রাজশাহী থেকে আমের একটি চালান আসে আসমা বেগম নামে এক মহিলার নামে। যাত্রাবাড়ি এলাকায় একটি কুরিয়ার সার্ভিসের ঠিকানা আসে চালানটি। আমের চালান হলেও মুলত ওই চালানে ৩ টি নারকেলে ৪০ লাখ টাকা মূল্যের ৪শ গ্রাম হেরোইন আনা হয়। র্যাব ১০ এর অভিযানে বুধবার (৯ জুন)বিকেলে চালানসহ আটক হন আসমা বেগম ও তার মা সাফিয়া খাতুন।
র্যাব ১০ এর অপারেশন অফিসার এএসপি আনোয়ার হোসেন সোয়েব জানান, রাজশাহী থেকে মা মেয়ের নামে আমের একটি চালান আসে। ওই আমের ঝুড়ির মধ্যে ৩ টি শুকনো নারিকেলের মধ্যেই হোরোইনগুলো ছিলো। র্যাবের কাছে তথ্য ছিলো আমের একটি চালানে হেরোইন পাচার হচ্ছে। এমন তথ্যের ভিত্তিত্বে র্যাব ১০ যাত্রাবাড়ি এলাকায় নজরদারী বাড়ায়। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিত্বে একটি কুরিয়ার সার্ভিসের অফিসের পাশে অবস্থান নেয় র্যাব। বিকেলে আমের চালান আনতে যান আসমা বেগম ও তার মা সাফিয়া খাতুন। পরে তাদের চ্যালেঞ্জ করে তল্লাসী চালালে হোরোইনের চালানটি পাওয়া যায়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মা ও মেয়ে দুজনই স্বীকার করেছে হেরোইনের চালানটি তাদের নামেই এসেছে। তারা হেরোইনসহ বিভিন্ন মাদক সরবরাহের কাজ করেন। এর আগেও তারা এমন মাদকের চালান এনেছেন। এ ঘটনায় মা ও মেয়ের বিরুদ্ধে যাত্রাবড়ি থানায় মামলা করছে র্যাব। হেরোইনসহ তাদের যাত্রাবাড়ি থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, মা মেয়ের সঙ্গে এ ব্যবসায় আরো কেউ জড়িত আছে কিনা সেটি তদন্ত করা হচ্ছে। এছাড়া রাজশাহী থেকে চালানটি যে পাঠিয়েছিলো তার বিষয়েও তদন্ত শুরু করেছে র্যাব।
বুধবার, ০৯ জুন ২০২১
রাজশাহী থেকে আমের একটি চালান আসে আসমা বেগম নামে এক মহিলার নামে। যাত্রাবাড়ি এলাকায় একটি কুরিয়ার সার্ভিসের ঠিকানা আসে চালানটি। আমের চালান হলেও মুলত ওই চালানে ৩ টি নারকেলে ৪০ লাখ টাকা মূল্যের ৪শ গ্রাম হেরোইন আনা হয়। র্যাব ১০ এর অভিযানে বুধবার (৯ জুন)বিকেলে চালানসহ আটক হন আসমা বেগম ও তার মা সাফিয়া খাতুন।
র্যাব ১০ এর অপারেশন অফিসার এএসপি আনোয়ার হোসেন সোয়েব জানান, রাজশাহী থেকে মা মেয়ের নামে আমের একটি চালান আসে। ওই আমের ঝুড়ির মধ্যে ৩ টি শুকনো নারিকেলের মধ্যেই হোরোইনগুলো ছিলো। র্যাবের কাছে তথ্য ছিলো আমের একটি চালানে হেরোইন পাচার হচ্ছে। এমন তথ্যের ভিত্তিত্বে র্যাব ১০ যাত্রাবাড়ি এলাকায় নজরদারী বাড়ায়। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিত্বে একটি কুরিয়ার সার্ভিসের অফিসের পাশে অবস্থান নেয় র্যাব। বিকেলে আমের চালান আনতে যান আসমা বেগম ও তার মা সাফিয়া খাতুন। পরে তাদের চ্যালেঞ্জ করে তল্লাসী চালালে হোরোইনের চালানটি পাওয়া যায়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মা ও মেয়ে দুজনই স্বীকার করেছে হেরোইনের চালানটি তাদের নামেই এসেছে। তারা হেরোইনসহ বিভিন্ন মাদক সরবরাহের কাজ করেন। এর আগেও তারা এমন মাদকের চালান এনেছেন। এ ঘটনায় মা ও মেয়ের বিরুদ্ধে যাত্রাবড়ি থানায় মামলা করছে র্যাব। হেরোইনসহ তাদের যাত্রাবাড়ি থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, মা মেয়ের সঙ্গে এ ব্যবসায় আরো কেউ জড়িত আছে কিনা সেটি তদন্ত করা হচ্ছে। এছাড়া রাজশাহী থেকে চালানটি যে পাঠিয়েছিলো তার বিষয়েও তদন্ত শুরু করেছে র্যাব।