নীলফামারীর ডিমলায় পঞ্চম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় পুলিশ দুই কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে। আদালতের নির্দেশে তাদের যশোর কিশোর সংশোধনাগারে পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে কিশোরীর বড় ভাই নুর ইসলাম বাদী হয়ে সোমবার (১৭ জানুয়ারি) রাতে তাদের বিরুদ্ধে ডিমলা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সোমবার দুপুরের দিকে কিশোরীকে বাড়িতে রেখে তার বাবা ও মা এক আত্মীয়ের জানাজায় অংশ নিতে যান। এ সুযোগে একই এলাকার প্রতিবেশী মোশাররফ হোসেনের ছেলে সুজন ইসলাম(১৫) এবং আমিনুর রহমানের ছেলে আলীনুর ওরফে বুলু বাদশা(১৫) ওই বাড়িতে ঢুকে কিশোরীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
ধর্ষণের শিকার কিশোরীর বাবা বলেন, আত্মীয়ের জানাজা ও দাফন শেষে সন্ধ্যার সময় বাড়িতে এসে দেখি আমার মেয়ে মেঝেতে পড়ে আছে। মেয়ের কাছ থেকে ঘটনা শুনে পাড়া প্রতিবেশীদের জানাই। রাতে মেয়ের অবস্থার অবনতি হলে দ্রুত নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করাই। চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন। সে এখন সেখানে চিকিৎসাধীন আছে।
ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) দুই আসামিকে নীলফামারী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালত-২’ এ হাজির করা হলে বিজ্ঞ বিচারক তাদের যশোর কিশোর সংশোধনাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
নীলফামারীর ডোমার সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আলী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন, কিশোরীকে উদ্ধার করে প্রথমে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতাল পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সেখানে তার চিকিৎসা চলছে। গ্রেপ্তারকৃতদের যশোর কিশোর সংশোধনাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
নীলফামারীর ডিমলায় পঞ্চম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় পুলিশ দুই কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে। আদালতের নির্দেশে তাদের যশোর কিশোর সংশোধনাগারে পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে কিশোরীর বড় ভাই নুর ইসলাম বাদী হয়ে সোমবার (১৭ জানুয়ারি) রাতে তাদের বিরুদ্ধে ডিমলা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সোমবার দুপুরের দিকে কিশোরীকে বাড়িতে রেখে তার বাবা ও মা এক আত্মীয়ের জানাজায় অংশ নিতে যান। এ সুযোগে একই এলাকার প্রতিবেশী মোশাররফ হোসেনের ছেলে সুজন ইসলাম(১৫) এবং আমিনুর রহমানের ছেলে আলীনুর ওরফে বুলু বাদশা(১৫) ওই বাড়িতে ঢুকে কিশোরীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
ধর্ষণের শিকার কিশোরীর বাবা বলেন, আত্মীয়ের জানাজা ও দাফন শেষে সন্ধ্যার সময় বাড়িতে এসে দেখি আমার মেয়ে মেঝেতে পড়ে আছে। মেয়ের কাছ থেকে ঘটনা শুনে পাড়া প্রতিবেশীদের জানাই। রাতে মেয়ের অবস্থার অবনতি হলে দ্রুত নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করাই। চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন। সে এখন সেখানে চিকিৎসাধীন আছে।
ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) দুই আসামিকে নীলফামারী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালত-২’ এ হাজির করা হলে বিজ্ঞ বিচারক তাদের যশোর কিশোর সংশোধনাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
নীলফামারীর ডোমার সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আলী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন, কিশোরীকে উদ্ধার করে প্রথমে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতাল পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সেখানে তার চিকিৎসা চলছে। গ্রেপ্তারকৃতদের যশোর কিশোর সংশোধনাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত।