কলারোয়ার কেরালকাতা ইউনিয়নের হুলহুলুয়ি গ্রামে বিয়ের প্রলোভনে এক নারীকে (২৪) ৯ মাস ধরে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। রবিবার সকালে ধর্ষণ ও প্রতারণার শিকার ওই নারী বাদী হয়ে কলারোয়া থানায় দু’জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। মামলার দুই আসামি হচ্ছেন কলারোয়া উপজেলার কেরালকাতা ইউনিয়নের কিসতম ইলিশপুর গ্রামের শেখ আল মামুন (২৭) ও তার পিতা আবুল বাশার (৬৫)। মামলার সূত্রে জানা গেছে, কলারোয়া উপজেলার কেরালকাতা ইউনিয়নের কিসতম ইলিশপুর গ্রামের আবুল বাশারের ছেলে শেখ আল মামুন (২৭)এর সাথে আড়াই বছর পূর্বে প্রেমের সম্পর্কে গড়ে ওঠে ওই মেয়ের। তারপর তাকে বিভিন্ন সময়ে বিয়ের কথা বলে। কিন্তু সে বিভিন্নভাবে তালবাহানা করতে থাকে। সর্বশেষ পরিবার যখন মেয়েকে বিয়ের জন্য প্রচন্ড চাপ দেয় তখন তাকে বলি বিয়ে করার জন্য। তারপর কিছুদিন পর আল মামুন আমাকে অজানা এক স্থানে নিয়ে গিয়ে নীল রংঙ্গের কাগজে সাক্ষর করিয়ে বলে আমাদের বিবাহ হয়ে গেছে। তারপর আল মামুন ঢাকায় বাসা নিয়ে আমাকে সে ৯ মাস ধরে স্ত্রী হিসাবে বসবাস করতে থাকে । কিছুদিন যাবত তার চাল চলন সন্দেহ হলে তার কাছে আমাদের বিবাহের কাবিননামা দেখতে চাই। তখন সে বিভিন্ন তালবাহানা করতে থাকে। সর্বশেষ গত ৬ জানুয়ারি আল মামুন আমার বাপের বাড়ি আসে এবং রাতের খাওয়া দাওয়া শেষ করে আমার সাথে সে শুয়ে পড়ে। আনুমানিক রাত সাড়ে ১০টার সময় সে আমার সাথে দৈহিক সম্পর্ক করে। তখন তাকে বিয়ের কাবিননামা দেখাতে বললে সে আমার ওপর রেগে বলে কোন কাবিননাম নেই। তোর সাথে আমার বিয়ে হয়নি। আর কোন দিন বিয়ে করবো না। তার পরিবার জানতো তার সাথে আমার সম্পর্ক। পরবর্তী তার পিতা আবুল বাশারের কাছে গেলে সে তার ছেলে আল মামুনের সুরে বলে সে আমাকে তার ছেলের সাথে বিয়ে দিবেনা। তথচ আল মামুন তার পিতার সহযোগিতায় আমাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ের নাটক সাজিয়ে আমার মনে বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এ ঘটনা এলাকার সবাই জানে।
এ বিষয়ে কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাসির উদ্দিন মৃধা সাংবাদিকদের বলেন, ধর্ষণ ও প্রতারণার শিকার হওয়া নারীর মামলা আমলে নেওয়া হয়েছে। মামলা নং-৪১। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। দ্রুত তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২২
কলারোয়ার কেরালকাতা ইউনিয়নের হুলহুলুয়ি গ্রামে বিয়ের প্রলোভনে এক নারীকে (২৪) ৯ মাস ধরে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। রবিবার সকালে ধর্ষণ ও প্রতারণার শিকার ওই নারী বাদী হয়ে কলারোয়া থানায় দু’জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। মামলার দুই আসামি হচ্ছেন কলারোয়া উপজেলার কেরালকাতা ইউনিয়নের কিসতম ইলিশপুর গ্রামের শেখ আল মামুন (২৭) ও তার পিতা আবুল বাশার (৬৫)। মামলার সূত্রে জানা গেছে, কলারোয়া উপজেলার কেরালকাতা ইউনিয়নের কিসতম ইলিশপুর গ্রামের আবুল বাশারের ছেলে শেখ আল মামুন (২৭)এর সাথে আড়াই বছর পূর্বে প্রেমের সম্পর্কে গড়ে ওঠে ওই মেয়ের। তারপর তাকে বিভিন্ন সময়ে বিয়ের কথা বলে। কিন্তু সে বিভিন্নভাবে তালবাহানা করতে থাকে। সর্বশেষ পরিবার যখন মেয়েকে বিয়ের জন্য প্রচন্ড চাপ দেয় তখন তাকে বলি বিয়ে করার জন্য। তারপর কিছুদিন পর আল মামুন আমাকে অজানা এক স্থানে নিয়ে গিয়ে নীল রংঙ্গের কাগজে সাক্ষর করিয়ে বলে আমাদের বিবাহ হয়ে গেছে। তারপর আল মামুন ঢাকায় বাসা নিয়ে আমাকে সে ৯ মাস ধরে স্ত্রী হিসাবে বসবাস করতে থাকে । কিছুদিন যাবত তার চাল চলন সন্দেহ হলে তার কাছে আমাদের বিবাহের কাবিননামা দেখতে চাই। তখন সে বিভিন্ন তালবাহানা করতে থাকে। সর্বশেষ গত ৬ জানুয়ারি আল মামুন আমার বাপের বাড়ি আসে এবং রাতের খাওয়া দাওয়া শেষ করে আমার সাথে সে শুয়ে পড়ে। আনুমানিক রাত সাড়ে ১০টার সময় সে আমার সাথে দৈহিক সম্পর্ক করে। তখন তাকে বিয়ের কাবিননামা দেখাতে বললে সে আমার ওপর রেগে বলে কোন কাবিননাম নেই। তোর সাথে আমার বিয়ে হয়নি। আর কোন দিন বিয়ে করবো না। তার পরিবার জানতো তার সাথে আমার সম্পর্ক। পরবর্তী তার পিতা আবুল বাশারের কাছে গেলে সে তার ছেলে আল মামুনের সুরে বলে সে আমাকে তার ছেলের সাথে বিয়ে দিবেনা। তথচ আল মামুন তার পিতার সহযোগিতায় আমাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ের নাটক সাজিয়ে আমার মনে বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এ ঘটনা এলাকার সবাই জানে।
এ বিষয়ে কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাসির উদ্দিন মৃধা সাংবাদিকদের বলেন, ধর্ষণ ও প্রতারণার শিকার হওয়া নারীর মামলা আমলে নেওয়া হয়েছে। মামলা নং-৪১। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। দ্রুত তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।