মাদারীপুরে একটি রাইসমিলে মোটা চাল সরু করে মিনিকেট হিসেবে বিক্রির অভিযোগে মিলের মালিককে জেল-জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। রাইস মিলে অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও কৃষি বিপণণ অধিদপ্তর। এ সময় মিল মালিকের ১৫ দিনের জেল ও এক লাখ টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার দুপুরে সদর উপজেলার কলাবাড়ি এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। দন্ডপ্রাপ্ত শাহাদাৎ হোসেন (৩৯) ‘বিসমিল্লাহ এগ্রো ফুড লিমিটেড’-এর চেয়ারম্যান ও শহরের বাগেরপাড় এলাকার হাবিবুর রহমান হাওলাদারের ছেলে।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্র জানায়, ‘বিসমিল্লাহ এগ্রো ফুড লিমিটেড’ রাইস মিলে বিভিন্ন কোম্পানীর রস্তায় চাল প্যাকেটজাত করে বাজারজাত করে আসছে এমন অভিযোগে সেখানে অভিযান চালান জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর মাদারীপুরের সহকারী পরিচালক জান্নাতুল ফেরদৌস ও কৃষি বিপণণ অধিদপ্তর-এর মার্কেটিং অফিসার বাবুল হোসেন। এ সময় ৬শ’ ৩৩ বস্তা সরকার নিষিদ্ধ মিনিকেট চাল ও ৫শ’ ৭৮টি বিভিন্ন কোম্পানীর খালি বস্তা জব্দ করা হয় এবং খালি বস্তাগুলো আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেনকে ১৫ দিনে কারাদন্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো দুইমাসের কারাদন্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নেতৃত্ব দেয়া মাদারীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাঈনউদ্দিন জানান, অন্য কোম্পানীর বস্তায় চাল বাজারজাত করে সাধারণ ক্রেতাদের সাথে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণা করে আসছে এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই অভিযুক্ত মালিককে জেল ও জরিমানা করা হয়। এমন অপরাধের সাথে জড়িত বাকিদেরও আইনের আওতায় আনার কথাও জানান তিনি।
মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর ২০২২
মাদারীপুরে একটি রাইসমিলে মোটা চাল সরু করে মিনিকেট হিসেবে বিক্রির অভিযোগে মিলের মালিককে জেল-জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। রাইস মিলে অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও কৃষি বিপণণ অধিদপ্তর। এ সময় মিল মালিকের ১৫ দিনের জেল ও এক লাখ টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার দুপুরে সদর উপজেলার কলাবাড়ি এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। দন্ডপ্রাপ্ত শাহাদাৎ হোসেন (৩৯) ‘বিসমিল্লাহ এগ্রো ফুড লিমিটেড’-এর চেয়ারম্যান ও শহরের বাগেরপাড় এলাকার হাবিবুর রহমান হাওলাদারের ছেলে।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্র জানায়, ‘বিসমিল্লাহ এগ্রো ফুড লিমিটেড’ রাইস মিলে বিভিন্ন কোম্পানীর রস্তায় চাল প্যাকেটজাত করে বাজারজাত করে আসছে এমন অভিযোগে সেখানে অভিযান চালান জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর মাদারীপুরের সহকারী পরিচালক জান্নাতুল ফেরদৌস ও কৃষি বিপণণ অধিদপ্তর-এর মার্কেটিং অফিসার বাবুল হোসেন। এ সময় ৬শ’ ৩৩ বস্তা সরকার নিষিদ্ধ মিনিকেট চাল ও ৫শ’ ৭৮টি বিভিন্ন কোম্পানীর খালি বস্তা জব্দ করা হয় এবং খালি বস্তাগুলো আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেনকে ১৫ দিনে কারাদন্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো দুইমাসের কারাদন্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নেতৃত্ব দেয়া মাদারীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাঈনউদ্দিন জানান, অন্য কোম্পানীর বস্তায় চাল বাজারজাত করে সাধারণ ক্রেতাদের সাথে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণা করে আসছে এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই অভিযুক্ত মালিককে জেল ও জরিমানা করা হয়। এমন অপরাধের সাথে জড়িত বাকিদেরও আইনের আওতায় আনার কথাও জানান তিনি।