কলকাতায় শুরু হলো চর্তুথ বাংলাদশে চলচ্চত্রি উৎসব। শনিবার সন্ধ্যায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী আটশ বছরের পুরনো শহর কলকাতার রবীন্দ্র সদনে চতুর্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবরে উদ্বোধন করনে বাংলাদশেরে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড, হাছান মাহমুদ।
দুই দশেরে জাতীয় সংগীত পরবিশেনরে মধ্য দয়িে অনুষ্ঠানরে সূচনা হয়। পরে মঞ্চে উপস্থতি হাসান মাহমুদকে ফুল, উত্তরীয় ও মমেন্টেো দযি়ে সম্মাননা জানান বাবুল সুপ্রযি়। পরে বাবুল সুপ্রযি়কে একইভাবে সম্মাননা জানান হাসান মাহমুদ।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাঙালিরা অনেক মেধাবী উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ভারতবর্ষ থেকে যারা নেবেল পুরষ্কার পেয়েছেন তাদের অধিকাংশই বাঙ্গালি। মেধায় বাঙ্গালিরা বিশ্বের অনেককে পেছনে রেখে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের সংস্কৃতি বিশ্বের উন্নত সংস্কৃতিগুলোর অন্যতম। ১৯৫৭ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে বাংলাদেশে চলচ্চিত্র শিল্পের যাত্রা শুরু উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমাদের শিল্প-সংস্কৃতি যেন কাঁটাতারের বেড়ায় আবদ্ধ হয়ে না যায়। শিল্পীদের ভৌগোলিক সীমারেখা নেই। উত্তম- সুচিত্রা শুধু ভারতের নয়, আমারা মনে করি তারা বাংলার, তারা আমাদেরও।
উদ্বোধনী অনুস্থানে সম্মানিত অতিথি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্যপ্রযুক্তি, ইলেকট্রনিকস ও পর্যটন বিষয়ক মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় বলেন, দুই দেশের চলচ্চিত্রের উন্নয়নে আমাদের যৌথ উদ্যোগ নিতে হবে। এপার বাংলা-ওপার বাংলার শিল্পীদের মধ্যে আসলে কোন দূরত্ব নেই। বক্তৃতা শষেে র্দশকদরে অনুরোধে ‘আমি বাংলায় গান গাই...’ গযে়ে শোনান সংগীত শল্পিী বাবুল সুপ্রযি়।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় ভারতের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষরে আক্ষপে আমরা ‘দুই দশেরে মধ্যে ছবরি আদান প্রদান এখনো করতে পারনি।ি বাংলা চলচ্চিত্রের দর্শক এখনো কমেনি। দুই দশেরে মধ্যে আদা, রসুন আমদানি রফতানি হয়, কন্তিু সনিমো হয় না। বষিয়টি দখোর জন্য তথ্যমন্ত্রী হাসান মাহমুদকে অনুরোধ জানান তনি।ি সীমানা পরেযি়ে ছবরি আদান প্রদান বাড়ানোর ওপর জোর দনে তনি।ি
বাংলাদেশের সংসদ সদস্য সাইমুম সারওয়ার কমল, কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনের উপ-হাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস, প্রথম সচিব (প্রেস) রঞ্জন সেন প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখনে।
