সিদ্ধিরগঞ্জে লোভনীয় বেতনে চাকুরি দেয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রায় ১২ শ’ লোকের কাছ থেকে কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ২টি প্রতিষ্ঠান। এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ২ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ও এমডিসহ ৩ জনকে আটক করেছে র্যাব-১১। বুধবার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান র্যাব ১১ এর অধিনায়ক লে. কর্ণেল তানভীর মাহমুদ পাশা। মঙ্গলবার (১২ অক্টোবর) সিদ্ধিরগঞ্জের সাহেবপাড়া এলাকা ও ফতুল্লা থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তাদের নিকট হতে প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম এবং চাকুরি প্রত্যাশী ৮ জন ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করা হয়। র্যাব জানায়, দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে লোভনীয় বিজ্ঞাপন দিয়ে চাকুরি প্রদানের নামে সহজ সরল সাধারণ মানুষের নিকট থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠলে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলাম (৩১) এবং এমডি মোঃ সাইফুল ইসলামকে (২৮) প্রতারণামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা অবস্থায় আটক করা হয়। প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ও এমডি এর নিকট থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে একই দিনে র্যাব-১১ ফতুল্লার চাষাড়া তোলারাম কলেজ রোড এলাকায় অপর একটি প্রতারণামূলক প্রতিষ্ঠান এম.আর.এম ফোর্সেস সিকিউরিটি সার্ভিস লিঃ এর অফিসে অভিযান পরিচালনা করে। এসময় অনুরূপ প্রতারণামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা অবস্থায় এম.আর.এম ফোর্সেস সিকিউরিটি সার্ভিস লিঃ নামক প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মোঃ রায়হানকে (৩০) আটক করা হয়। র্যাব আরও জানায়, উক্ত প্রতিষ্ঠান দুটি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লোভনীয় বেতনে চাকুরির বিজ্ঞাপন দিয়ে চাকুরি প্রত্যাশীদের সাথে প্রতারণা করে আসছিল। বিভিন্ন বেনামী কোম্পানীতে বিভিন্ন পদে লোক নিয়োগের প্রলোভন দেখিয়ে প্রত্যেক চাকুরি প্রত্যাশীদের নিকট থেকে রেজিস্ট্রেশন ফি, মেডিকেল ফি ইত্যাদির কথা বলে জন প্রতি প্রায় ৭ থেকে ১৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নিত। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সিকিউরিটি গার্ড, প্রজেক্ট হেলপার, মার্কেটিং ম্যানেজার, ইলেকট্রিশিয়ান, ওয়েল্ডার, রড মিস্ত্রি ও রাজমিস্ত্রি প্রভৃতি পদে ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতনের প্রলোভন দেখিয়ে চাকুরী প্রত্যাশীদের প্রলুব্ধ করত। র্যাব আরও জানায়, চাকুরি প্রত্যাশীরা মাসের পর মাস অফিসে আসা যাওয়া করে চাকুরি না পেয়ে প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে অনেকে প্রদেয় টাকা ফেরত চাইলে তাদেরকে ভয়-ভীতি, হুমকি প্রদর্শন এমনকি মারধরও করত।
বিগত ৬ মাসে এম.আর.এম ফোর্সেস সিকিউরিটি সার্ভিস লিঃ নামক প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ১২ শতাধিক মানুষের নিকট থেকে প্রায় কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। এসব ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২১
সিদ্ধিরগঞ্জে লোভনীয় বেতনে চাকুরি দেয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রায় ১২ শ’ লোকের কাছ থেকে কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ২টি প্রতিষ্ঠান। এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ২ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ও এমডিসহ ৩ জনকে আটক করেছে র্যাব-১১। বুধবার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান র্যাব ১১ এর অধিনায়ক লে. কর্ণেল তানভীর মাহমুদ পাশা। মঙ্গলবার (১২ অক্টোবর) সিদ্ধিরগঞ্জের সাহেবপাড়া এলাকা ও ফতুল্লা থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তাদের নিকট হতে প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম এবং চাকুরি প্রত্যাশী ৮ জন ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করা হয়। র্যাব জানায়, দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে লোভনীয় বিজ্ঞাপন দিয়ে চাকুরি প্রদানের নামে সহজ সরল সাধারণ মানুষের নিকট থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠলে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলাম (৩১) এবং এমডি মোঃ সাইফুল ইসলামকে (২৮) প্রতারণামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা অবস্থায় আটক করা হয়। প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ও এমডি এর নিকট থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে একই দিনে র্যাব-১১ ফতুল্লার চাষাড়া তোলারাম কলেজ রোড এলাকায় অপর একটি প্রতারণামূলক প্রতিষ্ঠান এম.আর.এম ফোর্সেস সিকিউরিটি সার্ভিস লিঃ এর অফিসে অভিযান পরিচালনা করে। এসময় অনুরূপ প্রতারণামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা অবস্থায় এম.আর.এম ফোর্সেস সিকিউরিটি সার্ভিস লিঃ নামক প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মোঃ রায়হানকে (৩০) আটক করা হয়। র্যাব আরও জানায়, উক্ত প্রতিষ্ঠান দুটি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লোভনীয় বেতনে চাকুরির বিজ্ঞাপন দিয়ে চাকুরি প্রত্যাশীদের সাথে প্রতারণা করে আসছিল। বিভিন্ন বেনামী কোম্পানীতে বিভিন্ন পদে লোক নিয়োগের প্রলোভন দেখিয়ে প্রত্যেক চাকুরি প্রত্যাশীদের নিকট থেকে রেজিস্ট্রেশন ফি, মেডিকেল ফি ইত্যাদির কথা বলে জন প্রতি প্রায় ৭ থেকে ১৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নিত। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সিকিউরিটি গার্ড, প্রজেক্ট হেলপার, মার্কেটিং ম্যানেজার, ইলেকট্রিশিয়ান, ওয়েল্ডার, রড মিস্ত্রি ও রাজমিস্ত্রি প্রভৃতি পদে ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতনের প্রলোভন দেখিয়ে চাকুরী প্রত্যাশীদের প্রলুব্ধ করত। র্যাব আরও জানায়, চাকুরি প্রত্যাশীরা মাসের পর মাস অফিসে আসা যাওয়া করে চাকুরি না পেয়ে প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে অনেকে প্রদেয় টাকা ফেরত চাইলে তাদেরকে ভয়-ভীতি, হুমকি প্রদর্শন এমনকি মারধরও করত।
বিগত ৬ মাসে এম.আর.এম ফোর্সেস সিকিউরিটি সার্ভিস লিঃ নামক প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ১২ শতাধিক মানুষের নিকট থেকে প্রায় কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। এসব ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।