক নিরাপত্তা ফোরামের ড. হামিদা হোসেন, ড. জাকির হোসেন, ডব্লিউ আর সি’র চেয়ারম্যান মীর আবুল কালাম আজাদ, আইএলও’র অফিসার জামিল আনসার, লেবার রাইটস জার্নালিস্ট ফোরামের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান প্রমুখ।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, কোন কোন ক্ষেত্রে নারী শ্রমিকেরা বেশি সংখ্যায় কাজ করলেও সুপারভাইজার কিম্বা ম্যানেজারিয়াল পজিশনে তাদের অবস্থান ৫-৬%। ফলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীর অবমূল্যায়ন হয় ব্যাপকভাবে। নারী ্রমিকেরা মজুরী বৈষম্যসহ মাতৃত্বকালীন সুবিধার ক্ষেত্রেও বঞ্চিত হয়। কর্মক্ষেত্রে যৌন এবং মানষিক হয়রানীর শিকার হয়েও অনেক নারী কাজ ছাড়তে বাধ্য হন। পারিবারিক, সামাজিক, ধর্মীয় এবং অন্যান্য সীমাবদ্ধতার কারণে নারীরা ট্রেড ইউনিয়নে যোগদানের ক্ষেত্রে এখনো পিছিয়ে রয়েছে।
প্যানেল আলোচক হিসাবে বক্তব্য্য রাখেন লেবার রাইটস জার্নালিস্ট ফোরাম এর সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান, এম্পায়ার্স ফেডারেশনের লিগাল এ্যাডভাইজার এ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান, গার্মেন্টস নেত্রী চায়না রহমান, এবং ইন্ডাস্ট্রি অল বাংলাদেশ কাউন্সিলর স সেক্রেটারী জেনারেল বীর মুক্তিযোদ্ধা কুতুবুদ্দিন আহমেদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. হামিদা হোসেন বলেন, ঐক্যবদ্ধ হওয়া ছাড়া শ্রমিকের অধিকার আদায়ের বিকল্প৷ নাই। তাই সব বাধা পেরিয়ে নারীদেরকে ট্রড ইউনিয়নে সক্রিয়ভাবে যোগদান করে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সোচ্চার হতে হবে। এজন্য তিনি পুরুষ সহকর্মী বিশেষ করে কর্মজীবী নারীর পরিবারের পুরুষদের মানসিকতার পরিবর্তন করা প্রয়োজন বলে মনে করেন। নারীকে শুধু নারী হিসাবে নয় মানুষ হিসাবে বিবেচনার জন্য তিনি আহত।বান জানান।
তিনি আরো বলেন, আজকে যে নারী দিবস আমরা উদযাপন করছি- মূলত: এর সুচ নাও করেছিলো নারী শ্রমিকেরা এবং তা- ও মে দিবসের সুচনারও অনেক আগে। তিনি বলেন,১৮৫৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে নারী শ্রমিকদের হাত ধরেই সূচনা ঘটে নারী দিবসের। নারীর ক্ষমতায়ন ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় কয়েকজন সাহসী নারী এক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। প্রায় ১৫ হাজার নারী সেদিন নিউইয়র্ক সিটির রাস্তায় নেমেছিলেন।বাংলাদেশের নারীরাও আজ আর পিছিয়ে নেই- তাই, শ্রমিক হিসাবে অধিকাট পেতে হলে ট্রড ইউনিয়নে সক্রিয় অংশগ্রহনের কোন বিকল্প নাই।
ডব্লিউ আর সি ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহেদ এর সন্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে মুক্ত আলোচনায় বক্তব্য রাখেন কামরুল আনাম, নুরুল ইসলাম,রুহুল আমিন, শাহিদা পারভীন শিখা, সেহেলি আফরোজ লাভলী, লুতফুন নাহার লতা,প্রমিত পোদ্দার, রাশেদুল আলম রাজু, কুলসুম আক্তার, পুলক রন্ধন ধর, আকলিমা আক্তার, কুয়াশা হোক, সাংবাদিক শহিদুল ইসলাম রানা, তাহমিনা মিশুক, তমিজা আকৃতার প্রমুখ।
প্যানেল আলোচক হিসাবে বক্তব্য্য রাখেন লেবার রাইটস জার্নালিস্ট ফোরাম এর সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান, এম্পায়ার্স ফেডারেশনের লিগাল এ্যাডভাইজার এ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান, গার্মেন্টস নেত্রী চায়না রহমান, এবং ইন্ডাস্ট্রি অল বাংলাদেশ কাউন্সিলর স সেক্রেটারী জেনারেল বীর মুক্তিযোদ্ধা কুতুবুদ্দিন আহমেদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. হামিদা হোসেন বলেন, ঐক্যবদ্ধ হওয়া ছাড়া শ্রমিকের অধিকার আদায়ের বিকল্প৷ নাই। তাই সব বাধা পেরিয়ে নারীদেরকে ট্রড ইউনিয়নে সক্রিয়ভাবে যোগদান করে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সোচ্চার হতে হবে। এজন্য তিনি পুরুষ সহকর্মী বিশেষ করে কর্মজীবী নারীর পরিবারের পুরুষদের মানসিকতার পরিবর্তন করা প্রয়োজন বলে মনে করেন। নারীকে শুধু নারী হিসাবে নয় মানুষ হিসাবে বিবেচনার জন্য তিনি আহত।বান জানান।
তিনি আরো বলেন, আজকে যে নারী দিবস আমরা উদযাপন করছি- মূলত: এর সুচ নাও করেছিলো নারী শ্রমিকেরা এবং তা- ও মে দিবসের সুচনারও অনেক আগে। তিনি বলেন,১৮৫৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে নারী শ্রমিকদের হাত ধরেই সূচনা ঘটে নারী দিবসের। নারীর ক্ষমতায়ন ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় কয়েকজন সাহসী নারী এক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। প্রায় ১৫ হাজার নারী সেদিন নিউইয়র্ক সিটির রাস্তায় নেমেছিলেন।বাংলাদেশের নারীরাও আজ আর পিছিয়ে নেই- তাই, শ্রমিক হিসাবে অধিকাট পেতে হলে ট্রড ইউনিয়নে সক্রিয় অংশগ্রহনের কোন বিকল্প নাই।