ফাইল ছবি
ইরানে ‘অপারেশন মিডনাইট হ্যামার’ শেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের মিজৌরি ঘাঁটিতে নিরাপদে ফিরে এসেছে একটি বি-২ স্টেলথ বোমারু বিমান। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প রোববার সন্ধ্যায় নিজ মালিকানাধীন সামাজিক মাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যালে’ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ট্রাম্প তাঁর পোস্টে লিখেছেন, “দারুণ দক্ষ বি-২ পাইলটরা এখনই নিরাপদে মিজৌরিতে অবতরণ করেছেন। দারুণ কাজের জন্য ধন্যবাদ!”
এ অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের সাতটি স্টেলথ বি-২ বোমারু বিমানসহ মোট ১২৫টির বেশি উড়োজাহাজ অংশ নেয়। এতে ছিল নজরদারি বিমান, জ্বালানি ট্যাংকার ও যুদ্ধবিমান। প্রত্যেকটি বি-২ বিমান দুটি করে ৩০ হাজার পাউন্ড ওজনের ‘বাংকার ব্লাস্টার’ বোমা বহন করে, যা ভূগর্ভস্থ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার জন্য বিশেষভাবে তৈরি।
গত শনিবার রাতে যুক্তরাষ্ট্র ফর্দো, নাতাঞ্জ ও ইসফাহান—ইরানের এই তিনটি প্রধান পারমাণবিক স্থাপনায় নজিরবিহীন হামলা চালায়। অভিযানের পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানান, “ফর্দো আর নেই”, এবং ইরান শান্তির পথে না এলে আরও হামলার ইঙ্গিত দেন তিনি।
হামলার বিষয়টি স্বীকার করেছে তেহরান। তবে ইরান দাবি করেছে, ফর্দোসহ সংশ্লিষ্ট পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘অনেক আগেই খালি’ করা হয়েছিল। ফলে ‘মারাত্মক কোনো ক্ষয়ক্ষতি’ হয়নি। এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন এবং ‘ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ’ বলেও উল্লেখ করেছে ইরান।
ফাইল ছবি
সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫
ইরানে ‘অপারেশন মিডনাইট হ্যামার’ শেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের মিজৌরি ঘাঁটিতে নিরাপদে ফিরে এসেছে একটি বি-২ স্টেলথ বোমারু বিমান। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প রোববার সন্ধ্যায় নিজ মালিকানাধীন সামাজিক মাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যালে’ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ট্রাম্প তাঁর পোস্টে লিখেছেন, “দারুণ দক্ষ বি-২ পাইলটরা এখনই নিরাপদে মিজৌরিতে অবতরণ করেছেন। দারুণ কাজের জন্য ধন্যবাদ!”
এ অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের সাতটি স্টেলথ বি-২ বোমারু বিমানসহ মোট ১২৫টির বেশি উড়োজাহাজ অংশ নেয়। এতে ছিল নজরদারি বিমান, জ্বালানি ট্যাংকার ও যুদ্ধবিমান। প্রত্যেকটি বি-২ বিমান দুটি করে ৩০ হাজার পাউন্ড ওজনের ‘বাংকার ব্লাস্টার’ বোমা বহন করে, যা ভূগর্ভস্থ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার জন্য বিশেষভাবে তৈরি।
গত শনিবার রাতে যুক্তরাষ্ট্র ফর্দো, নাতাঞ্জ ও ইসফাহান—ইরানের এই তিনটি প্রধান পারমাণবিক স্থাপনায় নজিরবিহীন হামলা চালায়। অভিযানের পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানান, “ফর্দো আর নেই”, এবং ইরান শান্তির পথে না এলে আরও হামলার ইঙ্গিত দেন তিনি।
হামলার বিষয়টি স্বীকার করেছে তেহরান। তবে ইরান দাবি করেছে, ফর্দোসহ সংশ্লিষ্ট পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘অনেক আগেই খালি’ করা হয়েছিল। ফলে ‘মারাত্মক কোনো ক্ষয়ক্ষতি’ হয়নি। এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন এবং ‘ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ’ বলেও উল্লেখ করেছে ইরান।