ধর্ষক অধ্যক্ষকে গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার জয়নারায়নপুর ইসলামিয়া ফাযিল মাদরাসার অধ্যক্ষ ধর্ষক মাওলানা আবু আবছার মো.মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা ধর্ষণ মামলার বাদীকে প্রাণ নাশের হুমকি ও মামলা তুলে নিতে ভয়ভীতি প্রদর্শনের প্রতিবাদে ও তাকে পুনরায় গ্রেফতারের দাবিতে মানব বন্ধন করেছে মাদ্রাসার ছাএ শিক্ষক ও এলাকাবাসী ।
বৃহষ্পতিবার দুপুরে যৌন নিপিড়ন প্রতিরোধ কমিটির ব্যানারে এলাকাবাসী ও সাবেক ও বর্তমান শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা নোয়াখালী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে ঘন্টাব্যাপী এই মানবন্ধন করে।
মানববন্ধন শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে হয় বক্তব্য রাখেন যৌনি নিপিড়ন প্রতিরোধ কমিটির যুগ্ন আহবায়ক ফোরকান উদ্দিন মিলন, সদস্য সচিব মো.ফরহাদ, শিক্ষার্থী মামুনুর রশিদ ও তোফায়েল আহম্মেদ।
উল্লেখ্য গত ৪ ফেব্রুয়ারী সকাল ৮টার দিকে মাদ্রাসা অধ্যক্ষ মাওলানা আবু আবছার মো.মিজানুর রহমান মাদ্রাসার দশম শ্রেণীর এক ছাত্রকে মোবাইফোনে ডেকে নিয়ে বেগমগঞ্জের মীর ওয়ারিশপুরের কেন্দুরবাগ এলাকায় অধ্যক্ষের ভাড়া বাসায় ধর্ষণ করে। এই ঘটনায় ছাত্রটি ১৭ এপ্রিল দুপুরে বেগমগঞ্জ মডেল থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করে। পুলিশ তার মামলায় অধ্যক্ষকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।ওই মামলায় ১০ মে অধ্যক্ষ জামিনে মুক্তিপেয়ে পরদিন রাত সাড়ে ১০ টার দিকে একটি সিএনজি যোগ তিনি ৩ সন্ত্রাসী সহ আমান উল্যাহপুর ইউনিয়নের জয়নারায়নপুর গ্রামের ভিকটিমের লজিং বাড়ীতে হানা দেয়। সেখানে সন্ত্রাসীরা তাকে ঘুম থেকে উঠিয়ে বলেন মিজান হুজুরের নামে যে মামলা দায়ের করেছে তা তুলে মামলা তুলে না নিলে তাকে গুম ও খুন করার হুমকি দেয়। এবং তার বাড়ীঘর আগুনে পুড়ে দেওয়া হবে। যে কোন সময় অধ্যক্ষ ও তার ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরা মামলার বাদীকে হত্যা করতে পারে। এই ঘটনায় বাদী ও তার পরিবারের নিরাপত্তা দাবি করেছেন। তার অধ্যক্ষ্যের পুনরায় গ্রেপ্তার দাবি জানান।
এই ব্যাপারে অধ্যক্ষ মাওলানা আবু আফসার মো.মিজানুর রহমানের সঙ্গে কথা বললে তিনি তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন আমার কোন সন্ত্রাসী দলের সঙ্গে পরিচয় নেই এবং কাউকে আমি মামলার বাদীর কাছে পাঠাইনি।
বেগমগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)জাহিদুল হক রনি বলেন,হুমকির বিষয়টি থানায় জিডি হয়েছে। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।
ধর্ষক অধ্যক্ষকে গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন
বৃহস্পতিবার, ২৬ মে ২০২২
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার জয়নারায়নপুর ইসলামিয়া ফাযিল মাদরাসার অধ্যক্ষ ধর্ষক মাওলানা আবু আবছার মো.মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা ধর্ষণ মামলার বাদীকে প্রাণ নাশের হুমকি ও মামলা তুলে নিতে ভয়ভীতি প্রদর্শনের প্রতিবাদে ও তাকে পুনরায় গ্রেফতারের দাবিতে মানব বন্ধন করেছে মাদ্রাসার ছাএ শিক্ষক ও এলাকাবাসী ।
বৃহষ্পতিবার দুপুরে যৌন নিপিড়ন প্রতিরোধ কমিটির ব্যানারে এলাকাবাসী ও সাবেক ও বর্তমান শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা নোয়াখালী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে ঘন্টাব্যাপী এই মানবন্ধন করে।
মানববন্ধন শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে হয় বক্তব্য রাখেন যৌনি নিপিড়ন প্রতিরোধ কমিটির যুগ্ন আহবায়ক ফোরকান উদ্দিন মিলন, সদস্য সচিব মো.ফরহাদ, শিক্ষার্থী মামুনুর রশিদ ও তোফায়েল আহম্মেদ।
উল্লেখ্য গত ৪ ফেব্রুয়ারী সকাল ৮টার দিকে মাদ্রাসা অধ্যক্ষ মাওলানা আবু আবছার মো.মিজানুর রহমান মাদ্রাসার দশম শ্রেণীর এক ছাত্রকে মোবাইফোনে ডেকে নিয়ে বেগমগঞ্জের মীর ওয়ারিশপুরের কেন্দুরবাগ এলাকায় অধ্যক্ষের ভাড়া বাসায় ধর্ষণ করে। এই ঘটনায় ছাত্রটি ১৭ এপ্রিল দুপুরে বেগমগঞ্জ মডেল থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করে। পুলিশ তার মামলায় অধ্যক্ষকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।ওই মামলায় ১০ মে অধ্যক্ষ জামিনে মুক্তিপেয়ে পরদিন রাত সাড়ে ১০ টার দিকে একটি সিএনজি যোগ তিনি ৩ সন্ত্রাসী সহ আমান উল্যাহপুর ইউনিয়নের জয়নারায়নপুর গ্রামের ভিকটিমের লজিং বাড়ীতে হানা দেয়। সেখানে সন্ত্রাসীরা তাকে ঘুম থেকে উঠিয়ে বলেন মিজান হুজুরের নামে যে মামলা দায়ের করেছে তা তুলে মামলা তুলে না নিলে তাকে গুম ও খুন করার হুমকি দেয়। এবং তার বাড়ীঘর আগুনে পুড়ে দেওয়া হবে। যে কোন সময় অধ্যক্ষ ও তার ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরা মামলার বাদীকে হত্যা করতে পারে। এই ঘটনায় বাদী ও তার পরিবারের নিরাপত্তা দাবি করেছেন। তার অধ্যক্ষ্যের পুনরায় গ্রেপ্তার দাবি জানান।
এই ব্যাপারে অধ্যক্ষ মাওলানা আবু আফসার মো.মিজানুর রহমানের সঙ্গে কথা বললে তিনি তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন আমার কোন সন্ত্রাসী দলের সঙ্গে পরিচয় নেই এবং কাউকে আমি মামলার বাদীর কাছে পাঠাইনি।
বেগমগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)জাহিদুল হক রনি বলেন,হুমকির বিষয়টি থানায় জিডি হয়েছে। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।