করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বুধবার (১৯ জানুয়ারি) থেকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকাজ ভার্চুয়ালি পরিচালিত হবে।
মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নির্দেশক্রমে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. আলী আকবর এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেন।
আপিল বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করোনা সংক্রমণজনিত উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আগামী বুধবার (১৯ জানুয়ারি) হতে ‘আদালত কর্তৃক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার আইন, ২০২০’ এবং এ সংক্রান্ত জারিকৃত প্র্যাকটিস ডাইরেকশন অনুসরণ করে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে শুধু ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
হাইকোর্ট বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতেও একই রকম বার্তা দেওয়া হয়েছে।
এর আগে, এদিন সকালে আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম শুরু হলে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘হাইকোর্ট বিভাগের ১৩ বিচারপতি করোনা আক্রান্ত। এছাড়াও আক্রান্ত হয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের অনেক স্টাফ। সেই সঙ্গে নিম্ন আদালতের অনেক বিচারকও করোনায় আক্রান্ত। এমন অবস্থায় কোর্ট চালানো কঠিন হয়ে পড়বে।’
তিনি বলেন, ‘চারদিকে করোনা সংক্রমণের যে অবস্থা, তাতে মনে হচ্ছে আবারও ভার্চুয়াল আদালত পরিচালনায় যেতে হবে।’
মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২২
করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বুধবার (১৯ জানুয়ারি) থেকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকাজ ভার্চুয়ালি পরিচালিত হবে।
মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নির্দেশক্রমে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. আলী আকবর এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেন।
আপিল বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করোনা সংক্রমণজনিত উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আগামী বুধবার (১৯ জানুয়ারি) হতে ‘আদালত কর্তৃক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার আইন, ২০২০’ এবং এ সংক্রান্ত জারিকৃত প্র্যাকটিস ডাইরেকশন অনুসরণ করে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে শুধু ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
হাইকোর্ট বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতেও একই রকম বার্তা দেওয়া হয়েছে।
এর আগে, এদিন সকালে আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম শুরু হলে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘হাইকোর্ট বিভাগের ১৩ বিচারপতি করোনা আক্রান্ত। এছাড়াও আক্রান্ত হয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের অনেক স্টাফ। সেই সঙ্গে নিম্ন আদালতের অনেক বিচারকও করোনায় আক্রান্ত। এমন অবস্থায় কোর্ট চালানো কঠিন হয়ে পড়বে।’
তিনি বলেন, ‘চারদিকে করোনা সংক্রমণের যে অবস্থা, তাতে মনে হচ্ছে আবারও ভার্চুয়াল আদালত পরিচালনায় যেতে হবে।’