alt

খাগড়াছড়ি: ধর্ষণের অভিযোগে আটক শয়ন শীলের দোকান ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা

এখনও আছে ১৪৪ ধারা, তবে দিনে শিথিল

প্রতিনিধি, খাগড়াছড়ি : শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫

ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলাতে ধর্ষণের অভিযোগে আটক শয়ন শীলের বাবার দোকান ভাঙচুরের ঘটনায় খাগড়াছড়ি সদর থানায় অজ্ঞাত ৭০-৮০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি মো. আব্দুল বাতেন মৃধা।

ওসি জানান, ১৪৪ ধারা এখনও জারি রয়েছে। তবে দিনে শিথিল থাকবে। তিনি আরও জানান, খাগড়াছড়ি সদর ও গুইমারা সহিংসতায় আক্রান্তের হতাহতের পরিবার ও ক্ষতিগ্রস্তরা কোনো মামলা, থানায় অভিযোগ দায়ের করেনি কেউ।

এদিকে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার গুইমারা উপজেলায় রামসু বাজারে হামলা সুগভীর ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মনে করেন ক্ষতিগ্রস্তরা। জেলার গুইমারা বাজার থেকে আনুমানিক মাত্র আধা কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে মারমা অধ্যুষিত রামসু বাজার। ১৯৯১ সালে বটতলা নামক গ্রামের রামসু মারমা প্রথম সেখানে একটি চায়ের দোকান দিয়েছিলেন। তখন ছাত্র-ছাত্রীরা গুইমারা স্কুলে আসা-যাওয়ার সময় তার দোকানে বিশ্রাম নিত।

এরপর তাকে দেখে তার দোকানের পাশে মংরে মারমা নামে আরও একজন চায়ের দোকান খোলেন। এভাবে ক্রমে সেখানে একটি বাজার গড়ে ওঠে। আর বাজারটির নাম হয়ে যায় রামসু মারমার নামেই।

পুড়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত সেখানে পাহাড়িদের (মারমা) ৫৩টি দোকান ছিল। হলুদের গোডাউনসহ বাঙালিদের দোকান ৮টি। ভুক্তভোগীরা মনে করেন, গুইমারা বাজারের একেবারে কাছে হওয়ায় রামসু বাজারটি অনেক ব্যবসায়ীর ঈর্ষার কারণ হয়ে উঠেছিল। এ বর্ধিষ্ণু বাজারটিকে তারা প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করতো। কারণ আশপাশের অনেক পাহাড়ি গ্রামের লোকজন তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস এ বাজার থেকে সংগ্রহ করতে পারতো। তাদের গুইমারা বাজারে যাওয়া লাগতো না।

অন্যদিকে অংসাচিং মারমা তারা মনে করেন, রামসু বাজারটি একশ্রেণীর লোকের চক্ষুশূল হয়ে দাঁড়ায়। তারা মারমা অধ্যুষিত এ বাজারটি ধ্বংস করে দেয়ার জন্য ষড়যন্ত্র শুরু করে। গত ২ সেপ্টেম্বর সড়ক অবরোধের দিনটিকে তারা হামলার মোক্ষম সময় বলে ধরে নেয়।

তার মতে, ষড়যন্ত্রকারী-হামলাকারীরা মনে করেছিল, হামলার দায় ইউপিডিএফের ওপর চাপিয়ে দিয়ে তাদের অপরাধ আড়াল করা সম্ভব হবে এবং সড়ক অবরোধের সময়আক্রান্ত হওয়ার কারণে এলাকার পাহাড়িরা অর্থাৎ মারমারা ইউপিডিএফের বিরুদ্ধে ক্ষেপে ওঠবে বা তাদের বিপক্ষে চলে যাবে। কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীদের সেই ধারণা ছিল সম্পূর্ণ ভুল, জনগণ তাদের ইচ্ছা পূরণ করেনি বরং হামলার পর এলাকার মারমা, ত্রিপুরা ও চাকমারাসহ সবাই স্পষ্ট বুঝতে পেরেছে যে, বাঁচার জন্য নিজস্ব পার্টি ও সংগঠনের কোনো বিকল্প নেই। সাধারণ জনগণের কাছে এখন অনেক দালাল সংগঠনের মুখোশও খুলে পড়েছে। এ সংগঠনগুলো কখনো আওয়ামী লীগের, আবার কখনো বিএনপির দালালি করেছে, এখনও করছে।

