নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ১০ বছরের এক কন্যাশিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় এক আসামির মৃত্যুদন্ডের রায় ঘোষণা করেছে আদালত৷ ঘটনার ১৭ বছর পর বুধবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরে নারায়ণগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামল এ রায় ঘোষণা করেন৷
সাজাপ্রাপ্ত আসামির নাম মো. নাজিমউদ্দিন৷ রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন৷
এ মামলার অপর দুই আসামি ইলিয়াছ মিয়া ও শাহ্ আলম খালাস পেয়েছেন বলে আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) রকিবউদ্দিন আহমেদ জানান৷
মামলার নথিসূত্রে জানা যায়, ২০০৬ সালের ১৩ জানুয়ারি সকালে রূপগঞ্জ উপজেলার বিরাব বাজার এলাকায় দরজির দোকানে যাবার পথে নিখোঁজ হয় ১০ বছরের ওই শিশু কন্যা৷ পরদিন বিকেলে তার মরদেহ বিরাব এলাকার একটি বাঁশঝাড়ে পাওয়া যায়৷ এ ঘটনায় নিহত শিশুর মা বাদী হয়ে রূপগঞ্জ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন।
আদালত পুলিশের পরিদর্শক মো. আসাদুজ্জামান জানান, সাড়ে তিন বছর পর ২০০৯ সালের ১৫ জুন অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) পরিদর্শক মো. ওবায়দুল্লাহ আদালতে তিনজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন৷
“মামলাটি বিচারাধীন অবস্থায় বাদী, তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ ২১ জন সাক্ষী দেন৷ সাক্ষ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে আদালত রায়ে এক আসামিকে মৃত্যুদন্ড ও অপর দুইজনকে খালাস প্রদান করে রায় ঘোষণা করেন৷”
রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগী শিশুর মা৷ তিনি রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি জানান৷
তবে আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোবারক হোসেন সেলিম রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলে জানান৷
বুধবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৩
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ১০ বছরের এক কন্যাশিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় এক আসামির মৃত্যুদন্ডের রায় ঘোষণা করেছে আদালত৷ ঘটনার ১৭ বছর পর বুধবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরে নারায়ণগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামল এ রায় ঘোষণা করেন৷
সাজাপ্রাপ্ত আসামির নাম মো. নাজিমউদ্দিন৷ রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন৷
এ মামলার অপর দুই আসামি ইলিয়াছ মিয়া ও শাহ্ আলম খালাস পেয়েছেন বলে আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) রকিবউদ্দিন আহমেদ জানান৷
মামলার নথিসূত্রে জানা যায়, ২০০৬ সালের ১৩ জানুয়ারি সকালে রূপগঞ্জ উপজেলার বিরাব বাজার এলাকায় দরজির দোকানে যাবার পথে নিখোঁজ হয় ১০ বছরের ওই শিশু কন্যা৷ পরদিন বিকেলে তার মরদেহ বিরাব এলাকার একটি বাঁশঝাড়ে পাওয়া যায়৷ এ ঘটনায় নিহত শিশুর মা বাদী হয়ে রূপগঞ্জ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন।
আদালত পুলিশের পরিদর্শক মো. আসাদুজ্জামান জানান, সাড়ে তিন বছর পর ২০০৯ সালের ১৫ জুন অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) পরিদর্শক মো. ওবায়দুল্লাহ আদালতে তিনজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন৷
“মামলাটি বিচারাধীন অবস্থায় বাদী, তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ ২১ জন সাক্ষী দেন৷ সাক্ষ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে আদালত রায়ে এক আসামিকে মৃত্যুদন্ড ও অপর দুইজনকে খালাস প্রদান করে রায় ঘোষণা করেন৷”
রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগী শিশুর মা৷ তিনি রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি জানান৷
তবে আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোবারক হোসেন সেলিম রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলে জানান৷