‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট’ এবং ‘শিক্ষক ও কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড’ পুণর্গঠন করেছে সরকার। পূণরায় কল্যাণ ট্রাস্টের সদস্য সচিব পদে নিয়োগ পেয়েছেন ‘স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের’ (স্বাশিপ) সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু এবং অবসর সুবিধা বোর্ডের সচিব নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যক্ষ শরীফ আহমদ সাদী।
তারা প্রতিষ্ঠান দুটির সর্বশেষ বোর্ডেও একই পদে নিযুক্ত ছিলেন। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও আওয়ামীলীগ সমর্থক শিক্ষক নেতা শাহজাহান সাজু একই পদে এই নিয়ে পঞ্চমবারের মত নিয়োগ পেয়েছে। আর শরীফ আহমদ সাদীর এটি টানা তৃতীয় মেয়াদে পদায়ন।
কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর সুবিধা বোর্ডের দুই সদস্য সচিবকে পূণরায় নিয়োগ দিয়ে গতকাল শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আদেশ জারি করা হয়। এ দুই কমিটিরই মেয়াদ তিন বছর করে।
গত ৯ এপ্রিল এ দুই কমিটির মেয়াদ শেষ হয়। বর্তমানে অবসর ও কল্যাণ সুবিধার টাকার অপেক্ষায় রয়েছেন প্রায় ৩২ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী। অর্থ সঙ্কটের কারণে অবসরের পর কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর বোর্ডের টাকা পেতে শিক্ষকদের তিন থেকে চার বছর সময় লেগে যায়।
এ দুই প্রতিষ্ঠানের আওতায় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর; মাদরাসা এবং কারিগরি শিক্ষা অধিদফতরের অধীনে এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কর্মচারীদের অবসর ও কল্যাণ সুবিধা দেয়া হয়।
সরকার ১৯৯০ সালে কল্যাণ ট্রাস্ট এবং ২০০২ সালে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড গঠন করে।
পদাধিকারবলে এ দুই কমিটির প্রধান থাকেন শিক্ষাসচিব এবং সাচিবিক দায়িত্বপালন করেন বেসরকারি শিক্ষকদের মধ্য থেকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা। কমিটির সদস্যরাও বেসরকারি স্কুল-কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষক ও কর্মচারী।
বুধবার, ২৭ এপ্রিল ২০২২
‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট’ এবং ‘শিক্ষক ও কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড’ পুণর্গঠন করেছে সরকার। পূণরায় কল্যাণ ট্রাস্টের সদস্য সচিব পদে নিয়োগ পেয়েছেন ‘স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের’ (স্বাশিপ) সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু এবং অবসর সুবিধা বোর্ডের সচিব নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যক্ষ শরীফ আহমদ সাদী।
তারা প্রতিষ্ঠান দুটির সর্বশেষ বোর্ডেও একই পদে নিযুক্ত ছিলেন। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও আওয়ামীলীগ সমর্থক শিক্ষক নেতা শাহজাহান সাজু একই পদে এই নিয়ে পঞ্চমবারের মত নিয়োগ পেয়েছে। আর শরীফ আহমদ সাদীর এটি টানা তৃতীয় মেয়াদে পদায়ন।
কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর সুবিধা বোর্ডের দুই সদস্য সচিবকে পূণরায় নিয়োগ দিয়ে গতকাল শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আদেশ জারি করা হয়। এ দুই কমিটিরই মেয়াদ তিন বছর করে।
গত ৯ এপ্রিল এ দুই কমিটির মেয়াদ শেষ হয়। বর্তমানে অবসর ও কল্যাণ সুবিধার টাকার অপেক্ষায় রয়েছেন প্রায় ৩২ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী। অর্থ সঙ্কটের কারণে অবসরের পর কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর বোর্ডের টাকা পেতে শিক্ষকদের তিন থেকে চার বছর সময় লেগে যায়।
এ দুই প্রতিষ্ঠানের আওতায় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর; মাদরাসা এবং কারিগরি শিক্ষা অধিদফতরের অধীনে এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কর্মচারীদের অবসর ও কল্যাণ সুবিধা দেয়া হয়।
সরকার ১৯৯০ সালে কল্যাণ ট্রাস্ট এবং ২০০২ সালে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড গঠন করে।
পদাধিকারবলে এ দুই কমিটির প্রধান থাকেন শিক্ষাসচিব এবং সাচিবিক দায়িত্বপালন করেন বেসরকারি শিক্ষকদের মধ্য থেকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা। কমিটির সদস্যরাও বেসরকারি স্কুল-কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষক ও কর্মচারী।