শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে চায় না। আমরা চাই প্রতিটি শিক্ষার্থী যেন টিকা নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসে। সেটির ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ১২ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
শনিবার (৮ জানুয়ারি) রাজধানীর ইমপেরিয়াল কলেজের রজতজয়ন্তী উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, বিগত বছরে করোনা মহামারীর কারণে দেশের শিক্ষার্থীদের শিক্ষায় ঘাটতি হয়েছে। গত বছর খুবই কম সময়ে শিক্ষার্থীরা ক্লাস করতে পেরেছে। শ্রেণিকক্ষে গিয়ে লেখাপড়া করার সুযোগ হয়নি। অনলাইনে বা টেলিভিশনে তারা ক্লাস করেছে। এই ঘাটতি পূরণে যেটা করা যায় তা হল শ্রেণিকক্ষে তাদের পাঠদান করানো। সেই ঘাটতি পূরণের জন্য আমরা নানা কার্যক্রম গ্রহণ করছি।
ওমিক্রন কিছুটা বাড়ছে, শিক্ষার্থী-অভিভাবকেরা চাচ্ছেন স্কুল খোলা থাক, আপনারা কী ভাবছেন—এমন প্রশ্নে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমাদের আজকে মন্ত্রণালয়ে নিজেদের মধ্যে আলাপ (মিটিং) আছে। কালকে পরামর্শক কমিটির সাথে মিটিং আছে। তাদের সাথে কথা বলে পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমাদের ধারণা মার্চে সংক্রমণ বাড়ে। কিন্তু যে পরিমাণে বাড়তে শুরু করেছে তাতে পরিকল্পনায় কিছুটা অ্যাডজাস্টমেন্টের দরকার হবে।
তিনি বলেন, করোনা সংক্রামণ বাড়লে শিক্ষা ব্যবস্থার ক্ষতিটাই সবচেয়ে বেশি হবে। সন্তানদের কথা মাথায় রেখে আমাদের প্রত্যেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, সামনের দিনগুলোতে নতুন কারিকুলাম শুধু পরীক্ষা ও সনদ নির্ভর শিক্ষাকার্যক্রম হবে না, শিক্ষা হতে হবে দক্ষতা নির্ভর। শিক্ষার্থীদের দক্ষ, যোগ্য, আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর মানবিক মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
শনিবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২২
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে চায় না। আমরা চাই প্রতিটি শিক্ষার্থী যেন টিকা নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসে। সেটির ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ১২ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
শনিবার (৮ জানুয়ারি) রাজধানীর ইমপেরিয়াল কলেজের রজতজয়ন্তী উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, বিগত বছরে করোনা মহামারীর কারণে দেশের শিক্ষার্থীদের শিক্ষায় ঘাটতি হয়েছে। গত বছর খুবই কম সময়ে শিক্ষার্থীরা ক্লাস করতে পেরেছে। শ্রেণিকক্ষে গিয়ে লেখাপড়া করার সুযোগ হয়নি। অনলাইনে বা টেলিভিশনে তারা ক্লাস করেছে। এই ঘাটতি পূরণে যেটা করা যায় তা হল শ্রেণিকক্ষে তাদের পাঠদান করানো। সেই ঘাটতি পূরণের জন্য আমরা নানা কার্যক্রম গ্রহণ করছি।
ওমিক্রন কিছুটা বাড়ছে, শিক্ষার্থী-অভিভাবকেরা চাচ্ছেন স্কুল খোলা থাক, আপনারা কী ভাবছেন—এমন প্রশ্নে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমাদের আজকে মন্ত্রণালয়ে নিজেদের মধ্যে আলাপ (মিটিং) আছে। কালকে পরামর্শক কমিটির সাথে মিটিং আছে। তাদের সাথে কথা বলে পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমাদের ধারণা মার্চে সংক্রমণ বাড়ে। কিন্তু যে পরিমাণে বাড়তে শুরু করেছে তাতে পরিকল্পনায় কিছুটা অ্যাডজাস্টমেন্টের দরকার হবে।
তিনি বলেন, করোনা সংক্রামণ বাড়লে শিক্ষা ব্যবস্থার ক্ষতিটাই সবচেয়ে বেশি হবে। সন্তানদের কথা মাথায় রেখে আমাদের প্রত্যেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, সামনের দিনগুলোতে নতুন কারিকুলাম শুধু পরীক্ষা ও সনদ নির্ভর শিক্ষাকার্যক্রম হবে না, শিক্ষা হতে হবে দক্ষতা নির্ভর। শিক্ষার্থীদের দক্ষ, যোগ্য, আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর মানবিক মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন তিনি।