ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নড়াইল সদর উপজেলার তুলারামপুর ইউনিয়নের ছোট মিতনা গ্রামের কিশোর ভ্যানচালক আমিনুর বিশ্বাস আলিপ (১৫) হত্যায় দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে প্রেসব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন পুলিশ সুপার রবিউল ইসলাম। গ্রেপ্তারকৃত দুইজন সদরের চাঁচড়া গ্রামের বাহারুল বিশ্বাসের ছেলে মিনারুল এবং হাফিজুর মোল্লার ছেলে হৃদয় (২০)। আসামিরা আলিপকে হত্যার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্ধী দিয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ সুপার জানান, নিহত আলিপের মা রোজিনা বেগম গত ৫ অক্টোবর সকালে সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন যে; তার বড় ছেলেকে (আলিপ) খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সেই জিডির সূত্র ধরে আলিপের খোঁজ শুরু করে পুলিশ। প্রায় এক ঘণ্টার মধ্যে আলিপ হত্যায় সদরের চাঁচড়া গ্রামের মিনারুলকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে মিনারুল স্বীকার করে যে, ঘটনার দিন ৩ অক্টোবর সকালে আলিপ ইজিভ্যান নিয়ে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর ওইদিন রাতের বেলা সে (মিনারুল) এবং হৃদয় আলিপের ইজিভ্যান চুরির জন্য তাকে হত্যা করে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫
নড়াইল সদর উপজেলার তুলারামপুর ইউনিয়নের ছোট মিতনা গ্রামের কিশোর ভ্যানচালক আমিনুর বিশ্বাস আলিপ (১৫) হত্যায় দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে প্রেসব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন পুলিশ সুপার রবিউল ইসলাম। গ্রেপ্তারকৃত দুইজন সদরের চাঁচড়া গ্রামের বাহারুল বিশ্বাসের ছেলে মিনারুল এবং হাফিজুর মোল্লার ছেলে হৃদয় (২০)। আসামিরা আলিপকে হত্যার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্ধী দিয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ সুপার জানান, নিহত আলিপের মা রোজিনা বেগম গত ৫ অক্টোবর সকালে সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন যে; তার বড় ছেলেকে (আলিপ) খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সেই জিডির সূত্র ধরে আলিপের খোঁজ শুরু করে পুলিশ। প্রায় এক ঘণ্টার মধ্যে আলিপ হত্যায় সদরের চাঁচড়া গ্রামের মিনারুলকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে মিনারুল স্বীকার করে যে, ঘটনার দিন ৩ অক্টোবর সকালে আলিপ ইজিভ্যান নিয়ে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর ওইদিন রাতের বেলা সে (মিনারুল) এবং হৃদয় আলিপের ইজিভ্যান চুরির জন্য তাকে হত্যা করে।