দ্ইু বাংলার শিল্পী চঞ্চল চৌধুরী, জয়া আহসান, অনির্বান ভট্টচার্য ও জয় সরকার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার সম্পাদক নঈম নিজাম, একাত্তর টিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল হক বাবু, দৈনিক কালবেলার সম্পাদক সন্তোষ শর্মা, বাংলা ট্রিবিউনের সম্পাদক জুলফিকার রাসেল এবং সাপ্তাহিক বাংলা বিচিত্রা সম্পাদক সুভাষ সিংহ রায়, বাংলাদেশ হাই-কমিশন, নয়াদিল্লীর প্রেস মিনিস্টার শাবান মাহমুদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
শেষে দুদেশের শিল্পীরা যৌথভাবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অভনিতো চঞ্চল চৌধুরী ছাড়াও গান পরিবেশন করেন টিনা রাসেল, মৌসুমী হোসেন, সাব্বির আহমেদ ও প্রিয়াঙ্কা বিশ্বাস।
কলকাতার নন্দন ১,২ ও ৩ প্রেক্ষাগৃহে ২ নভেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন দুপুর ১ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বাংলাদেশের ৩৭টি চলচ্চিত্রের উন্মুক্ত প্রদর্শনী চলছে।
উৎসবে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে যে সব ছবি প্রর্দশতি হবে তার মধ্যে রয়ছেে গুণিন, হৃদিতা, বিউটি সার্কাস, হাওয়া, পরাণ, পায়ের তলায় মাটি নাই, পাপ পূণ্য, কালবেলা, চন্দ্রাবতী কথা, চিরঞ্জীব মুজিব, রেহানা মরিয়ম নূর, নোনাজলের কাব্য, রাত জাগা ফুল, লাল মোরগের ঝুঁটি, গোর, গলুই, গন্ডি, বিশ্ব সুন্দরী, রূপসা নদীর বাঁকে, শাটল ট্রেন, মনের মত মানুষ পাইলাম না, ন-ডরাই, কমলা রকেট, গহীন বালুচর, ঊনপঞ্চাশ বাতাস। প্রামাণ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে হাসিনা: আ ডটার্স টেল, বধ্যভূমিতে একদিন, একটি দেশের জন্য গান, মধুমতি পারের মানুষটি শেখ মুজিবুর রহমান ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে খড়, ময়না, ট্রানজিট, কোথায় পাবো তারে, ফেরা, নারী জীবন, কাগজ খেলা এবং আড়ং।
বাংলাদশে সরকাররে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়রে উদ্যোগে এবং কলকাতায় বাংলাদশে উপ-হইকমশিনরে ব্যবস্থাপনায় এই উৎসব আগামী ২ নভম্বের র্পযন্ত চলব।ে সবগুলো ছবি এপার বাংলার র্দশকদরে জন্য উন্মুক্ত থাকবে কোন টকিটেরে ব্যবস্থা থাকবনো। উৎসবরে প্রথম দনি হাওয়া ছবটিি দখোর জন্য কলকাতার ব্যাপক ভরি সামলাতে পুলশি প্রশাসন ও নন্দন র্কতৃপক্ষরে বশে বগে পতে হয়।
এর আগে শনবিার কলকাতা প্রসেক্লাবে বাংলাদশেরে উন্নয়ন র্শীষক আয়োজতি আলোচনা সভায় প্রধানবক্তা হসিবেে বাংলাদশেরে তথ্যমন্ত্রী হছান মাহমুদ বলনে। কাঁটাতারের বেড়া বা রাজনতৈকি সীমারেখা বভিক্ত করে দিলেও এপার বাংলা-ওপার বাংলার মানুষের হৃদয়ের বন্ধন আর আমাদরে ভালোবাসাকে কেউ আলাদা করতে পারবনো। আমরা বাঙালরিা বশ্বিরে অনকে জা গোষ্ঠীর থকেে র্অথনতৈকি দকি দযি়ে কছিুটা পছিযি়ে থাকতে পার,ি কন্তিু মধো, সংস্কৃতরি দকি থকেে অনকে এগযি়।ে
