স্বপ্ননিবাস হোস্টেলের পরিচালক গ্রেপ্তার
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে মারধরের অভিযোগে বেসরকারি ছাত্রীনিবাস ‘স্বপ্ননিবাস হোস্টেল’-এর পরিচালক রাজিয়া বেগমকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টায় তেজগাঁও কলেজের পাশের ওই হোস্টেল থেকে তাকে আটক করা হয় বলে শেরেবাংলা নগর থানার ওসি ইমাউল হক জানান।
তিনি বলেন, এ ঘটনায় তেজগাঁও কলেজের এক ছাত্রী মামলা করেছেন। সেই মামলায় হোস্টেল মালিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলের ওই আবাসিক শিক্ষার্থী স্বপ্ননিবাস হোস্টেলে গিয়েছিলেন তেজগাঁও কলেজের ছাত্রীর অতিথি হিসেবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ওই শিক্ষার্থী বলেন, গতকাল মঙ্গলবার আমার হল বন্ধ থাকায় আমি আমার বন্ধুর কাছে গেলে হোস্টেল পরিচালক আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। পরে আমি আমার ভাইকে জানালে তিনি যখন আমাকে আনতে যায়, তখন গেইট বন্ধ করে দিয়ে আমাকে মারধর করে। পরে আমার ভাই পুলিশকে জানানোর পর পুলিশ আমাদেরকে
সেখান থেকে উদ্ধার করে। এরপর মামলা করার কথা তুলে ধরে ওই শিক্ষার্থী বলেন, তাকে এবং তার বন্ধুকে মামলা থেকে সরে আসতে ‘হুমকি’ও দেয়া হয়েছে। ওসি ইমাউল হক বলেন, ‘তদন্তের ভিত্তিতে আমরা এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।’
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
স্বপ্ননিবাস হোস্টেলের পরিচালক গ্রেপ্তার
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে মারধরের অভিযোগে বেসরকারি ছাত্রীনিবাস ‘স্বপ্ননিবাস হোস্টেল’-এর পরিচালক রাজিয়া বেগমকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টায় তেজগাঁও কলেজের পাশের ওই হোস্টেল থেকে তাকে আটক করা হয় বলে শেরেবাংলা নগর থানার ওসি ইমাউল হক জানান।
তিনি বলেন, এ ঘটনায় তেজগাঁও কলেজের এক ছাত্রী মামলা করেছেন। সেই মামলায় হোস্টেল মালিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলের ওই আবাসিক শিক্ষার্থী স্বপ্ননিবাস হোস্টেলে গিয়েছিলেন তেজগাঁও কলেজের ছাত্রীর অতিথি হিসেবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ওই শিক্ষার্থী বলেন, গতকাল মঙ্গলবার আমার হল বন্ধ থাকায় আমি আমার বন্ধুর কাছে গেলে হোস্টেল পরিচালক আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। পরে আমি আমার ভাইকে জানালে তিনি যখন আমাকে আনতে যায়, তখন গেইট বন্ধ করে দিয়ে আমাকে মারধর করে। পরে আমার ভাই পুলিশকে জানানোর পর পুলিশ আমাদেরকে
সেখান থেকে উদ্ধার করে। এরপর মামলা করার কথা তুলে ধরে ওই শিক্ষার্থী বলেন, তাকে এবং তার বন্ধুকে মামলা থেকে সরে আসতে ‘হুমকি’ও দেয়া হয়েছে। ওসি ইমাউল হক বলেন, ‘তদন্তের ভিত্তিতে আমরা এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।’