আইচুক ত্রিপুরা বলেন, সঠিক নেতৃত্ব ছাড়া কোনো আন্দোলন সফল হয় না, কোনো নিপীড়িত জাতি মুক্তি বা অধিকার পেতে পারে না। শরীর থেকে মাথা কেটে দিলে যেমন কোনো মানুষ বা প্রাণী বাঁচতে পারে না, তেমনি কোনো জাতির নেতৃত্ব বা পার্টিকে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করা গেলে সেই জাতিও টেকে না। এ কারণে ইউপিডিএফকে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে চায়। বিচ্ছিন্ন করার অনেক কৌশলের মধ্যে দুটি হলো- পার্টির বিরুদ্ধে দমনপীড়ন ও অপপ্রচার চালানো। যাতে জনগণ প্রকাশ্যে পার্টিকে সমর্থন করতে ভয় পায় এবং এভাবে পার্টিকে সাধারণ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করা যায়।

মিল্টন চাকমা বলেন, রামসু বাজারের হামলার পর পাহাড়ি জনগণ বুঝেছে বর্তমান পার্বত্য চট্টগ্রামে কেউ নিরাপদ নয়। গত ২৮ সেপ্টেম্বরের হামলার আগের দিনও নিশ্চয়ই রামসু বাজারের পাহাড়ি মানুষ ভেবেছিল তারা ‘ভালো’ ছিলেন। তারা কি ঘুর্ণাক্ষরেও মনে করেছিলেন তাদের ওপর হামলা হবে? আজ যারা মনে করছেন তারা ‘ভালো’ আছেন, তাদেরও বোধদয় হওয়া উচিত।

তিনি বলেন, শত দমনপীড়ন সত্ত্বেও ইউপিডিএফ অন্যায়ের কাছে কখনো মাথা নত করবে না।

গুইমারা উপজেলায় মধ্যরাতে ধর্মীয় প্রথা ও সামাজিক রীতি লঙ্ঘন করে তিন শহীদকে দাহ করানোর ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছে ইউপিডিএফ। এ নিয়ে গত ৩০ সেপ্টেম্বর সংবাদ মাধ্যমে এক বিবৃতিও দিয়েছিল তারা।

ছবি

‘অর্থ পাচার’: স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ছবি

অন্তঃকোন্দলে ‘২ লাখ টাকায় ভাড়াটে খুনি’ দিয়ে মামুনকে হত্যা: ডিবি

ছবি

‘অর্থ আত্মসাৎ’: জয়, পুতুল ও ববিসহ আটজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ছবি

নরসিংদীতে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

ছবি

১০ হাজার ৪৭৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ’: এস আলমসহ ৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

ছবি

‘প্লট দুর্নীতি’: হাসিনা, রেহানা ও টিউলিপের মামলায় আরও ২২ জনের সাক্ষ্য

ছবি

কাজী নাবিলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, ৩২ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের আদেশ

ছবি

বাণিজ্যের আড়ালে ৯৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচার---------

ছবি

চেতনানাশক খাইয়ে সিএনজি ছিনতাই, চক্রের ৯ সদস্য গ্রেপ্তার

ছবি

জিমেইল হ্যাক করে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ১৭ লাখ টাকা উধাও

ছবি

বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২

ছবি

ট্রেন থেকে ফেলে হত্যা, ৫ মাস পর আকাশের মরদেহ উত্তোলন

ছবি

দুর্নীতির মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু

২৪৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ: ডিসি অফিসের কর্মচারীর বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

আসামিপক্ষের আইনজীবীর প্রশ্ন ‘মানহানিকর’, ট্রাইব্যুনালের ‘সতর্কতা’

ছবি

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬

ছবি

আইএফআইসি ব্যাংকের সাবেক এমডিকে ৫ কোটি টাকা জরিমানা

ছবি

দুর্নীতির অভিযোগে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডসের দুই সাবেক কর্মকর্তা কারাগারে

