কানাডা যৌথ অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে বাংলাদেশের খ্যাতনামা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে নলেজ শেয়ারিং প্রযুক্তি শিক্ষার বিকাশে কাজ করতে চায়। বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার রাষ্ট্রদূত লিলি নিচলস সম্প্রতি আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সাথে স্বাক্ষাতকালে এ আগ্রহের কথা জানান বলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এসময় অন্যান্যোর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ স্টার্টআপ কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি আহমেদ, কানাডা দূতাবাসের কাউন্সিলরসহ আইসিটি বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক এ সময় বলেন, ‘দেশে প্রায় ২০ লক্ষ তরুণ-তরুণী কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করছে। বাংলাদেশ আইটি/আইটিইএস খাতে ১.৪ বিলিয়ন ডলার আয় করছে। অনলাইন শ্রমশক্তিতে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। দেশের প্রায় সাড়ে ৬ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার আউটসোর্সিং খাত থেকে প্রায় ৭০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করছে।’
আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে আইটি/আইটিইএস খাতে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করা, শতভাগ ইন্টারনেট ও সরকারি সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন প্রতিমন্ত্রী।
তিনি আইসিটি খাতসহ বিভিন্ন বিষয়ে কানাডা-বাংলাদেশ যৌথ ব্যবস্থাপনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অনুরোধ জানান।
পলক বলেন, ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লব মোকাবেলায় প্রযুক্তিনির্ভর জনশক্তি গড়ে তোলা এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটি (এআর), ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (ভিআর) ও রোবটিক্সসহ নতুন নতুন টেকলোজি বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে দেশে "শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি", ৩০০টি স্কুল অব ফিউচার এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষায়িত ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে।‘
এছাড়াও, তিনি জানান, দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য ৬৪ জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশেন সেন্টার স্থাপন করা হচ্ছে। ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে শ্রমনির্ভর অর্থনীতি থেকে জ্ঞাননির্ভর অর্থনীতির দিকে এগিয়ে নিতে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার রাষ্ট্রদূত বলেন অল্প সময়ে বাংলাদেশের আইসিটি খাতসহ বিভিন্ন খাতের ব্যাপক উন্নয়ন ঘটেছে। আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশ তথ্যপ্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে আরো এগিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের আইসিটি খাতের উন্নয়ন ও বিকাশে কানাডা পাশে থাকবে বলে জানান।
বৃহস্পতিবার, ২৬ মে ২০২২
কানাডা যৌথ অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে বাংলাদেশের খ্যাতনামা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে নলেজ শেয়ারিং প্রযুক্তি শিক্ষার বিকাশে কাজ করতে চায়। বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার রাষ্ট্রদূত লিলি নিচলস সম্প্রতি আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সাথে স্বাক্ষাতকালে এ আগ্রহের কথা জানান বলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এসময় অন্যান্যোর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ স্টার্টআপ কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি আহমেদ, কানাডা দূতাবাসের কাউন্সিলরসহ আইসিটি বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক এ সময় বলেন, ‘দেশে প্রায় ২০ লক্ষ তরুণ-তরুণী কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করছে। বাংলাদেশ আইটি/আইটিইএস খাতে ১.৪ বিলিয়ন ডলার আয় করছে। অনলাইন শ্রমশক্তিতে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। দেশের প্রায় সাড়ে ৬ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার আউটসোর্সিং খাত থেকে প্রায় ৭০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করছে।’
আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে আইটি/আইটিইএস খাতে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করা, শতভাগ ইন্টারনেট ও সরকারি সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন প্রতিমন্ত্রী।
তিনি আইসিটি খাতসহ বিভিন্ন বিষয়ে কানাডা-বাংলাদেশ যৌথ ব্যবস্থাপনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অনুরোধ জানান।
পলক বলেন, ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লব মোকাবেলায় প্রযুক্তিনির্ভর জনশক্তি গড়ে তোলা এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটি (এআর), ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (ভিআর) ও রোবটিক্সসহ নতুন নতুন টেকলোজি বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে দেশে "শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি", ৩০০টি স্কুল অব ফিউচার এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষায়িত ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে।‘
এছাড়াও, তিনি জানান, দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য ৬৪ জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশেন সেন্টার স্থাপন করা হচ্ছে। ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে শ্রমনির্ভর অর্থনীতি থেকে জ্ঞাননির্ভর অর্থনীতির দিকে এগিয়ে নিতে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার রাষ্ট্রদূত বলেন অল্প সময়ে বাংলাদেশের আইসিটি খাতসহ বিভিন্ন খাতের ব্যাপক উন্নয়ন ঘটেছে। আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশ তথ্যপ্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে আরো এগিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের আইসিটি খাতের উন্নয়ন ও বিকাশে কানাডা পাশে থাকবে বলে জানান।