তনিি আরও বলনে, বাংলাদশেে র্আথ সামাজকি উন্নয়নরে জোয়ারে এখন মঠেোপথ ও কুড়ে ঘর খুজে পাওয়া যায়না। এখন দশেে অনাহারী মানুষ নইে এ গুলো এখন স্বপ্ন নয়, এতাই বাস্তব। তনিি বলনে গত ১৪ বছরে বাংলাদশেে যে উন্নয়ন হয়ছেে তা বশ্বিরে সকল উন্নয়ন দশেরে জন্য উদাহরণ। সাম্প্রতকি করোনা পরস্থিতিতিে যখন সারা বশ্বিে র্অথনতৈকি স্থবরিতা তখনো বাংলাদশেরে র্অথনতৈকি প্রবৃদ্ধি সবার জানা। করোনাকালে র্অথনতৈকি প্রবৃদ্ধরি তালকিায় বাংলাদশে প্রথম ৩টি দশেরে একট।ি
তনিি বলনে বলনে, শখে হাসনিা একটি মানবকি ও সামাজকি রাষ্ট্র প্রতষ্ঠিায় কাজ করে যাচ্ছনে। আমরা আঞ্চলকি উন্নয়নে বশ্বিাস কর।ি কারণ আঞ্চলকি উন্নয়ন ছাড়া টকেসই উন্নয়ন হয় না। বাংলাদশেরে র্অথনতৈকি উন্নয়ন যাত্রায় ভারতরে সহযোগতিার কথাও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করনে মন্ত্রী।
অন্যান্যরে মধ্যে এই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখনে কক্সবাজাররে সাংসদ সাইমুম সারোয়ার কমল, কলকাতায় বাংলাদশেস্থস্থ উপ-হাইকমশিানার আন্দালবি ইলয়িাস। সভা পরচিালনা করনে কলকাতা প্রসেক্লাবরে সভাপতি স্নহোশসি সুর। এ সময় প্রসেক্লাবরে সাধারণ সম্পাদক ও সংবাদ প্রতদিনিরে চীফ রপর্িোটার কংিসুক প্রামানকি উপস্থতি ছলিনে।
এদনি সকালে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ কলকাতায় ইন্দোবাংলা প্রসেক্লাব সমিানা পরেয়িে আমরা বাঙাল শরিোনামে আয়োজতি মতবনিমিয় সভায় তথ্যমন্ত্রীকে সংর্বধতি করা হয়।ইে অনুষ্ঠানে সন্মানয়ি অতথিি ছলিনে পশ্চমিবঙ্গ সরকাররে খাদ্য ও সরবরাহ মন্ত্রী রথীন ঘোষ। বশিষে অতথিি ছলিনে কলকাতাস্থ ুপ-হাইকমশিনার আন্দালবি ইলয়িাস।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতথিরি বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী বলছেনে, পাখ-িপানি বা বাতাসরে য়ণে কোন সীমানা নইে তমেনই বাঙালরি শল্পি, সাহত্যি, সংস্কৃতি কংিবা বাংআল ভাষারও কোন সমিানা প্রাচীর নইে। আর এ কারণইে পদ্মাপাড়রে বাক্ঙালরিা মলিতি হলো কলকাতায় নব প্রতষ্ঠিতি ইন্দোবাংলা প্রসেক্লাবরে এই মলিন মলোয়।
এই অনুষ্ঠানে উপস্থতি ছলিনে কলকাতায় মুক্তযিদ্ধা সন্মাননা প্রাপ্ত র্বষয়িান সাংবাদকি দলিীপ চক্রর্বতী, কলকাতা প্রসেক্লাবরে সভাপতি স্নহোশষি সুর, কলকাতা প্রসে ক্বাবরে সাধারন সম্পাদক কংিসুক প্রামানকি, বাংলাদশেরে প্রখ্যাত সাংবাদকি নঈম নজিাম, মোজান্মলে বাবু, জহরিুল ইসলাম, সনওষ র্শমা প্রমুখ।
আনুষ্ঠানে উপস্থতি অতথিবিৃন্দ সবাইকে ফুলরে তোড়া, মষ্টিি আর উত্তরীয় পরধিান করয়িে সংর্বদতি করা হয়।
অনন্যা অতথিরিা ইন্দোবাংলা প্রসেক্লাবরে সমস্ত সদস্যকে দণ্যবাদ জানয়িে বলনে কলকাতায় র্কমরত বাংলাদশেে গণমাধ্যম র্কমীদরে প্রকাশতি সমস্ত রকম খবরা খবর আমরা পাঠ করতে পার।ি এই প্রচষ্টোটি বাংলাদশেরে বভিন্নি গণমাধ্যমরে র্কমর্কতাদরে সম্পৃক্ততা ছাড়া সম্ভব হতোনা।
