দক্ষিণ কোরিয়ার জেজু এয়ার তাদের পরিচালিত একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে প্রাণহানির ঘটনায় আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চেয়েছে।
রোববার সকালে মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজটি রানওয়ে থেকে ছিটকে গিয়ে বিধ্বস্ত হয়। এ পর্যন্ত কেবল ২ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। অন্তত ৯৬ জনের মৃত্যুর খবর দিচ্ছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো। অনেকেই বাকী সবার মৃত্যুর শঙ্কা করছে।
জেজু এয়ার একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘মুয়ান বিমানবন্দরের দুর্ঘটনায় যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, আমরা তাদের প্রত্যেকের কাছে মাথা নত করে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমরা এই ঘটনায় যা যা করণীয়, তার সবই করবো। এই বিপর্যয়ের জন্য আমরা গভীরভাবে দুঃখিত।’
স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে ধারণা করা হয়েছে, উড়োজাহাজটির ইঞ্জিনে পাখি আটকা পড়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তবে দুর্ঘটনার সঠিক কারণ এখনো নিশ্চিত করা হয়নি।
দক্ষিণ কোরিয়ার সাশ্রয়ী এয়ারলাইন্সগুলোর মধ্যে বৃহত্তম জেজু এয়ার ২০০৫ সালে যাত্রা শুরু করে। যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ পরিচালনার তাদের দীর্ঘ ইতিহাসে এটি প্রথম প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা।
১৭৫ জন যাত্রী ও ৬ ক্রু নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত অন্তত ৪৭
দক্ষিণ কোরিয়ায় বিধ্বস্ত বিমান থেকে দু’জন উদ্ধার, বাকী সবার মৃত্যুর শংকা
রোববার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪
দক্ষিণ কোরিয়ার জেজু এয়ার তাদের পরিচালিত একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে প্রাণহানির ঘটনায় আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চেয়েছে।
রোববার সকালে মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজটি রানওয়ে থেকে ছিটকে গিয়ে বিধ্বস্ত হয়। এ পর্যন্ত কেবল ২ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। অন্তত ৯৬ জনের মৃত্যুর খবর দিচ্ছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো। অনেকেই বাকী সবার মৃত্যুর শঙ্কা করছে।
জেজু এয়ার একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘মুয়ান বিমানবন্দরের দুর্ঘটনায় যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, আমরা তাদের প্রত্যেকের কাছে মাথা নত করে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমরা এই ঘটনায় যা যা করণীয়, তার সবই করবো। এই বিপর্যয়ের জন্য আমরা গভীরভাবে দুঃখিত।’
স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে ধারণা করা হয়েছে, উড়োজাহাজটির ইঞ্জিনে পাখি আটকা পড়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তবে দুর্ঘটনার সঠিক কারণ এখনো নিশ্চিত করা হয়নি।
দক্ষিণ কোরিয়ার সাশ্রয়ী এয়ারলাইন্সগুলোর মধ্যে বৃহত্তম জেজু এয়ার ২০০৫ সালে যাত্রা শুরু করে। যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ পরিচালনার তাদের দীর্ঘ ইতিহাসে এটি প্রথম প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা।
১৭৫ জন যাত্রী ও ৬ ক্রু নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত অন্তত ৪৭
দক্ষিণ কোরিয়ায় বিধ্বস্ত বিমান থেকে দু’জন উদ্ধার, বাকী সবার মৃত্যুর শংকা