ইরানের রাজধানী তেহরানের বাসিন্দাদের ‘অতি দ্রুত’ শহর ছেড়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার কানাডায় জি-৭ সম্মেলনে এই মন্তব্য করার কিছুক্ষণের মধ্যেই তেহরানের বিভিন্ন এলাকায় বিকট বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়।
ট্রাম্প তার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ও এই মন্তব্য করেছেন, ‘ট্রুথ সোশ্যালে’ লেখেন, “সবাইকে তেহরান দ্রুত ছেড়ে যাওয়া উচিৎ।” এই মন্তব্য তাৎক্ষণিকভাবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়।
এক সাংবাদিক সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, “আমি ইরানকে ৬০ দিন সময় দিয়েছিলাম পরমাণু চুক্তিতে ফেরার জন্য। আর ৬১তম দিনে কী ঘটেছে, তা আপনারা সবাই দেখছেন।” তিনি আরও বলেন, “আমার বিশ্বাস, ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হবে। যদি না হয়, ইরান বোকার মতো কাজ করবে।”
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই বার্তা ইরানকে চাপে ফেলতেই দেওয়া, যাতে তারা ইসরায়েলের সঙ্গে দ্রুত সমঝোতায় আসতে বাধ্য হয়।
তেহরানে হামলা, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে মানুষ
সোমবার রাতে ইসরায়েলি বাহিনী তেহরানের একাধিক স্থানে হামলা চালিয়েছে। আঘাত হানে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ভবন ও পশ্চিম ইরানের দুটি মিসাইল ঘাঁটিতে। শহরজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে, বিকট বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠে রাজধানী।
পরিস্থিতি খারাপ হতে থাকায় হাজার হাজার মানুষ তেহরান ছেড়ে যেতে শুরু করে। শহরের রাস্তায় দেখা দেয় যানজট।
ইরানও পাল্টা হামলা অব্যাহত রেখেছে। মঙ্গলবার ভোরে তেল আভিভ ও জেরুসালেমসহ ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে মিসাইল হামলার সতর্কতা সাইরেন বাজতে শোনা গেছে।
ইরান-ইসরাইল সংঘাত: নাটাই ট্রাম্পের হাতে?
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি ট্রাম্পের ভূমিকা নিয়ে কটাক্ষ করে বলেন, “ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে থামাতে ওয়াশিংটন থেকে একটি ফোনকলই যথেষ্ট।”
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
ইরানের রাজধানী তেহরানের বাসিন্দাদের ‘অতি দ্রুত’ শহর ছেড়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার কানাডায় জি-৭ সম্মেলনে এই মন্তব্য করার কিছুক্ষণের মধ্যেই তেহরানের বিভিন্ন এলাকায় বিকট বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়।
ট্রাম্প তার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ও এই মন্তব্য করেছেন, ‘ট্রুথ সোশ্যালে’ লেখেন, “সবাইকে তেহরান দ্রুত ছেড়ে যাওয়া উচিৎ।” এই মন্তব্য তাৎক্ষণিকভাবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়।
এক সাংবাদিক সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, “আমি ইরানকে ৬০ দিন সময় দিয়েছিলাম পরমাণু চুক্তিতে ফেরার জন্য। আর ৬১তম দিনে কী ঘটেছে, তা আপনারা সবাই দেখছেন।” তিনি আরও বলেন, “আমার বিশ্বাস, ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হবে। যদি না হয়, ইরান বোকার মতো কাজ করবে।”
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই বার্তা ইরানকে চাপে ফেলতেই দেওয়া, যাতে তারা ইসরায়েলের সঙ্গে দ্রুত সমঝোতায় আসতে বাধ্য হয়।
তেহরানে হামলা, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে মানুষ
সোমবার রাতে ইসরায়েলি বাহিনী তেহরানের একাধিক স্থানে হামলা চালিয়েছে। আঘাত হানে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ভবন ও পশ্চিম ইরানের দুটি মিসাইল ঘাঁটিতে। শহরজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে, বিকট বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠে রাজধানী।
পরিস্থিতি খারাপ হতে থাকায় হাজার হাজার মানুষ তেহরান ছেড়ে যেতে শুরু করে। শহরের রাস্তায় দেখা দেয় যানজট।
ইরানও পাল্টা হামলা অব্যাহত রেখেছে। মঙ্গলবার ভোরে তেল আভিভ ও জেরুসালেমসহ ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে মিসাইল হামলার সতর্কতা সাইরেন বাজতে শোনা গেছে।
ইরান-ইসরাইল সংঘাত: নাটাই ট্রাম্পের হাতে?
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি ট্রাম্পের ভূমিকা নিয়ে কটাক্ষ করে বলেন, “ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে থামাতে ওয়াশিংটন থেকে একটি ফোনকলই যথেষ্ট।”