সোমবার, ৩১ অক্টোবর ২০২২
কলকাতায় শুরু হলো চর্তুথ বাংলাদশে চলচ্চত্রি উৎসব। শনিবার সন্ধ্যায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী আটশ বছরের পুরনো শহর কলকাতার রবীন্দ্র সদনে চতুর্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবরে উদ্বোধন করনে বাংলাদশেরে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড, হাছান মাহমুদ।
দুই দশেরে জাতীয় সংগীত পরবিশেনরে মধ্য দয়িে অনুষ্ঠানরে সূচনা হয়। পরে মঞ্চে উপস্থতি হাসান মাহমুদকে ফুল, উত্তরীয় ও মমেন্টেো দযি়ে সম্মাননা জানান বাবুল সুপ্রযি়। পরে বাবুল সুপ্রযি়কে একইভাবে সম্মাননা জানান হাসান মাহমুদ।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাঙালিরা অনেক মেধাবী উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ভারতবর্ষ থেকে যারা নেবেল পুরষ্কার পেয়েছেন তাদের অধিকাংশই বাঙ্গালি। মেধায় বাঙ্গালিরা বিশ্বের অনেককে পেছনে রেখে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের সংস্কৃতি বিশ্বের উন্নত সংস্কৃতিগুলোর অন্যতম। ১৯৫৭ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে বাংলাদেশে চলচ্চিত্র শিল্পের যাত্রা শুরু উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমাদের শিল্প-সংস্কৃতি যেন কাঁটাতারের বেড়ায় আবদ্ধ হয়ে না যায়। শিল্পীদের ভৌগোলিক সীমারেখা নেই। উত্তম- সুচিত্রা শুধু ভারতের নয়, আমারা মনে করি তারা বাংলার, তারা আমাদেরও।
উদ্বোধনী অনুস্থানে সম্মানিত অতিথি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্যপ্রযুক্তি, ইলেকট্রনিকস ও পর্যটন বিষয়ক মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় বলেন, দুই দেশের চলচ্চিত্রের উন্নয়নে আমাদের যৌথ উদ্যোগ নিতে হবে। এপার বাংলা-ওপার বাংলার শিল্পীদের মধ্যে আসলে কোন দূরত্ব নেই। বক্তৃতা শষেে র্দশকদরে অনুরোধে ‘আমি বাংলায় গান গাই...’ গযে়ে শোনান সংগীত শল্পিী বাবুল সুপ্রযি়।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় ভারতের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষরে আক্ষপে আমরা ‘দুই দশেরে মধ্যে ছবরি আদান প্রদান এখনো করতে পারনি।ি বাংলা চলচ্চিত্রের দর্শক এখনো কমেনি। দুই দশেরে মধ্যে আদা, রসুন আমদানি রফতানি হয়, কন্তিু সনিমো হয় না। বষিয়টি দখোর জন্য তথ্যমন্ত্রী হাসান মাহমুদকে অনুরোধ জানান তনি।ি সীমানা পরেযি়ে ছবরি আদান প্রদান বাড়ানোর ওপর জোর দনে তনি।ি
বাংলাদেশের সংসদ সদস্য সাইমুম সারওয়ার কমল, কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনের উপ-হাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস, প্রথম সচিব (প্রেস) রঞ্জন সেন প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখনে।
