এই বছর যুব প্রতিবন্ধীদের জন্য গ্লোবাল আইটি চ্যালেঞ্জ ফর ইয়ুথ উইথ ডিজ্যাবিলিটিজ (জিআইটিসি) ২০২২ অনলাইন জুম প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে।
১৬টি দেশের প্রায় ১,৮০০ (মোট সংখ্যা) প্রতিবন্ধী যুবক অংশগ্রহণ করছে। সংগঠক দেশ হিসেবে চীন ছিল কিন্তু কোভিড পরিস্থিতির কারণে রিহ্যাবিলিটেশন ইন্টারন্যাশনাল, কোরিয়া (আরআই কোরিয়া) এই বছর জিআইটিসি প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে।
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল থেকে বাংলাদেশের প্রতিযোগিরা অংশগ্রহন করবে। প্রতিযোগিতার প্রাথমিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হবে ১০-১১ আগস্ট এবং ফাইনাল রাউন্ড অনুষ্ঠিত হবে ১৫-১৬ নভেম্বর।
বাংলাদেশ থেকে যুব প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য জাতীয় আইটি প্রতিযোগিতার (NITC-2022) মাধ্যমে বিজয়ী ১২ জন প্রতিবন্ধী ছাত্র-ছাত্রী আন্তর্জাতিক এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছে।
জিআইটিসি এর লক্ষ্য হল যুব প্রতিবন্ধীদের আইসিটি ক্ষমতা জোরদার করা, সামাজিক অগ্রগতির ভিত্তি স্থাপন করা এবং প্রতিবন্ধী যুবকদের ডিজিটাল যোগ্যতার সচেতনতা উন্নত করা।
রিহ্যাবিলেটেশন অব কোরিয়া ১৯৯২ সালে শুরু করেছিল, এটি ২০১১ সালে একটি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পরিণত হয়েছে এবং এশিয়া-প্যাসিফিক দেশগুলির মধ্যে এটি আয়োজন করা হয়, যেখানে ২৮টি দেশের প্রায় ৪,০০০ যুবক গত ১০ বছরে অংশগ্রহণ করেছে৷
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল ২০১৬ সাল থেকে আন্তর্জাতিক এ প্রতিযোগিতায় যুব প্রতিবন্ধীদের তথ্য প্রযুক্তিতে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে তাদের অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরী করে।
সোমবার, ০৮ আগস্ট ২০২২
এই বছর যুব প্রতিবন্ধীদের জন্য গ্লোবাল আইটি চ্যালেঞ্জ ফর ইয়ুথ উইথ ডিজ্যাবিলিটিজ (জিআইটিসি) ২০২২ অনলাইন জুম প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে।
১৬টি দেশের প্রায় ১,৮০০ (মোট সংখ্যা) প্রতিবন্ধী যুবক অংশগ্রহণ করছে। সংগঠক দেশ হিসেবে চীন ছিল কিন্তু কোভিড পরিস্থিতির কারণে রিহ্যাবিলিটেশন ইন্টারন্যাশনাল, কোরিয়া (আরআই কোরিয়া) এই বছর জিআইটিসি প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে।
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল থেকে বাংলাদেশের প্রতিযোগিরা অংশগ্রহন করবে। প্রতিযোগিতার প্রাথমিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হবে ১০-১১ আগস্ট এবং ফাইনাল রাউন্ড অনুষ্ঠিত হবে ১৫-১৬ নভেম্বর।
বাংলাদেশ থেকে যুব প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য জাতীয় আইটি প্রতিযোগিতার (NITC-2022) মাধ্যমে বিজয়ী ১২ জন প্রতিবন্ধী ছাত্র-ছাত্রী আন্তর্জাতিক এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছে।
জিআইটিসি এর লক্ষ্য হল যুব প্রতিবন্ধীদের আইসিটি ক্ষমতা জোরদার করা, সামাজিক অগ্রগতির ভিত্তি স্থাপন করা এবং প্রতিবন্ধী যুবকদের ডিজিটাল যোগ্যতার সচেতনতা উন্নত করা।
রিহ্যাবিলেটেশন অব কোরিয়া ১৯৯২ সালে শুরু করেছিল, এটি ২০১১ সালে একটি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পরিণত হয়েছে এবং এশিয়া-প্যাসিফিক দেশগুলির মধ্যে এটি আয়োজন করা হয়, যেখানে ২৮টি দেশের প্রায় ৪,০০০ যুবক গত ১০ বছরে অংশগ্রহণ করেছে৷
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল ২০১৬ সাল থেকে আন্তর্জাতিক এ প্রতিযোগিতায় যুব প্রতিবন্ধীদের তথ্য প্রযুক্তিতে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে তাদের অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরী করে।