যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান যদি চুক্তিতে না আসে, তাহলে দেশটিকে ইসরায়েলের আরও ‘নৃশংস’ হামলার মুখোমুখি হতে হবে।
নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘ট্রুথ স্যোশাল’-এ পোস্ট করা এক বার্তায় ট্রাম্প লিখেছেন, “আমি ইরানকে একাধিকবার সুযোগ দিয়েছি চুক্তিতে আসার জন্য। কিন্তু তারা তা করেনি। এবার পরবর্তী হামলার পরিকল্পনা প্রস্তুত, যা আরও ভয়াবহ হবে।”
এই মন্তব্য এমন সময় এলো যখন ওয়াশিংটন ও তেহরানের মধ্যে পারমাণবিক চুক্তি পুনর্বহাল করতে রোববার ষষ্ঠ দফা আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্পের মন্তব্য মধ্যপ্রাচ্যের বিদ্যমান উত্তেজনা আরও বাড়াতে পারে।
ট্রাম্প আরও লিখেছেন, “ইতোমধ্যে ব্যাপক প্রাণহানি ও ধ্বংস হয়ে গেছে। কিন্তু এখনও সময় আছে। এই রক্তপাত থামানো সম্ভব। এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে—এরপর হয়তো অনেক দেরি হয়ে যাবে।”
তিনি বলেন, “ইরান যদি এখন চুক্তিতে না আসে, তবে তাদের আর কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না। যে দেশ একসময় পারস্য সাম্রাজ্যের গৌরবে গর্ব করত, সেটিকেই রক্ষা করতে হবে। আরও ধ্বংস নয়, আরও প্রাণহানি নয়—এখনই পদক্ষেপ নেওয়ার সময়।”
ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ডস কোরের প্রধান হোসেইন সালামিসহ শীর্ষস্থানীয় সামরিক কর্মকর্তা ও পরমাণু বিজ্ঞানীরা নিহত হয়েছেন।
তেহরান জানিয়েছে, এই হামলার ‘তিক্ত ও বেদনাদায়ক’ জবাব তারা দেবে। তবে ইরান সব সময়ই বলে আসছে, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত—যা ইসরায়েল ও তার মিত্ররা মানতে নারাজ।
সামরিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ইসরায়েলের একের পর এক হামলা এবং ট্রাম্পের প্রকাশ্য হুমকি মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতাকে আরও বিপন্ন করতে পারে।
ট্রাম্প আরও দাবি করেন, ইসরায়েল হামলার পরিকল্পনার বিষয়ে তিনি আগে থেকেই অবগত ছিলেন। তবে স্পষ্ট করে বলেছেন, এই হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর কোনও ভূমিকা ছিল না।
---
শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান যদি চুক্তিতে না আসে, তাহলে দেশটিকে ইসরায়েলের আরও ‘নৃশংস’ হামলার মুখোমুখি হতে হবে।
নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘ট্রুথ স্যোশাল’-এ পোস্ট করা এক বার্তায় ট্রাম্প লিখেছেন, “আমি ইরানকে একাধিকবার সুযোগ দিয়েছি চুক্তিতে আসার জন্য। কিন্তু তারা তা করেনি। এবার পরবর্তী হামলার পরিকল্পনা প্রস্তুত, যা আরও ভয়াবহ হবে।”
এই মন্তব্য এমন সময় এলো যখন ওয়াশিংটন ও তেহরানের মধ্যে পারমাণবিক চুক্তি পুনর্বহাল করতে রোববার ষষ্ঠ দফা আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্পের মন্তব্য মধ্যপ্রাচ্যের বিদ্যমান উত্তেজনা আরও বাড়াতে পারে।
ট্রাম্প আরও লিখেছেন, “ইতোমধ্যে ব্যাপক প্রাণহানি ও ধ্বংস হয়ে গেছে। কিন্তু এখনও সময় আছে। এই রক্তপাত থামানো সম্ভব। এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে—এরপর হয়তো অনেক দেরি হয়ে যাবে।”
তিনি বলেন, “ইরান যদি এখন চুক্তিতে না আসে, তবে তাদের আর কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না। যে দেশ একসময় পারস্য সাম্রাজ্যের গৌরবে গর্ব করত, সেটিকেই রক্ষা করতে হবে। আরও ধ্বংস নয়, আরও প্রাণহানি নয়—এখনই পদক্ষেপ নেওয়ার সময়।”
ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ডস কোরের প্রধান হোসেইন সালামিসহ শীর্ষস্থানীয় সামরিক কর্মকর্তা ও পরমাণু বিজ্ঞানীরা নিহত হয়েছেন।
তেহরান জানিয়েছে, এই হামলার ‘তিক্ত ও বেদনাদায়ক’ জবাব তারা দেবে। তবে ইরান সব সময়ই বলে আসছে, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত—যা ইসরায়েল ও তার মিত্ররা মানতে নারাজ।
সামরিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ইসরায়েলের একের পর এক হামলা এবং ট্রাম্পের প্রকাশ্য হুমকি মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতাকে আরও বিপন্ন করতে পারে।
ট্রাম্প আরও দাবি করেন, ইসরায়েল হামলার পরিকল্পনার বিষয়ে তিনি আগে থেকেই অবগত ছিলেন। তবে স্পষ্ট করে বলেছেন, এই হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর কোনও ভূমিকা ছিল না।
---