দ্ইু বাংলার শিল্পী চঞ্চল চৌধুরী, জয়া আহসান, অনির্বান ভট্টচার্য ও জয় সরকার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার সম্পাদক নঈম নিজাম, একাত্তর টিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল হক বাবু, দৈনিক কালবেলার সম্পাদক সন্তোষ শর্মা, বাংলা ট্রিবিউনের সম্পাদক জুলফিকার রাসেল এবং সাপ্তাহিক বাংলা বিচিত্রা সম্পাদক সুভাষ সিংহ রায়, বাংলাদেশ হাই-কমিশন, নয়াদিল্লীর প্রেস মিনিস্টার শাবান মাহমুদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
শেষে দুদেশের শিল্পীরা যৌথভাবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অভনিতো চঞ্চল চৌধুরী ছাড়াও গান পরিবেশন করেন টিনা রাসেল, মৌসুমী হোসেন, সাব্বির আহমেদ ও প্রিয়াঙ্কা বিশ্বাস।
কলকাতার নন্দন ১,২ ও ৩ প্রেক্ষাগৃহে ২ নভেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন দুপুর ১ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বাংলাদেশের ৩৭টি চলচ্চিত্রের উন্মুক্ত প্রদর্শনী চলছে।
উৎসবে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে যে সব ছবি প্রর্দশতি হবে তার মধ্যে রয়ছেে গুণিন, হৃদিতা, বিউটি সার্কাস, হাওয়া, পরাণ, পায়ের তলায় মাটি নাই, পাপ পূণ্য, কালবেলা, চন্দ্রাবতী কথা, চিরঞ্জীব মুজিব, রেহানা মরিয়ম নূর, নোনাজলের কাব্য, রাত জাগা ফুল, লাল মোরগের ঝুঁটি, গোর, গলুই, গন্ডি, বিশ্ব সুন্দরী, রূপসা নদীর বাঁকে, শাটল ট্রেন, মনের মত মানুষ পাইলাম না, ন-ডরাই, কমলা রকেট, গহীন বালুচর, ঊনপঞ্চাশ বাতাস। প্রামাণ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে হাসিনা: আ ডটার্স টেল, বধ্যভূমিতে একদিন, একটি দেশের জন্য গান, মধুমতি পারের মানুষটি শেখ মুজিবুর রহমান ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে খড়, ময়না, ট্রানজিট, কোথায় পাবো তারে, ফেরা, নারী জীবন, কাগজ খেলা এবং আড়ং।
বাংলাদশে সরকাররে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়রে উদ্যোগে এবং কলকাতায় বাংলাদশে উপ-হইকমশিনরে ব্যবস্থাপনায় এই উৎসব আগামী ২ নভম্বের র্পযন্ত চলব।ে সবগুলো ছবি এপার বাংলার র্দশকদরে জন্য উন্মুক্ত থাকবে কোন টকিটেরে ব্যবস্থা থাকবনো। উৎসবরে প্রথম দনি হাওয়া ছবটিি দখোর জন্য কলকাতার ব্যাপক ভরি সামলাতে পুলশি প্রশাসন ও নন্দন র্কতৃপক্ষরে বশে বগে পতে হয়।
এর আগে শনবিার কলকাতা প্রসেক্লাবে বাংলাদশেরে উন্নয়ন র্শীষক আয়োজতি আলোচনা সভায় প্রধানবক্তা হসিবেে বাংলাদশেরে তথ্যমন্ত্রী হছান মাহমুদ বলনে। কাঁটাতারের বেড়া বা রাজনতৈকি সীমারেখা বভিক্ত করে দিলেও এপার বাংলা-ওপার বাংলার মানুষের হৃদয়ের বন্ধন আর আমাদরে ভালোবাসাকে কেউ আলাদা করতে পারবনো। আমরা বাঙালরিা বশ্বিরে অনকে জা গোষ্ঠীর থকেে র্অথনতৈকি দকি দযি়ে কছিুটা পছিযি়ে থাকতে পার,ি কন্তিু মধো, সংস্কৃতরি দকি থকেে অনকে এগযি়।ে
