চেক ডিজঅনার ও মাদকদ্রব্য আইন
আবারও যশোরে একই দিনে চেক ডিজঅনার ও মাদকদ্রব্য আইনে ১২টি মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। রায়ে ১০ মামলার দশ আসামিকে ৩৬ লাখ টাকা অর্থদণ্ড ও বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড এবং অন্য দুই আসামিকে খালাস দেয়া হয়েছে। গতকাল বুধবার যুগ্ম দায়রা জজ শিমুল কুমার বিশ্বাস এই রায় দিয়েছেন। এর আগে গত ১১ আগস্ট একই আদালত ১২ মামলায় ৩৭ লাখ টাকা অর্থদ-সহ বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ডের রায় দিয়েছিল। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এপিপি ভীম সেন দাশ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চেক ডিজঅনার মামলায় যশোর শহরের ঘোপ জেল রোডের মৃত মহিদুল ইসলামের স্ত্রী আফরোজা বেগমের এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ২৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে। মণিরামপুর উপজেলার বালিধা গ্রামের আবদুর রহমানের ছেলে আবুল বাশারের এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড, কেশবপুর উপজেলার ত্রিমোহিনী গ্রামের মৃত আবদুর রাজ্জাকের মেয়ে রেশমা খাতুনের এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, খুলনা শহরের হেরাজ মার্কেট এলাকার আসাদুজ্জামানের ছেলে শেখ আলমগীর হোসেনের দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অভয়নগর উপজেলার চেঙ্গুটিয়া গ্রামের শরিফুলের স্ত্রী রাবেয়া বেগমকে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, মণিরামপুর উপজেলার মাঝপাড়া গ্রামের আব্বাস আলীর মেয়ে পলাতক নাজমা খাতুনের ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৪৮ হাজার ১৬০ টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়।
চেক ডিজঅনার ও মাদকদ্রব্য আইন
বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট ২০২২
আবারও যশোরে একই দিনে চেক ডিজঅনার ও মাদকদ্রব্য আইনে ১২টি মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। রায়ে ১০ মামলার দশ আসামিকে ৩৬ লাখ টাকা অর্থদণ্ড ও বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড এবং অন্য দুই আসামিকে খালাস দেয়া হয়েছে। গতকাল বুধবার যুগ্ম দায়রা জজ শিমুল কুমার বিশ্বাস এই রায় দিয়েছেন। এর আগে গত ১১ আগস্ট একই আদালত ১২ মামলায় ৩৭ লাখ টাকা অর্থদ-সহ বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ডের রায় দিয়েছিল। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এপিপি ভীম সেন দাশ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চেক ডিজঅনার মামলায় যশোর শহরের ঘোপ জেল রোডের মৃত মহিদুল ইসলামের স্ত্রী আফরোজা বেগমের এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ২৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে। মণিরামপুর উপজেলার বালিধা গ্রামের আবদুর রহমানের ছেলে আবুল বাশারের এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড, কেশবপুর উপজেলার ত্রিমোহিনী গ্রামের মৃত আবদুর রাজ্জাকের মেয়ে রেশমা খাতুনের এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, খুলনা শহরের হেরাজ মার্কেট এলাকার আসাদুজ্জামানের ছেলে শেখ আলমগীর হোসেনের দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অভয়নগর উপজেলার চেঙ্গুটিয়া গ্রামের শরিফুলের স্ত্রী রাবেয়া বেগমকে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, মণিরামপুর উপজেলার মাঝপাড়া গ্রামের আব্বাস আলীর মেয়ে পলাতক নাজমা খাতুনের ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৪৮ হাজার ১৬০ টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়।