কাশ্মীর, নদীর পানি বণ্টনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে ভারতকে বিস্তৃত সংলাপে আসার প্রস্তাব দিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। রাজনীতি-কূটনীতিকে একপাশে রেখে যুদ্ধ উসকে ওঠে, তাহলে তা দুই দেশের জন্য সীমাহীন যন্ত্রণা ব্যতীত আর কিছু বয়ে আনবে না বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
শেহবাজ বলেছেন, আমরা ভারতের সঙ্গে বিস্তৃত সংলাপে বসতে চাই। কাশ্মীর এবং অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন নিয়ে সেখানে আলোচনা হবে এবং সেই আলোচনা শেষ হওয়ার পর আমরা দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় যৌথ তৎপরতার ব্যাপারে আলোচনা করতে পারি। এবং আমি মনে করি এটা জরুরি। কারণ সন্ত্রাসবাদের বিস্তারের কারণে বর্তমান বিশ্বে যেসব দেশ সবচেয়ে বিপদে আছে, পাকিস্তান তাদের মধ্যে অন্যতম। এই সন্ত্রাসবাদের কারণে গত কয়েক দশকে আমরা ৯০ হাজার প্রাণ হারিয়েছি, সেই সঙ্গে আর্থিকভাবে ১৫ হাজার কোটি ডলারেরও বেশি ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছি।
ভারতের সামরিক অভিযান ‘অপারেশন সিঁদুর’র পাল্টা জবাব হিসেবে ‘অপারেশন বুনিয়ান উন মারসুস’ পরিচালনা করেছে পাকিস্তান। সেই অভিযানের সাফল্য উদযাপন করতে শুক্রবার রাজধানী ইসলামাবাদে ইয়োম-ই-তাশাকুর বা ধন্যবাদজ্ঞাপন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল পাকিস্তানের সেনাবাহিনী।
শনিবার, ১৭ মে ২০২৫
কাশ্মীর, নদীর পানি বণ্টনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে ভারতকে বিস্তৃত সংলাপে আসার প্রস্তাব দিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। রাজনীতি-কূটনীতিকে একপাশে রেখে যুদ্ধ উসকে ওঠে, তাহলে তা দুই দেশের জন্য সীমাহীন যন্ত্রণা ব্যতীত আর কিছু বয়ে আনবে না বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
শেহবাজ বলেছেন, আমরা ভারতের সঙ্গে বিস্তৃত সংলাপে বসতে চাই। কাশ্মীর এবং অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন নিয়ে সেখানে আলোচনা হবে এবং সেই আলোচনা শেষ হওয়ার পর আমরা দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় যৌথ তৎপরতার ব্যাপারে আলোচনা করতে পারি। এবং আমি মনে করি এটা জরুরি। কারণ সন্ত্রাসবাদের বিস্তারের কারণে বর্তমান বিশ্বে যেসব দেশ সবচেয়ে বিপদে আছে, পাকিস্তান তাদের মধ্যে অন্যতম। এই সন্ত্রাসবাদের কারণে গত কয়েক দশকে আমরা ৯০ হাজার প্রাণ হারিয়েছি, সেই সঙ্গে আর্থিকভাবে ১৫ হাজার কোটি ডলারেরও বেশি ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছি।
ভারতের সামরিক অভিযান ‘অপারেশন সিঁদুর’র পাল্টা জবাব হিসেবে ‘অপারেশন বুনিয়ান উন মারসুস’ পরিচালনা করেছে পাকিস্তান। সেই অভিযানের সাফল্য উদযাপন করতে শুক্রবার রাজধানী ইসলামাবাদে ইয়োম-ই-তাশাকুর বা ধন্যবাদজ্ঞাপন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল পাকিস্তানের সেনাবাহিনী।