তনিি আরও বলনে, বাংলাদশেে র্আথ সামাজকি উন্নয়নরে জোয়ারে এখন মঠেোপথ ও কুড়ে ঘর খুজে পাওয়া যায়না। এখন দশেে অনাহারী মানুষ নইে এ গুলো এখন স্বপ্ন নয়, এতাই বাস্তব। তনিি বলনে গত ১৪ বছরে বাংলাদশেে যে উন্নয়ন হয়ছেে তা বশ্বিরে সকল উন্নয়ন দশেরে জন্য উদাহরণ। সাম্প্রতকি করোনা পরস্থিতিতিে যখন সারা বশ্বিে র্অথনতৈকি স্থবরিতা তখনো বাংলাদশেরে র্অথনতৈকি প্রবৃদ্ধি সবার জানা। করোনাকালে র্অথনতৈকি প্রবৃদ্ধরি তালকিায় বাংলাদশে প্রথম ৩টি দশেরে একট।ি
তনিি বলনে বলনে, শখে হাসনিা একটি মানবকি ও সামাজকি রাষ্ট্র প্রতষ্ঠিায় কাজ করে যাচ্ছনে। আমরা আঞ্চলকি উন্নয়নে বশ্বিাস কর।ি কারণ আঞ্চলকি উন্নয়ন ছাড়া টকেসই উন্নয়ন হয় না। বাংলাদশেরে র্অথনতৈকি উন্নয়ন যাত্রায় ভারতরে সহযোগতিার কথাও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করনে মন্ত্রী।
অন্যান্যরে মধ্যে এই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখনে কক্সবাজাররে সাংসদ সাইমুম সারোয়ার কমল, কলকাতায় বাংলাদশেস্থস্থ উপ-হাইকমশিানার আন্দালবি ইলয়িাস। সভা পরচিালনা করনে কলকাতা প্রসেক্লাবরে সভাপতি স্নহোশসি সুর। এ সময় প্রসেক্লাবরে সাধারণ সম্পাদক ও সংবাদ প্রতদিনিরে চীফ রপর্িোটার কংিসুক প্রামানকি উপস্থতি ছলিনে।
এদনি সকালে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ কলকাতায় ইন্দোবাংলা প্রসেক্লাব সমিানা পরেয়িে আমরা বাঙাল শরিোনামে আয়োজতি মতবনিমিয় সভায় তথ্যমন্ত্রীকে সংর্বধতি করা হয়।ইে অনুষ্ঠানে সন্মানয়ি অতথিি ছলিনে পশ্চমিবঙ্গ সরকাররে খাদ্য ও সরবরাহ মন্ত্রী রথীন ঘোষ। বশিষে অতথিি ছলিনে কলকাতাস্থ ুপ-হাইকমশিনার আন্দালবি ইলয়িাস।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতথিরি বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী বলছেনে, পাখ-িপানি বা বাতাসরে য়ণে কোন সীমানা নইে তমেনই বাঙালরি শল্পি, সাহত্যি, সংস্কৃতি কংিবা বাংআল ভাষারও কোন সমিানা প্রাচীর নইে। আর এ কারণইে পদ্মাপাড়রে বাক্ঙালরিা মলিতি হলো কলকাতায় নব প্রতষ্ঠিতি ইন্দোবাংলা প্রসেক্লাবরে এই মলিন মলোয়।
এই অনুষ্ঠানে উপস্থতি ছলিনে কলকাতায় মুক্তযিদ্ধা সন্মাননা প্রাপ্ত র্বষয়িান সাংবাদকি দলিীপ চক্রর্বতী, কলকাতা প্রসেক্লাবরে সভাপতি স্নহোশষি সুর, কলকাতা প্রসে ক্বাবরে সাধারন সম্পাদক কংিসুক প্রামানকি, বাংলাদশেরে প্রখ্যাত সাংবাদকি নঈম নজিাম, মোজান্মলে বাবু, জহরিুল ইসলাম, সনওষ র্শমা প্রমুখ।
আনুষ্ঠানে উপস্থতি অতথিবিৃন্দ সবাইকে ফুলরে তোড়া, মষ্টিি আর উত্তরীয় পরধিান করয়িে সংর্বদতি করা হয়।
অনন্যা অতথিরিা ইন্দোবাংলা প্রসেক্লাবরে সমস্ত সদস্যকে দণ্যবাদ জানয়িে বলনে কলকাতায় র্কমরত বাংলাদশেে গণমাধ্যম র্কমীদরে প্রকাশতি সমস্ত রকম খবরা খবর আমরা পাঠ করতে পার।ি এই প্রচষ্টোটি বাংলাদশেরে বভিন্নি গণমাধ্যমরে র্কমর্কতাদরে সম্পৃক্ততা ছাড়া সম্ভব হতোনা।