২০তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা সিনেমার পুরস্কার জিতে নিল ভারতের ছবির ‘পেবলস’। তামিল নাড়ুর তরুণ পরিচালক পি এস বিনোথরাজের ‘পেবেলস’ ছবিটিতে পানি সংকট, অর্থনীতির দুরাবস্থা, মাদক সমস্যা, নারী নির্যাতনসহ নানা বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।
সেরা ছবির মতো সেরা পরিচালকের পুরস্কারও গেছে প্রতিবেশী দেশে। তবে সেটা ভারত নয় নেপাল। শিশুতোষ ছবি ‘বাটারফ্লাই অন দ্য উইন্ডোপ্যান’এর জন্য পুরস্কারটি পেয়েছেন সুজিত বিদারী। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এটাই সুজিতের সেরা অর্জন।
উৎসবে সেরা অভিনেতা হয়েছেন জয়সুরিয়া [সানি], অভিনেত্রী সুসান পারভার [বটোক্স]। সেরা চিত্রনাট্যের পুরস্কার জিতেছেন ইন্দ্রনীল রায় ও সুগাতা সিনহা। এ পুরস্কার তার পেয়েছেন বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনার ছবি ‘মায়ার জঞ্জাল’ এর জন্য।
২০২২ সালে এশিয়ান কম্পিটিশনে সেরা সিনেমায় হয়েছে ‘ক্যাফে বাই দ্য হাইওয়ে’। স্পিরিচুয়াল শাখায় চীনের “ইয়েনজেন’স জার্নি” সিনেমাটি সেরা সিনেমার পুরস্কার জিতে নেয়। ‘হলি ব্রেড’ জিতে নিয়েছে সেরা তথ্যচিত্রের পুরস্কার। তুরস্কের ‘আনটোল্ড স্টোরি অব ফাতেমা কায়াচি’ জিতেছে সেরা স্বল্পদৈর্ঘ্যের পুরস্কার। ওমেন ফিল্ম সেকশনে সেরা সিনেমা হয়েছে ‘লেডি অব দ্য সিটি’। বাংলাদেশ প্যানারোমায় ফিপরেস্কি শাখায় জুরি পুরস্কার জিতেছে শবনম ফেরদৌসির ‘আজব কারখানা’। অডিয়েন্স পুরস্কার জিতেছে যৌথভাবে নূরুল আলম আতিকের ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’ ও রাশেদ চৌধুরীর ‘চন্দ্রাবতী কথা’। শিশুতোষ বিভাগে সেরা হয়েছে রাশিয়ার ছবি ‘আফ্রিকা’।
এছাড়াও চিত্রনাট্যর জন্য ওয়েস্ট মিটস ইস্ট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে কিরন পোখারেলের ‘পুতালি কো সপানা [নেপাল]’, তাসমিয়া আফরিন মৌয়ের ‘ফিয়ার-ই-টেল [বাংলাদেশ]’ ও গৌরব মদনের ‘কানডা ভানডা [ভারত]’। ছবি তিনটি পেয়েছে যথাক্রমে ৫, ৩ ও ২ হাজার ডলারের অনুদান।
গত ২৩ জানুয়ারি ২০তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপনী দিনে জাতীয় জাদুঘরের মূল মিলনায়তনে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। সভাপতিত্ব করেন উৎসবের আয়োজক রেইনবো ফিল্ম সোসাইটির বোর্ড সদস্য মফিদুল হক, পরিচালনা করেন উৎসব পরিচালক আহমেদ মুজতবা জামাল। ‘নান্দনিক চলচ্চিত্র মননশীল দর্শক, আলোকিত সমাজ’ স্লোগান নিয়ে ১৫ জানুয়ারি শুরু হয়েছিল উৎসব। উৎসবে প্রদর্শিত হয় ৭০টি দেশের মোট ২২৫টি সিনেমা।
সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২
২০তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা সিনেমার পুরস্কার জিতে নিল ভারতের ছবির ‘পেবলস’। তামিল নাড়ুর তরুণ পরিচালক পি এস বিনোথরাজের ‘পেবেলস’ ছবিটিতে পানি সংকট, অর্থনীতির দুরাবস্থা, মাদক সমস্যা, নারী নির্যাতনসহ নানা বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।
সেরা ছবির মতো সেরা পরিচালকের পুরস্কারও গেছে প্রতিবেশী দেশে। তবে সেটা ভারত নয় নেপাল। শিশুতোষ ছবি ‘বাটারফ্লাই অন দ্য উইন্ডোপ্যান’এর জন্য পুরস্কারটি পেয়েছেন সুজিত বিদারী। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এটাই সুজিতের সেরা অর্জন।
উৎসবে সেরা অভিনেতা হয়েছেন জয়সুরিয়া [সানি], অভিনেত্রী সুসান পারভার [বটোক্স]। সেরা চিত্রনাট্যের পুরস্কার জিতেছেন ইন্দ্রনীল রায় ও সুগাতা সিনহা। এ পুরস্কার তার পেয়েছেন বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনার ছবি ‘মায়ার জঞ্জাল’ এর জন্য।
২০২২ সালে এশিয়ান কম্পিটিশনে সেরা সিনেমায় হয়েছে ‘ক্যাফে বাই দ্য হাইওয়ে’। স্পিরিচুয়াল শাখায় চীনের “ইয়েনজেন’স জার্নি” সিনেমাটি সেরা সিনেমার পুরস্কার জিতে নেয়। ‘হলি ব্রেড’ জিতে নিয়েছে সেরা তথ্যচিত্রের পুরস্কার। তুরস্কের ‘আনটোল্ড স্টোরি অব ফাতেমা কায়াচি’ জিতেছে সেরা স্বল্পদৈর্ঘ্যের পুরস্কার। ওমেন ফিল্ম সেকশনে সেরা সিনেমা হয়েছে ‘লেডি অব দ্য সিটি’। বাংলাদেশ প্যানারোমায় ফিপরেস্কি শাখায় জুরি পুরস্কার জিতেছে শবনম ফেরদৌসির ‘আজব কারখানা’। অডিয়েন্স পুরস্কার জিতেছে যৌথভাবে নূরুল আলম আতিকের ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’ ও রাশেদ চৌধুরীর ‘চন্দ্রাবতী কথা’। শিশুতোষ বিভাগে সেরা হয়েছে রাশিয়ার ছবি ‘আফ্রিকা’।
এছাড়াও চিত্রনাট্যর জন্য ওয়েস্ট মিটস ইস্ট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে কিরন পোখারেলের ‘পুতালি কো সপানা [নেপাল]’, তাসমিয়া আফরিন মৌয়ের ‘ফিয়ার-ই-টেল [বাংলাদেশ]’ ও গৌরব মদনের ‘কানডা ভানডা [ভারত]’। ছবি তিনটি পেয়েছে যথাক্রমে ৫, ৩ ও ২ হাজার ডলারের অনুদান।
গত ২৩ জানুয়ারি ২০তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপনী দিনে জাতীয় জাদুঘরের মূল মিলনায়তনে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। সভাপতিত্ব করেন উৎসবের আয়োজক রেইনবো ফিল্ম সোসাইটির বোর্ড সদস্য মফিদুল হক, পরিচালনা করেন উৎসব পরিচালক আহমেদ মুজতবা জামাল। ‘নান্দনিক চলচ্চিত্র মননশীল দর্শক, আলোকিত সমাজ’ স্লোগান নিয়ে ১৫ জানুয়ারি শুরু হয়েছিল উৎসব। উৎসবে প্রদর্শিত হয় ৭০টি দেশের মোট ২২৫টি সিনেমা।