বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন ছোটপর্দার অভিনেত্রী তাসনুভা তিশা। এর মধ্যে পাত্র সৈয়দ প্রিন্স আজগরের সঙ্গে বাগদান সেরেছেন এই অভিনেত্রী। পাত্র সৈয়দ আজগর হাই ভোল্টেজ নামে একটি এজেন্সিতে কর্মরত।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে আজগরের সঙ্গে তার পরিচয়, এরপর বন্ধুত্ব, পরে প্রেম। সম্পর্কে থাকার সময়েই দুজন-দুজনের পরিবারকে বিষয়টি জানান। সম্মতি পেয়ে তারা বিয়ের জন্য প্রস্তুত হন বলে জানিয়েছেন তাসনুভা তিশা।
তাসনুভা তিশা বলেন, ‘ওর সঙ্গে সঙ্গে আমার পরিচয় হয় ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে। আমি আমার অতীত সম্পর্কে শুরুতেই ওকে সবকিছু জানাই। সব কিছু জেনেই আমরা সম্পর্কে জড়িয়েছি। তিন মাস পর্যন্ত দুজন দুজনকে আপনি করেই বলতাম। এরপর দুজনের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে উঠে। ওর বাবা নেই, মা আছে। ওর মা বিষয়টিকে খুবই পজেটিভভাবে নিয়েছেন এবং আমাকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেছেন। যার কারণে আমি আরও অনেক বেশি খুশি হয়েছি’।
তিনি আরও বলেন, ‘গতকাল আমার বনশ্রীর বাসায় আমার ও আজগরের পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে আমাদের বাগদান সম্পন্ন হয়। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি আমাদের আকদ (বিয়ে) হবে। এসময় শুধু দুই পরিবারের সদস্যরা এবং আমার কাছের কিছু মানুষজন উপস্থিত থাকবেন। এরপর বিয়ের অনুষ্ঠানটা একই মাসে করবো। তবে সেটা কবে, এখনও চূড়ান্ত হয়নি। আজগরের ভাই দেশের বাইরে থাকেন, উনি এ মাসের শেষে দেশে আসবেন। তারপর পরিকল্পনা করে একটা সময়ে অনুষ্ঠান করার চিন্তা আছে।’
এর আগে ২০১৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর তিশা ভালোবেসে বিয়ে করেন ফারজানুল হককে। এ সংসারে তাদের একটি পুত্রসন্তান রয়েছে। ২০১৮ সালে তিশা-ফারজানুলের বিবাহবিচ্ছেদ হয়।
রোববার, ১৬ জানুয়ারী ২০২২
বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন ছোটপর্দার অভিনেত্রী তাসনুভা তিশা। এর মধ্যে পাত্র সৈয়দ প্রিন্স আজগরের সঙ্গে বাগদান সেরেছেন এই অভিনেত্রী। পাত্র সৈয়দ আজগর হাই ভোল্টেজ নামে একটি এজেন্সিতে কর্মরত।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে আজগরের সঙ্গে তার পরিচয়, এরপর বন্ধুত্ব, পরে প্রেম। সম্পর্কে থাকার সময়েই দুজন-দুজনের পরিবারকে বিষয়টি জানান। সম্মতি পেয়ে তারা বিয়ের জন্য প্রস্তুত হন বলে জানিয়েছেন তাসনুভা তিশা।
তাসনুভা তিশা বলেন, ‘ওর সঙ্গে সঙ্গে আমার পরিচয় হয় ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে। আমি আমার অতীত সম্পর্কে শুরুতেই ওকে সবকিছু জানাই। সব কিছু জেনেই আমরা সম্পর্কে জড়িয়েছি। তিন মাস পর্যন্ত দুজন দুজনকে আপনি করেই বলতাম। এরপর দুজনের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে উঠে। ওর বাবা নেই, মা আছে। ওর মা বিষয়টিকে খুবই পজেটিভভাবে নিয়েছেন এবং আমাকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেছেন। যার কারণে আমি আরও অনেক বেশি খুশি হয়েছি’।
তিনি আরও বলেন, ‘গতকাল আমার বনশ্রীর বাসায় আমার ও আজগরের পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে আমাদের বাগদান সম্পন্ন হয়। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি আমাদের আকদ (বিয়ে) হবে। এসময় শুধু দুই পরিবারের সদস্যরা এবং আমার কাছের কিছু মানুষজন উপস্থিত থাকবেন। এরপর বিয়ের অনুষ্ঠানটা একই মাসে করবো। তবে সেটা কবে, এখনও চূড়ান্ত হয়নি। আজগরের ভাই দেশের বাইরে থাকেন, উনি এ মাসের শেষে দেশে আসবেন। তারপর পরিকল্পনা করে একটা সময়ে অনুষ্ঠান করার চিন্তা আছে।’
এর আগে ২০১৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর তিশা ভালোবেসে বিয়ে করেন ফারজানুল হককে। এ সংসারে তাদের একটি পুত্রসন্তান রয়েছে। ২০১৮ সালে তিশা-ফারজানুলের বিবাহবিচ্ছেদ হয়।