ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যশোরের বেনাপোল থেকে অপহৃত কিশোর মটর মেকানিক ইদ্রিস আলীকে তিন দিন পর উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় অপহরণকারীরা তাকে একটি প্রাইভেটকারে করে এনে যশোর মহাসড়কে ফেলে রেখে যায়। ইদ্রিস আলী (১৬) বেনাপোল পোর্ট থানার ঘিবা গ্রামের বাসিন্দা আজিজুর রহমানের ছেলে।
পুলিশ জানায়, গত মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফেরেনি ইদ্রিস। তার মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া যায়। পরিবার অনেক খোঁজাখুঁজির পর বেনাপোল পোর্ট থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করে।
ইদ্রিসের বাবা আজিজুর রহমান জানান, অভাবের তাড়নায় তার ছেলে গত মাসে বেনাপোল বাজারের একটি মটর সাইকেল গ্যারেজে কাজ নেয়। গত সপ্তাহে মেয়র মার্কেট এলাকায় তিনবার কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা ইদ্রিসকে মারধর করে। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছে দিঘিরপাড় গ্রামের মনজুরের ছেলে রেজওয়ান, বিল্লালের ছেলে হাবিব ও এজাজসহ সাত-আটজন।
আজিজুর রহমান আরও বলেন, মঙ্গলবার সকালে সে প্রতিদিনের মতো কাজের উদ্দেশ্যে বের হয়। এরপর থেকে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে হঠাৎ করে আমার মেয়ের মোবাইলে ইদ্রিসের চোখ বাঁধা অবস্থায় নির্যাতনের একটি ছবি পাঠিয়ে অপহরণকারীরা মুক্তিপণ দাবি করে। আমরা সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি পুলিশকে জানাই।
এ বিষয়ে বেনাপোল পোর্ট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রাশেদুজ্জামান বলেন, ছেলেটিকে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা সম্ভব হয়নি। সুস্থ হলে বিস্তারিত জেনে অপহরণের কারণ ও জড়িতদের শনাক্তে তদন্ত করা হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
যশোরের বেনাপোল থেকে অপহৃত কিশোর মটর মেকানিক ইদ্রিস আলীকে তিন দিন পর উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় অপহরণকারীরা তাকে একটি প্রাইভেটকারে করে এনে যশোর মহাসড়কে ফেলে রেখে যায়। ইদ্রিস আলী (১৬) বেনাপোল পোর্ট থানার ঘিবা গ্রামের বাসিন্দা আজিজুর রহমানের ছেলে।
পুলিশ জানায়, গত মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফেরেনি ইদ্রিস। তার মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া যায়। পরিবার অনেক খোঁজাখুঁজির পর বেনাপোল পোর্ট থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করে।
ইদ্রিসের বাবা আজিজুর রহমান জানান, অভাবের তাড়নায় তার ছেলে গত মাসে বেনাপোল বাজারের একটি মটর সাইকেল গ্যারেজে কাজ নেয়। গত সপ্তাহে মেয়র মার্কেট এলাকায় তিনবার কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা ইদ্রিসকে মারধর করে। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছে দিঘিরপাড় গ্রামের মনজুরের ছেলে রেজওয়ান, বিল্লালের ছেলে হাবিব ও এজাজসহ সাত-আটজন।
আজিজুর রহমান আরও বলেন, মঙ্গলবার সকালে সে প্রতিদিনের মতো কাজের উদ্দেশ্যে বের হয়। এরপর থেকে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে হঠাৎ করে আমার মেয়ের মোবাইলে ইদ্রিসের চোখ বাঁধা অবস্থায় নির্যাতনের একটি ছবি পাঠিয়ে অপহরণকারীরা মুক্তিপণ দাবি করে। আমরা সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি পুলিশকে জানাই।
এ বিষয়ে বেনাপোল পোর্ট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রাশেদুজ্জামান বলেন, ছেলেটিকে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা সম্ভব হয়নি। সুস্থ হলে বিস্তারিত জেনে অপহরণের কারণ ও জড়িতদের শনাক্তে তদন্ত করা হবে।