মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসন নীতির অংশ হিসেবে অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ উদ্দেশ্যে একটি সামরিক উড়োজাহাজ দেশটি ত্যাগ করেছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সি-১৭ উড়োজাহাজে করে প্রথম দফায় অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো হচ্ছে, যা গন্তব্যে পৌঁছাতে কমপক্ষে ২৪ ঘণ্টা লাগবে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিবাসী প্রত্যাবাসনে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ফ্লাইটের সবচেয়ে দীর্ঘ রুটগুলোর মধ্যে ভারত অন্যতম। এর আগে গুয়েতেমালা, পেরু ও হন্ডুরাসে অভিবাসীবাহী সামরিক ফ্লাইট পাঠানো হয়েছিল।
গত মাসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে ফোনালাপে ট্রাম্প জানিয়েছেন, অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর বিষয়ে মোদী সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ জরিপ অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ১৮ হাজার ভারতীয় অভিবাসী অবৈধভাবে বসবাস করছেন।
ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসন নীতির অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অভিবাসীদের প্রত্যাবাসনে সামরিক বাহিনীকে ব্যবহার করার কারণে ব্যয় বৃদ্ধির বিষয়টিও আলোচনায় এসেছে।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে গুয়েতেমালায় পাঠানো প্রত্যাবাসন ফ্লাইটে প্রতি অভিবাসীর জন্য ব্যয় হয়েছে প্রায় ৪,৬৭৫ ডলার, যা বাণিজ্যিক ফ্লাইটের তুলনায় অনেক বেশি।
এছাড়া, অভিবাসন নীতির পাশাপাশি ট্রাম্প প্রশাসন কানাডা, মেক্সিকো ও চীনের ওপর নতুন শুল্ক আরোপের পরিকল্পনাও করছে। সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অভিবাসন ও মাদক প্রবেশ ঠেকাতে মেক্সিকোতে সেনা মোতায়েন এবং কানাডার সঙ্গে নতুন শুল্ক চুক্তির বিষয়েও আলোচনা চলছে।
মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসন নীতির অংশ হিসেবে অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ উদ্দেশ্যে একটি সামরিক উড়োজাহাজ দেশটি ত্যাগ করেছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সি-১৭ উড়োজাহাজে করে প্রথম দফায় অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো হচ্ছে, যা গন্তব্যে পৌঁছাতে কমপক্ষে ২৪ ঘণ্টা লাগবে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিবাসী প্রত্যাবাসনে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ফ্লাইটের সবচেয়ে দীর্ঘ রুটগুলোর মধ্যে ভারত অন্যতম। এর আগে গুয়েতেমালা, পেরু ও হন্ডুরাসে অভিবাসীবাহী সামরিক ফ্লাইট পাঠানো হয়েছিল।
গত মাসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে ফোনালাপে ট্রাম্প জানিয়েছেন, অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর বিষয়ে মোদী সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ জরিপ অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ১৮ হাজার ভারতীয় অভিবাসী অবৈধভাবে বসবাস করছেন।
ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসন নীতির অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অভিবাসীদের প্রত্যাবাসনে সামরিক বাহিনীকে ব্যবহার করার কারণে ব্যয় বৃদ্ধির বিষয়টিও আলোচনায় এসেছে।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে গুয়েতেমালায় পাঠানো প্রত্যাবাসন ফ্লাইটে প্রতি অভিবাসীর জন্য ব্যয় হয়েছে প্রায় ৪,৬৭৫ ডলার, যা বাণিজ্যিক ফ্লাইটের তুলনায় অনেক বেশি।
এছাড়া, অভিবাসন নীতির পাশাপাশি ট্রাম্প প্রশাসন কানাডা, মেক্সিকো ও চীনের ওপর নতুন শুল্ক আরোপের পরিকল্পনাও করছে। সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অভিবাসন ও মাদক প্রবেশ ঠেকাতে মেক্সিকোতে সেনা মোতায়েন এবং কানাডার সঙ্গে নতুন শুল্ক চুক্তির বিষয়েও আলোচনা চলছে।