নতুন শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছভুক্ত ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের (মানবিক বিভাগে) ভর্তি পরীক্ষায় প্রক্সি দেওয়ার অভিযোগে হোতা মো. রাব্বিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।
শনিবার রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদদীন বাদী হয়ে এ মামলা করেন। সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন- প্রক্সি দিতে আসা শিক্ষার্থী মো. আকতারুল ইসলাম আবির ও মূল শিক্ষার্থী সিজান মাহফুজ। এদের মধ্যে আকতারুলকে আটক করা হয়েছে।
মিজানুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তিনজনের বিরুদ্ধে একটা মামলা দায়ের করেছে। বিষয়টি নিয়ে আমাদের তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এ ঘটনার সাথে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।’
মামলার অভিযোগে বলা হয়, শনিবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছভুক্ত বি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্রসহ অন্যান্য কাগজপত্র যাচাই করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর মো. মহিউদ্দিনের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভবনের একটি কক্ষে অংশগ্রহণকারী পরিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্রসহ অন্যান্য কাগজপত্র যাচাই করছিলেন।
এ সময় আকতারুল ইসলাম নামে এক পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্র ও সংযুক্ত ছবির সঙ্গে তার চেহারার মিল না থাকার বিষয়টি সামনে আসে। পরবর্তীতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি জানান, পলাতক আসামি সিজান এবং হোতা রাব্বির পরামর্শ, প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় এক লাখ ৪০ হাজার টাকার চুক্তিতে তিনি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন।
রোববার, ১৪ আগস্ট ২০২২
নতুন শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছভুক্ত ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের (মানবিক বিভাগে) ভর্তি পরীক্ষায় প্রক্সি দেওয়ার অভিযোগে হোতা মো. রাব্বিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।
শনিবার রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদদীন বাদী হয়ে এ মামলা করেন। সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন- প্রক্সি দিতে আসা শিক্ষার্থী মো. আকতারুল ইসলাম আবির ও মূল শিক্ষার্থী সিজান মাহফুজ। এদের মধ্যে আকতারুলকে আটক করা হয়েছে।
মিজানুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তিনজনের বিরুদ্ধে একটা মামলা দায়ের করেছে। বিষয়টি নিয়ে আমাদের তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এ ঘটনার সাথে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।’
মামলার অভিযোগে বলা হয়, শনিবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছভুক্ত বি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্রসহ অন্যান্য কাগজপত্র যাচাই করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর মো. মহিউদ্দিনের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভবনের একটি কক্ষে অংশগ্রহণকারী পরিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্রসহ অন্যান্য কাগজপত্র যাচাই করছিলেন।
এ সময় আকতারুল ইসলাম নামে এক পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্র ও সংযুক্ত ছবির সঙ্গে তার চেহারার মিল না থাকার বিষয়টি সামনে আসে। পরবর্তীতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি জানান, পলাতক আসামি সিজান এবং হোতা রাব্বির পরামর্শ, প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় এক লাখ ৪০ হাজার টাকার চুক্তিতে তিনি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন।