নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ থানার চৌমুহনী বাজারে প্রকাশ্য ব্যাবসায়ী অয়ন হত্যা মামলায় গ্রেফতার কৃত ৩ কিশোর গ্যাং সদস্য সিনিয়র জুডিশিয়াল আদালতের হাকিমের নিকট স্বিকোরক্তি মুলক জবানবন্দি প্রদান করেছেন।
রবিবার নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিহত অয়নের ময়না তদন্তের পর পুলিশ তার লাশ বুঝিয়ে দিলে একই দিন বিকেল সাড়ে পাঁচটায় তার পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়েছে বলে বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জায়েদুল হক রনি জানিয়েছেন।
এদিকে নোয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিট্রেট আদালত সূএ জানায়, অয়ন হত্যার আসামী পাভেল(২১),রাকিব(২০)ও আকিব আল আজাদ নীরব এ হত্যা কান্ডের সাথে জড়িত থাকায় এবং ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট স্বিকোরক্তি মুলক জবানবন্দি রেকর্ড করতে রাজী হওয়ায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বেগমগঞ্জ থানার এসআই জাহাঙ্গীর আলম রবিবার দুপুর ১২ টায় এ তিন কিশোর গ্যাং সদস্যকে আদালতে চালান করে এবং ভিন্ন এক আবেদনে তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করার জন্য আবেদন করলে আদালত সে আবেদন মন্জুর করেন। এবং আদালতের খাস কামরায় তাদের তিন ঘন্টা সময় দিয়ে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্টেট তৌহিদুল ইসলাম বিকেল ৪ টায় একে একে তাদের স্বিকোরক্তি মুলক জবানবন্দি রেকর্ড শুরু করেনকরেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আদালত সূএ জানায়,৩ আসামীর সবাই নিজেদের দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়ে বলেন, নিহত অয়ন কিছুদিন পূর্বে আসামি রাকিবক কে পুলিশ দিয়ে মাদকদ্রব্য সহ ধরিয়ে দিয়েছিল,৩/৪ দিন আগে সে কারাগার থেকে বের হয়ে অয়নের উপর প্রতিশোধ নিতে গিয়ে শনিবার ঘটনার সময় রাকিব চৌমুহনী ডিবি রোড থেকে ডেকে নিলে অয়ন তাদেরকে গালাগালি করে তখন তারা ভিকটিম কে এলোপাতাড়ি কিলঘুসি মারে। এর এক পর্যায়ে রাকিব ও আকিব আল আজাদ নীরব অয়নকে ঝাপটিয়ে ধরে রাখে এবং পাভেল তার হাতে থাকা চায়নিজ চাকু দিয়ে অয়নের বুকে ঘাই দিলে সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।তখন তারা দৌড়ে পালিয়ে যায়। জবানবন্দি রেকর্ড করা শেষে আদালত তাদের কারাগারে প্রেরন করার নির্দেশ দেন।
এর আগে নিহতের বড় ভাই জহিরুল ইসলাম বাদি হয়ে এ তিন সহজ আরো কিছু অগ্ঘাত নামা আসামী করে শনিবার রাতে বেগমগঞ্জ থানায় বেগমগঞ্জ থানায় একটি খুনের মামলা দায়ের করেন।
রোববার, ২২ মে ২০২২
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ থানার চৌমুহনী বাজারে প্রকাশ্য ব্যাবসায়ী অয়ন হত্যা মামলায় গ্রেফতার কৃত ৩ কিশোর গ্যাং সদস্য সিনিয়র জুডিশিয়াল আদালতের হাকিমের নিকট স্বিকোরক্তি মুলক জবানবন্দি প্রদান করেছেন।
রবিবার নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিহত অয়নের ময়না তদন্তের পর পুলিশ তার লাশ বুঝিয়ে দিলে একই দিন বিকেল সাড়ে পাঁচটায় তার পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়েছে বলে বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জায়েদুল হক রনি জানিয়েছেন।
এদিকে নোয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিট্রেট আদালত সূএ জানায়, অয়ন হত্যার আসামী পাভেল(২১),রাকিব(২০)ও আকিব আল আজাদ নীরব এ হত্যা কান্ডের সাথে জড়িত থাকায় এবং ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট স্বিকোরক্তি মুলক জবানবন্দি রেকর্ড করতে রাজী হওয়ায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বেগমগঞ্জ থানার এসআই জাহাঙ্গীর আলম রবিবার দুপুর ১২ টায় এ তিন কিশোর গ্যাং সদস্যকে আদালতে চালান করে এবং ভিন্ন এক আবেদনে তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করার জন্য আবেদন করলে আদালত সে আবেদন মন্জুর করেন। এবং আদালতের খাস কামরায় তাদের তিন ঘন্টা সময় দিয়ে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্টেট তৌহিদুল ইসলাম বিকেল ৪ টায় একে একে তাদের স্বিকোরক্তি মুলক জবানবন্দি রেকর্ড শুরু করেনকরেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আদালত সূএ জানায়,৩ আসামীর সবাই নিজেদের দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়ে বলেন, নিহত অয়ন কিছুদিন পূর্বে আসামি রাকিবক কে পুলিশ দিয়ে মাদকদ্রব্য সহ ধরিয়ে দিয়েছিল,৩/৪ দিন আগে সে কারাগার থেকে বের হয়ে অয়নের উপর প্রতিশোধ নিতে গিয়ে শনিবার ঘটনার সময় রাকিব চৌমুহনী ডিবি রোড থেকে ডেকে নিলে অয়ন তাদেরকে গালাগালি করে তখন তারা ভিকটিম কে এলোপাতাড়ি কিলঘুসি মারে। এর এক পর্যায়ে রাকিব ও আকিব আল আজাদ নীরব অয়নকে ঝাপটিয়ে ধরে রাখে এবং পাভেল তার হাতে থাকা চায়নিজ চাকু দিয়ে অয়নের বুকে ঘাই দিলে সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।তখন তারা দৌড়ে পালিয়ে যায়। জবানবন্দি রেকর্ড করা শেষে আদালত তাদের কারাগারে প্রেরন করার নির্দেশ দেন।
এর আগে নিহতের বড় ভাই জহিরুল ইসলাম বাদি হয়ে এ তিন সহজ আরো কিছু অগ্ঘাত নামা আসামী করে শনিবার রাতে বেগমগঞ্জ থানায় বেগমগঞ্জ থানায় একটি খুনের মামলা দায়ের করেন।