জকিগঞ্জ সীমান্তে অনুপ্রবেশ: পতাকা বৈঠকে বিএসএফ’র দুঃখ প্রকাশ

ছবি

সিলেটে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

ছবি

সিলেটে আ.লীগ নেতা হত্যা মামলায় ছেলে আসাদ ৩ দিনের রিমান্ডে

ছবি

দেওয়ানগঞ্জ বালু মহলে অভিযান, একজনকে জরিমানা

ছবি

শাহজালালে পেটে ইয়াবা পাচার: গ্রেপ্তার পান্নু দুইদিনের রিমান্ডে

ছবি

বিরুদ্ধে ৪২ মামলা, ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসায়’ অভিযোগ তার

ছবি

নরসিংদীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

ছবি

মোহাম্মদপুরে বাসে তরুণীকে হেনস্তার ভিডিও ভাইরাল, হেনস্তাকারী গ্রেপ্তার

সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১শ’ কোটি টাকা পাচারের মামলা

ছবি

পার্বতীপুরে ভবানীপুর-মধ্যপাড়া রেলপথের ফিসপ্লেটসহ ৬ হাজার নাটবল্টু চুরি

সঞ্চয়পত্রের অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় মামলা, গ্রেপ্তার ১

ছবি

অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার ৪০ জন: অধিকারের প্রতিবেদন

ছবি

‘অর্থ পাচার’: রন ও রিকের বিরুদ্ধে দুই অভিযোগপত্র দুদকের

ছবি

এস আলমের আরও ৪৬৯ একর জমি জব্দের আদেশ

ছবি

খুলনায় জোড়া খুন: ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

সোনারগাঁয়ে ডাকাতির মালামাল ভাগ নিয়ে দুই ডাকাত গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ৩

ছবি

অস্ত্র মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেপ্তার

ছবি

পার্বতীপুরে লগি-বৈঠার নির্মম গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল

tab

খাগড়াছড়ি: ধর্ষণের অভিযোগে আটক শয়ন শীলের দোকান ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা

এখনও আছে ১৪৪ ধারা, তবে দিনে শিথিল

প্রতিনিধি, খাগড়াছড়ি

ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলাতে ধর্ষণের অভিযোগে আটক শয়ন শীলের বাবার দোকান ভাঙচুরের ঘটনায় খাগড়াছড়ি সদর থানায় অজ্ঞাত ৭০-৮০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি মো. আব্দুল বাতেন মৃধা।

ওসি জানান, ১৪৪ ধারা এখনও জারি রয়েছে। তবে দিনে শিথিল থাকবে। তিনি আরও জানান, খাগড়াছড়ি সদর ও গুইমারা সহিংসতায় আক্রান্তের হতাহতের পরিবার ও ক্ষতিগ্রস্তরা কোনো মামলা, থানায় অভিযোগ দায়ের করেনি কেউ।

এদিকে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার গুইমারা উপজেলায় রামসু বাজারে হামলা সুগভীর ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মনে করেন ক্ষতিগ্রস্তরা। জেলার গুইমারা বাজার থেকে আনুমানিক মাত্র আধা কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে মারমা অধ্যুষিত রামসু বাজার। ১৯৯১ সালে বটতলা নামক গ্রামের রামসু মারমা প্রথম সেখানে একটি চায়ের দোকান দিয়েছিলেন। তখন ছাত্র-ছাত্রীরা গুইমারা স্কুলে আসা-যাওয়ার সময় তার দোকানে বিশ্রাম নিত।

এরপর তাকে দেখে তার দোকানের পাশে মংরে মারমা নামে আরও একজন চায়ের দোকান খোলেন। এভাবে ক্রমে সেখানে একটি বাজার গড়ে ওঠে। আর বাজারটির নাম হয়ে যায় রামসু মারমার নামেই।

পুড়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত সেখানে পাহাড়িদের (মারমা) ৫৩টি দোকান ছিল। হলুদের গোডাউনসহ বাঙালিদের দোকান ৮টি। ভুক্তভোগীরা মনে করেন, গুইমারা বাজারের একেবারে কাছে হওয়ায় রামসু বাজারটি অনেক ব্যবসায়ীর ঈর্ষার কারণ হয়ে উঠেছিল। এ বর্ধিষ্ণু বাজারটিকে তারা প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করতো। কারণ আশপাশের অনেক পাহাড়ি গ্রামের লোকজন তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস এ বাজার থেকে সংগ্রহ করতে পারতো। তাদের গুইমারা বাজারে যাওয়া লাগতো না।

