কক্সবাজারের টেকনাফে সাগরপথে অবৈধভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে রোহিঙ্গাদের বহনকারী একটি ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে; এ সময় ৩৫ রোহিঙ্গাসহ ৩৯ জনকে উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড।
কোস্টগার্ড টেকনাফ স্টেশন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মো. আশিক আহমেদ জানান, মঙ্গলবার ভোরে উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের হরমুনিয়া পাড়া এলাকার উপকূলবর্তী গভীর সাগরে ট্রলার ডুবির এ ঘটনা ঘটে।
উদ্ধার ৩৯ জনের মধ্যে পাঁচজন নারী ও বাকিরা পুরুষ। তাদের মধ্যে চারজন বাংলাদেশি নাগরিক রয়েছে বলে কোস্টগার্ডের টেকনাফের বাহারছড়া আউটপোস্ট স্টেশনের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার মো. দেলোয়ার হোসেন জানিয়েছেন।
তবে ট্রলারে মোট কতজন রোহিঙ্গা ছিলো তা নিশ্চিত করতে পারেননি তিনি।
দেলোয়ার জানান, হরমুনিয়া পাড়ায় সাগর থেকে সাঁতরিয়ে কিছু রোহিঙ্গাকে উপকূলে আসতে দেখে স্থানীয়রা কোস্টগার্ডকে খবর দেয়। পরে কোস্টগার্ড সদস্যরা গিয়ে প্রথমে ৩০ রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করে। পরে আরও নয়জনকে উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার রোহিঙ্গাদের বরাতে এ কোস্টগার্ড কর্মকর্তা বলেন, “মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে গভীর সাগরে রোহিঙ্গাদের বহনকারী ট্রলারটি ডুবে যায়। এ সময় রোহিঙ্গারা সাগরে ভাসতে থাকে। মাছ ধরার ট্রলার ও নৌকার জেলেদের সহায়তা চেয়েও তারা পাননি।
“পরে জেলেদের ছুঁড়ে দেওয়া বয়া ও পানির জারের সহায়তায় সাঁতরিয়ে রোহিঙ্গারা কূল উঠে আসে। এখনো অনেকে সাগরে ভাসছে।”
আরও রোহিঙ্গা ভাসতে থাকায় প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে জানিয়ে দেলোয়ার বলেন, তাদের উদ্ধার তৎপরতা চলছে।
উদ্ধার হওয়া চার বাংলাদেশি দালাল কি-না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “এটা হতে পারে, তাদের পরিচয় যাচাই করা হচ্ছে।”
মঙ্গলবার, ০৪ অক্টোবর ২০২২
কক্সবাজারের টেকনাফে সাগরপথে অবৈধভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে রোহিঙ্গাদের বহনকারী একটি ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে; এ সময় ৩৫ রোহিঙ্গাসহ ৩৯ জনকে উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড।
কোস্টগার্ড টেকনাফ স্টেশন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মো. আশিক আহমেদ জানান, মঙ্গলবার ভোরে উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের হরমুনিয়া পাড়া এলাকার উপকূলবর্তী গভীর সাগরে ট্রলার ডুবির এ ঘটনা ঘটে।
উদ্ধার ৩৯ জনের মধ্যে পাঁচজন নারী ও বাকিরা পুরুষ। তাদের মধ্যে চারজন বাংলাদেশি নাগরিক রয়েছে বলে কোস্টগার্ডের টেকনাফের বাহারছড়া আউটপোস্ট স্টেশনের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার মো. দেলোয়ার হোসেন জানিয়েছেন।
তবে ট্রলারে মোট কতজন রোহিঙ্গা ছিলো তা নিশ্চিত করতে পারেননি তিনি।
দেলোয়ার জানান, হরমুনিয়া পাড়ায় সাগর থেকে সাঁতরিয়ে কিছু রোহিঙ্গাকে উপকূলে আসতে দেখে স্থানীয়রা কোস্টগার্ডকে খবর দেয়। পরে কোস্টগার্ড সদস্যরা গিয়ে প্রথমে ৩০ রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করে। পরে আরও নয়জনকে উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার রোহিঙ্গাদের বরাতে এ কোস্টগার্ড কর্মকর্তা বলেন, “মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে গভীর সাগরে রোহিঙ্গাদের বহনকারী ট্রলারটি ডুবে যায়। এ সময় রোহিঙ্গারা সাগরে ভাসতে থাকে। মাছ ধরার ট্রলার ও নৌকার জেলেদের সহায়তা চেয়েও তারা পাননি।
“পরে জেলেদের ছুঁড়ে দেওয়া বয়া ও পানির জারের সহায়তায় সাঁতরিয়ে রোহিঙ্গারা কূল উঠে আসে। এখনো অনেকে সাগরে ভাসছে।”
আরও রোহিঙ্গা ভাসতে থাকায় প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে জানিয়ে দেলোয়ার বলেন, তাদের উদ্ধার তৎপরতা চলছে।
উদ্ধার হওয়া চার বাংলাদেশি দালাল কি-না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “এটা হতে পারে, তাদের পরিচয় যাচাই করা হচ্ছে।”