মাদারীপুরে নিখোঁজের দুইদিন পর মৌসুমি আক্তার (২৫) নামেএক গৃহবধুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাতে সদর উপজেলারউত্তর দুধখালী এলাকার নদীর পাড়ের একটি বাগান থেকে মৌসুমিরলাশ উদ্ধার করা হয়। স্বজনদের দাবী, ধর্ষণ শেষে হত্যা করা হয়েছে মৌসুমীকে। নিহত মৌসুমি আক্তার সদর উপজেলার দুধখালী ইউনিয়নের উওরদুধখালী গ্রামের মানিক হাওলাদারের মেয়ে ও একই ইউনিয়নের বড়কান্দি এলাকার সৌদি প্রবাসী ইলিয়াস মীরার স্ত্রী। তার ৫ ও ৪বছর বয়সী ২ টি শিশু সন্তান রয়েছে।
পুলিশ ও স্বজনরা জানায়, বুধবার বিকেলে নিজ বাবার বাড়ি উত্তরদুধখালী থেকে একই গ্রামে দাদির বাড়ির (নিহতের বাবারপুরনো বাড়ি) উদ্দেশ্যে মৌসুমি বের হয়। দাদির সাথে দেখা করেআর বাড়িতে ফিরে আসেনি সে। পড়ে তার কোন খোঁজ না পেয়েচারদিকে খোঁজখুজি শুরু করে পরিবার। ঘটনার দুইদিন পরে শুক্রবারবিকেলে স্থানীয় এক নারী নদীর পাড়ের বাগানে কাঠ কুড়াতে গেলেতার মরদেহ গলায় দড়ি পেচানো অবস্থায় ভাঙ্গা গাছের ডালেরসাথে মাটিতে লুটিয়ে পড়া অবস্থায় দেখতে পেয়ে স্থানীয়দের খবরদেয়। পরবর্তীতে থানায় খবর দিলে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করেময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। নিহতের বাবা মানিক হাওলাদার বলেন, ‘আমার মেয়ে বুধবার থেকেনিঁখোজ থাকার পরে অনেক খোঁজাখুজি করেও পাইনি। পরে শুক্রবাররাতে নদীর পাড়ের বাগান থেকে লাশ পাই। আমরা মেয়েকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। আমি এই হত্যার শাস্তি চাই।
শনিবার, ২৬ নভেম্বর ২০২২
মাদারীপুরে নিখোঁজের দুইদিন পর মৌসুমি আক্তার (২৫) নামেএক গৃহবধুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাতে সদর উপজেলারউত্তর দুধখালী এলাকার নদীর পাড়ের একটি বাগান থেকে মৌসুমিরলাশ উদ্ধার করা হয়। স্বজনদের দাবী, ধর্ষণ শেষে হত্যা করা হয়েছে মৌসুমীকে। নিহত মৌসুমি আক্তার সদর উপজেলার দুধখালী ইউনিয়নের উওরদুধখালী গ্রামের মানিক হাওলাদারের মেয়ে ও একই ইউনিয়নের বড়কান্দি এলাকার সৌদি প্রবাসী ইলিয়াস মীরার স্ত্রী। তার ৫ ও ৪বছর বয়সী ২ টি শিশু সন্তান রয়েছে।
পুলিশ ও স্বজনরা জানায়, বুধবার বিকেলে নিজ বাবার বাড়ি উত্তরদুধখালী থেকে একই গ্রামে দাদির বাড়ির (নিহতের বাবারপুরনো বাড়ি) উদ্দেশ্যে মৌসুমি বের হয়। দাদির সাথে দেখা করেআর বাড়িতে ফিরে আসেনি সে। পড়ে তার কোন খোঁজ না পেয়েচারদিকে খোঁজখুজি শুরু করে পরিবার। ঘটনার দুইদিন পরে শুক্রবারবিকেলে স্থানীয় এক নারী নদীর পাড়ের বাগানে কাঠ কুড়াতে গেলেতার মরদেহ গলায় দড়ি পেচানো অবস্থায় ভাঙ্গা গাছের ডালেরসাথে মাটিতে লুটিয়ে পড়া অবস্থায় দেখতে পেয়ে স্থানীয়দের খবরদেয়। পরবর্তীতে থানায় খবর দিলে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করেময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। নিহতের বাবা মানিক হাওলাদার বলেন, ‘আমার মেয়ে বুধবার থেকেনিঁখোজ থাকার পরে অনেক খোঁজাখুজি করেও পাইনি। পরে শুক্রবাররাতে নদীর পাড়ের বাগান থেকে লাশ পাই। আমরা মেয়েকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। আমি এই হত্যার শাস্তি চাই।