অন্যদিকে অংসাচিং মারমা তারা মনে করেন, রামসু বাজারটি একশ্রেণীর লোকের চক্ষুশূল হয়ে দাঁড়ায়। তারা মারমা অধ্যুষিত এ বাজারটি ধ্বংস করে দেয়ার জন্য ষড়যন্ত্র শুরু করে। গত ২ সেপ্টেম্বর সড়ক অবরোধের দিনটিকে তারা হামলার মোক্ষম সময় বলে ধরে নেয়।

তার মতে, ষড়যন্ত্রকারী-হামলাকারীরা মনে করেছিল, হামলার দায় ইউপিডিএফের ওপর চাপিয়ে দিয়ে তাদের অপরাধ আড়াল করা সম্ভব হবে এবং সড়ক অবরোধের সময়আক্রান্ত হওয়ার কারণে এলাকার পাহাড়িরা অর্থাৎ মারমারা ইউপিডিএফের বিরুদ্ধে ক্ষেপে ওঠবে বা তাদের বিপক্ষে চলে যাবে। কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীদের সেই ধারণা ছিল সম্পূর্ণ ভুল, জনগণ তাদের ইচ্ছা পূরণ করেনি বরং হামলার পর এলাকার মারমা, ত্রিপুরা ও চাকমারাসহ সবাই স্পষ্ট বুঝতে পেরেছে যে, বাঁচার জন্য নিজস্ব পার্টি ও সংগঠনের কোনো বিকল্প নেই। সাধারণ জনগণের কাছে এখন অনেক দালাল সংগঠনের মুখোশও খুলে পড়েছে। এ সংগঠনগুলো কখনো আওয়ামী লীগের, আবার কখনো বিএনপির দালালি করেছে, এখনও করছে।

আইচুক ত্রিপুরা বলেন, সঠিক নেতৃত্ব ছাড়া কোনো আন্দোলন সফল হয় না, কোনো নিপীড়িত জাতি মুক্তি বা অধিকার পেতে পারে না। শরীর থেকে মাথা কেটে দিলে যেমন কোনো মানুষ বা প্রাণী বাঁচতে পারে না, তেমনি কোনো জাতির নেতৃত্ব বা পার্টিকে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করা গেলে সেই জাতিও টেকে না। এ কারণে ইউপিডিএফকে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে চায়। বিচ্ছিন্ন করার অনেক কৌশলের মধ্যে দুটি হলো- পার্টির বিরুদ্ধে দমনপীড়ন ও অপপ্রচার চালানো। যাতে জনগণ প্রকাশ্যে পার্টিকে সমর্থন করতে ভয় পায় এবং এভাবে পার্টিকে সাধারণ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করা যায়।

মিল্টন চাকমা বলেন, রামসু বাজারের হামলার পর পাহাড়ি জনগণ বুঝেছে বর্তমান পার্বত্য চট্টগ্রামে কেউ নিরাপদ নয়। গত ২৮ সেপ্টেম্বরের হামলার আগের দিনও নিশ্চয়ই রামসু বাজারের পাহাড়ি মানুষ ভেবেছিল তারা ‘ভালো’ ছিলেন। তারা কি ঘুর্ণাক্ষরেও মনে করেছিলেন তাদের ওপর হামলা হবে? আজ যারা মনে করছেন তারা ‘ভালো’ আছেন, তাদেরও বোধদয় হওয়া উচিত।

তিনি বলেন, শত দমনপীড়ন সত্ত্বেও ইউপিডিএফ অন্যায়ের কাছে কখনো মাথা নত করবে না।

গুইমারা উপজেলায় মধ্যরাতে ধর্মীয় প্রথা ও সামাজিক রীতি লঙ্ঘন করে তিন শহীদকে দাহ করানোর ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছে ইউপিডিএফ। এ নিয়ে গত ৩০ সেপ্টেম্বর সংবাদ মাধ্যমে এক বিবৃতিও দিয়েছিল তারা।

back to top