আগামী ২৮ জানুয়ারি বাংলাদেশ ‘চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি’র নির্বাচন। এই নির্বাচনের পরপরই চিত্রনায়িকা কেয়া অভিনীত পাঁচটি সিনেমা একে একে মুক্তি পাবার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান কেয়া।
পাঁচটি সিনেমা হচ্ছে রকিবুল আলম রকিবের ‘ইয়েস ম্যাডাম’, আলী আজাদের ‘বনলতা’, রকিবুল আলম রকিবের ‘কথা দিলাম’, ‘সীমানা’, ইভান মল্লিকের ‘মোনাফিক’। সিনেমাগুলোতে তার বিপরীতে আছেন শিপন মিত্র, সাইফ খান, জামশেদ শামীম।
এদিকে আগামী ২৮ জানুয়ারির নির্বাচনে ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলে থেকে কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য পদে নির্বাচন করছেন কেয়া। যে কারণে আপাতত নির্বাচনী প্রচারণা নিয়েই ভীষণ ব্যস্ত।
মুক্তি প্রতীক্ষিত সিনেমা এবং নির্বাচন নিয়ে কেয়া বলেন,‘ মুক্তি প্রতীক্ষিত পাঁচটি সিনেমতেই আমার চরিত্র বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আমি খুউব আশাবাদী সিনেমাগুলো নিয়ে। আর এবারের শিল্পী সমিতির নির্বাচনে আমি কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলে কার্যকরী সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। আমাদের দেশের কিংবদন্তী একজন নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন ভাই। তিনি আমাদের পুরো প্যানেলে নিয়েই শিল্পীদের ভালো’র জন্য আগামীতে কাজ করতে চান। কাঞ্চন ভাই দীর্ঘদিন ধরেই নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন করে আসছেন। তার প্রতি মানুষের আস্থা আছে, বিশ^াস আছে। শিল্পীরাও তাকে শ্রদ্ধা করেন ভালোবাসেন। সেই ভালোবাসাটা চাই আমরা এবারের নির্বাচনে কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলের জন্য। আমরা সবাই শিল্পীদের জন্যই কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছি বারবার।’
বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২
আগামী ২৮ জানুয়ারি বাংলাদেশ ‘চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি’র নির্বাচন। এই নির্বাচনের পরপরই চিত্রনায়িকা কেয়া অভিনীত পাঁচটি সিনেমা একে একে মুক্তি পাবার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান কেয়া।
পাঁচটি সিনেমা হচ্ছে রকিবুল আলম রকিবের ‘ইয়েস ম্যাডাম’, আলী আজাদের ‘বনলতা’, রকিবুল আলম রকিবের ‘কথা দিলাম’, ‘সীমানা’, ইভান মল্লিকের ‘মোনাফিক’। সিনেমাগুলোতে তার বিপরীতে আছেন শিপন মিত্র, সাইফ খান, জামশেদ শামীম।
এদিকে আগামী ২৮ জানুয়ারির নির্বাচনে ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলে থেকে কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য পদে নির্বাচন করছেন কেয়া। যে কারণে আপাতত নির্বাচনী প্রচারণা নিয়েই ভীষণ ব্যস্ত।
মুক্তি প্রতীক্ষিত সিনেমা এবং নির্বাচন নিয়ে কেয়া বলেন,‘ মুক্তি প্রতীক্ষিত পাঁচটি সিনেমতেই আমার চরিত্র বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আমি খুউব আশাবাদী সিনেমাগুলো নিয়ে। আর এবারের শিল্পী সমিতির নির্বাচনে আমি কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলে কার্যকরী সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। আমাদের দেশের কিংবদন্তী একজন নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন ভাই। তিনি আমাদের পুরো প্যানেলে নিয়েই শিল্পীদের ভালো’র জন্য আগামীতে কাজ করতে চান। কাঞ্চন ভাই দীর্ঘদিন ধরেই নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন করে আসছেন। তার প্রতি মানুষের আস্থা আছে, বিশ^াস আছে। শিল্পীরাও তাকে শ্রদ্ধা করেন ভালোবাসেন। সেই ভালোবাসাটা চাই আমরা এবারের নির্বাচনে কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলের জন্য। আমরা সবাই শিল্পীদের জন্যই কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছি বারবার।’